খেলা
রাওয়ালপিন্ডি টেস্টে অনিশ্চিত সাদমান
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৯ জানুয়ারি ২০২০, বুধবার, ৩:১০ পূর্বাহ্ন
ইনজুরি থেকে পুরোপুরি সেরে না উঠায় পাকিস্তানের বিপক্ষে রাওয়ালপিন্ডি টেস্টে অনিশ্চিত ওপেনার সাদমান ইসলাম। বিসিবি চিকিৎসক দেবাশিষ চৌধুরী মঙ্গলবার জানান, বাঁহাতি সাদমানের ব্যথা বেড়েছে। এ কারণে আসন্ন বাংলাদেশ ক্রিকেট লীগে (বিসিএল) খেলবেন না তিনি। বিসিএল’র প্রথম রাউন্ড শেষে বাংলাদেশ দল পাকিস্তানে উড়াল দেবে সিরিজের প্রথম টেস্ট খেলতে। এর মধ্যে সাদমান ফিট হয়ে উঠবেন কি না সেটাও বলতে পারছেন না দেবাশিষ চৌধুরী।
বিসিবি ডাক্তার দেবাশিষ বলেন, ‘আমরা সাদমানকে বিসিএল না খেলার জন্য বলেছি। কারণ বেশ কিছুদিন ধরে সে কব্জির চোটে ভুগছে। ব্যথা কমানোর জন্য সোমবার ইনজেকশন নিয়েছে। আমরা তাকে এক সপ্তহাহ বিশ্রাম নেয়ার পরামর্শ দিয়েছি। তার বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় বিসিবিকে বলেছি সাদমানকে বিসিএল’র প্রথম রাউন্ডে না রাখতে।’
গত বছর ভারতের মাটিতে বিসিবি একাদশের হয়ে থিম্মাপিয়া মেমোরিয়াল টুর্নামেন্ট খেলার সময় চোটে পড়েন সাদমান। পুরোপুরি ফিটনেস না থাকলেও ভারতের বিপক্ষে দুই টেস্টেই খেলেন তিনি। এরপর তার অবস্থা আরো খারাপ হয়। দেবাশিষ চৌধুরী বলেন, ‘দু-তিন দিন পর আমরা তার অবস্থা আবার পর্যবেক্ষণ করবো। সে পাকিস্তান টেস্টে খেলতে পারবে কি পারবে না তা বোঝা যাবে কিছুদিন পর। ইনজুরিটা পুরনো। ব্যাটিংয়ের সময় ব্যথা বাড়ে। এসব ইনজুরি নিয়ে সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটের ম্যাচ খেলা যায়। কিন্তু লংগার ভার্সন ক্রিকেট খেলা কঠিন।’
সাদমান যদি শেষ পর্যন্ত ছিটকে পড়েন, তাহলে বিকল্প খেলোয়াড় হিসেবে কাকে বেছে নেবে বিসিবি? আরেক ওপেনার ইমরুল কায়েসও হ্যামস্ট্রিং চোটে ভুগছেন। বিসিএল-এ খেলছেন না তিনিও।
বিসিএল’র প্রথম রাউন্ড শেষে ৫ই ফেব্রুয়ারি দেশ ছাড়বে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। ৭ই ফেব্রুয়ারি রাওয়ালপিন্ডিতে শুরু হবে সিরিজের প্রথম টেস্ট।
বিসিবি ডাক্তার দেবাশিষ বলেন, ‘আমরা সাদমানকে বিসিএল না খেলার জন্য বলেছি। কারণ বেশ কিছুদিন ধরে সে কব্জির চোটে ভুগছে। ব্যথা কমানোর জন্য সোমবার ইনজেকশন নিয়েছে। আমরা তাকে এক সপ্তহাহ বিশ্রাম নেয়ার পরামর্শ দিয়েছি। তার বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় বিসিবিকে বলেছি সাদমানকে বিসিএল’র প্রথম রাউন্ডে না রাখতে।’
গত বছর ভারতের মাটিতে বিসিবি একাদশের হয়ে থিম্মাপিয়া মেমোরিয়াল টুর্নামেন্ট খেলার সময় চোটে পড়েন সাদমান। পুরোপুরি ফিটনেস না থাকলেও ভারতের বিপক্ষে দুই টেস্টেই খেলেন তিনি। এরপর তার অবস্থা আরো খারাপ হয়। দেবাশিষ চৌধুরী বলেন, ‘দু-তিন দিন পর আমরা তার অবস্থা আবার পর্যবেক্ষণ করবো। সে পাকিস্তান টেস্টে খেলতে পারবে কি পারবে না তা বোঝা যাবে কিছুদিন পর। ইনজুরিটা পুরনো। ব্যাটিংয়ের সময় ব্যথা বাড়ে। এসব ইনজুরি নিয়ে সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটের ম্যাচ খেলা যায়। কিন্তু লংগার ভার্সন ক্রিকেট খেলা কঠিন।’
সাদমান যদি শেষ পর্যন্ত ছিটকে পড়েন, তাহলে বিকল্প খেলোয়াড় হিসেবে কাকে বেছে নেবে বিসিবি? আরেক ওপেনার ইমরুল কায়েসও হ্যামস্ট্রিং চোটে ভুগছেন। বিসিএল-এ খেলছেন না তিনিও।
বিসিএল’র প্রথম রাউন্ড শেষে ৫ই ফেব্রুয়ারি দেশ ছাড়বে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। ৭ই ফেব্রুয়ারি রাওয়ালপিন্ডিতে শুরু হবে সিরিজের প্রথম টেস্ট।