এক্সক্লুসিভ
আগেই শনাক্ত হবে করোনা ভাইরাস
মানবজমিন ডেস্ক
৩০ জানুয়ারি ২০২০, বৃহস্পতিবার, ৭:৪৩ পূর্বাহ্ন
চীনের বাইরে প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা কারও মধ্যে লক্ষণ দেখা দেয়ার আগেই করোনা ভাইরাস শনাক্ত করার পদ্ধতি উদ্ভাবনের চেষ্টা করছেন। এক্ষেত্রে তারা সফলতা পাওয়ারও দাবি করেছেন। তারা বলেছেন, আক্রান্ত ব্যক্তির দেহ থেকে নমুনা নিয়ে তারা নতুন করে সৃষ্টি (রিক্রেয়েট) করেছেন করোনা ভাইরাস। তারা একে একটি বড় রকমের যুগান্তকারী পদক্ষেপ বলে আখ্যায়িত করেছেন। এই আবিষ্কার শেয়ার করা হবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে। উদ্দেশ্য, এই আবিষ্কার করোনা ভাইরাস
ডায়াগনসিস বা শনাক্তকরণে এবং এর চিকিৎসা প্রচেষ্টায় সহায়ক হবে। অস্ট্রেলিয়া ছাড়াও চীনা বিজ্ঞানীরাও এই ভাইরাস নতুন করে সৃষ্টি করেছেন এবং এর জিনোম সিকুয়েন্স শেয়ার করেছেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি। অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে একটি বিশেষায়িত ল্যাবরেটরির গবেষকরা বলেছেন, আক্রান্ত একজন রোগীর দেহের ভাইরাসের একটি অনুলিপি নিয়ে তা তারা বাড়াতে করতে সক্ষম হয়েছেন। এই নমুনাটি তাদেরকে কাছে পাঠানো হয়েছিল গত শুক্রবার। পিটার ডোহার্টি ইন্সটিটিউট ফর ইনফেকশন অ্যান্ড ইমিউনিটির ডা. মাইক ক্যাটোন বলেছেন, অনেক অনেক বছর আগে আমরা এমন একটি পরীক্ষা চালানোর পরিকল্পনা করেছিলাম। এজন্যই আমরা এত দ্রুত সময়ের মধ্যে উত্তর পেতে সক্ষম হয়েছি। ডাক্তাররা বলেছেন, ওই অনুলিপি বা কপি ‘কন্ট্রোল ম্যাটেরিয়াল’ হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন তারা। ফলে এই ভাইরাস শনাক্ত করার রীতিতে দ্রুত পরিবর্তন আসবে। এর ফলে আগেভাগে একটি পরীক্ষায় এই ভাইরাস আছে কিনা তা লোকজনের জন্য শনাক্ত করা সহজ হবে, যাদের মধ্যে এর কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি।
চীনা কর্তৃপক্ষ বলেছে, এই ভাইরাসটি সাধারণ ফ্লুর মতো। উন্মেষকালীন সময়েও এর বিস্তার ঘটতে পারে। এই সময়টা হতে পারে দুই থেকে ১০ দিন। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, এই ভাইরাসটি সংক্রামক কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়।
ডায়াগনসিস বা শনাক্তকরণে এবং এর চিকিৎসা প্রচেষ্টায় সহায়ক হবে। অস্ট্রেলিয়া ছাড়াও চীনা বিজ্ঞানীরাও এই ভাইরাস নতুন করে সৃষ্টি করেছেন এবং এর জিনোম সিকুয়েন্স শেয়ার করেছেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি। অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে একটি বিশেষায়িত ল্যাবরেটরির গবেষকরা বলেছেন, আক্রান্ত একজন রোগীর দেহের ভাইরাসের একটি অনুলিপি নিয়ে তা তারা বাড়াতে করতে সক্ষম হয়েছেন। এই নমুনাটি তাদেরকে কাছে পাঠানো হয়েছিল গত শুক্রবার। পিটার ডোহার্টি ইন্সটিটিউট ফর ইনফেকশন অ্যান্ড ইমিউনিটির ডা. মাইক ক্যাটোন বলেছেন, অনেক অনেক বছর আগে আমরা এমন একটি পরীক্ষা চালানোর পরিকল্পনা করেছিলাম। এজন্যই আমরা এত দ্রুত সময়ের মধ্যে উত্তর পেতে সক্ষম হয়েছি। ডাক্তাররা বলেছেন, ওই অনুলিপি বা কপি ‘কন্ট্রোল ম্যাটেরিয়াল’ হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন তারা। ফলে এই ভাইরাস শনাক্ত করার রীতিতে দ্রুত পরিবর্তন আসবে। এর ফলে আগেভাগে একটি পরীক্ষায় এই ভাইরাস আছে কিনা তা লোকজনের জন্য শনাক্ত করা সহজ হবে, যাদের মধ্যে এর কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি।
চীনা কর্তৃপক্ষ বলেছে, এই ভাইরাসটি সাধারণ ফ্লুর মতো। উন্মেষকালীন সময়েও এর বিস্তার ঘটতে পারে। এই সময়টা হতে পারে দুই থেকে ১০ দিন। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, এই ভাইরাসটি সংক্রামক কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়।