দেশ বিদেশ
চট্টগ্রামে চার শিল্পপতির বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
২৯ জানুয়ারি ২০২০, বুধবার, ৯:১৬ পূর্বাহ্ন
বেসরকারি এ বি ব্যাংকের ১৯ কোটি ৭৯ লাখ ৬২ হাজার ৮২২ টাকা ৮০ পয়সা আত্মসাতের অভিযোগে চট্টগ্রামের চার শিল্পপতির বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ওই মামলায় এ বি ব্যাংকের সাবেক এক কর্মকর্তাকেও আসামি করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ শিহাব সালাম বাদী হয়ে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এ মামলাটি দায়ের করেছেন। মামলায় দন্ডবিধির ৪০৯, ৪২০, ৪৬২ (ক ও খ), ৪৬৮, ৪৭১, ১০৯ ও ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা এবং ২০০৯ সালের মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ৪(২) ধারায় অপরাধ করেছেন এজাহারে উল্লেখ রয়েছে।
মামলায় অভিযুক্ত আসামিরা হলেন- এমইবি গ্রুপ হিসেবে পরিচিত মোহাম্মদ ইলিয়াস ব্রাদার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শামসুল আলম ও তার ছেলে নাহার ট্রেডিং করপোরেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শোয়াইব এবং নুরজাহান গ্রুপের মাররীন ভেজিটেবল অয়েল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জহির আহাম্মদ ও তার ভাই একই প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান টিপু সুলতান। এছাড়া অভিযুক্ত হিসেবে আছেন এ বি ব্যাংকের সাবেক এসভিপি ও রিলেশনশিপ ম্যানেজার মো. আশরাফুল আজিজ।
অভিযুক্ত শিল্পপতি শামসুল আলম বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য। ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে তিনি চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালী-বাকলিয়া আসন থেকে বিএনপির মনোনয়নে প্রার্থী হয়ে পরাজিত হয়েছিলেন। এরপর কিছুদিন বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর থেকে শামসুল আর রাজনীতির মাঠে সেভাবে সক্রিয় নন।
মামলা গ্রহণকারী দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর উপ-সহকারি পরিচালক মো. হোসাইন শরীফ জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে ১৯ কোটি ৭৯ লাখ ৬২ হাজার ৮২২ টাকা ৮০ পয়সা আত্মসাতের অভিযোগ করা হয়েছে।
তারা পরসপরের যোগসাজশে ভুয়া দলিল দাখিল করে মালামাল কেনাবেচার ছদ্মাবরণে এ বি ব্যাংকের চট্টগ্রাম নগরীর খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে টাইম লোন নিয়ে আত্মসাৎ করেন বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া তারা জ্ঞাতসারে সেই অর্থ ট্রান্সফার ও লেয়ারিং করে অর্থের অবস্থান, মালিকানা ও নিয়ন্ত্রণ গোপন করেন বলেও এজাহারে বলা হয়েছে।
মামলায় অভিযুক্ত আসামিরা হলেন- এমইবি গ্রুপ হিসেবে পরিচিত মোহাম্মদ ইলিয়াস ব্রাদার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শামসুল আলম ও তার ছেলে নাহার ট্রেডিং করপোরেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শোয়াইব এবং নুরজাহান গ্রুপের মাররীন ভেজিটেবল অয়েল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জহির আহাম্মদ ও তার ভাই একই প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান টিপু সুলতান। এছাড়া অভিযুক্ত হিসেবে আছেন এ বি ব্যাংকের সাবেক এসভিপি ও রিলেশনশিপ ম্যানেজার মো. আশরাফুল আজিজ।
অভিযুক্ত শিল্পপতি শামসুল আলম বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য। ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে তিনি চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালী-বাকলিয়া আসন থেকে বিএনপির মনোনয়নে প্রার্থী হয়ে পরাজিত হয়েছিলেন। এরপর কিছুদিন বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর থেকে শামসুল আর রাজনীতির মাঠে সেভাবে সক্রিয় নন।
মামলা গ্রহণকারী দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর উপ-সহকারি পরিচালক মো. হোসাইন শরীফ জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে ১৯ কোটি ৭৯ লাখ ৬২ হাজার ৮২২ টাকা ৮০ পয়সা আত্মসাতের অভিযোগ করা হয়েছে।
তারা পরসপরের যোগসাজশে ভুয়া দলিল দাখিল করে মালামাল কেনাবেচার ছদ্মাবরণে এ বি ব্যাংকের চট্টগ্রাম নগরীর খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে টাইম লোন নিয়ে আত্মসাৎ করেন বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া তারা জ্ঞাতসারে সেই অর্থ ট্রান্সফার ও লেয়ারিং করে অর্থের অবস্থান, মালিকানা ও নিয়ন্ত্রণ গোপন করেন বলেও এজাহারে বলা হয়েছে।