বিশ্বজমিন
অঝোরে কাঁদলেন দিয়া মির্জা
মানবজমিন ডেস্ক
২৮ জানুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার, ৪:১৪ পূর্বাহ্ন
অঝোরে কাঁদলেন বলিউডের অভিনেত্রী দিয়া মির্জা। তিনি কাঁদলেন যুক্তরাষ্ট্রের বাস্কেটবলের কিংবদন্তি খেলোয়াড় কোবে ব্রায়ান্টের আকস্মিক মৃত্যুতে। সোমবার দিয়া মির্জা ভারতের জয়পুর লিটারেচার ফেস্টিভ্যালে জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে আলোচনাকালে কোবে ব্রায়ান্টকে স্মরণ করে অঝোরে কান্নায় ভেঙে পড়লেন। এ সময় তাকে চোখ মুছতে টিস্যু পেপার দিতে চাইলে দিয়া মির্জা তা নিতে অস্বীকার করেন। বলেন, অন্যের কষ্টের কষ্টকে সরিয়ে নেবেন না। আপনার কান্না লুকিয়ে রাখবেন না। ভীত হবেন না। হৃদয়মন দিয়ে পুরোটা অনুভব করুন। এমন অনুভব খুব ভাল। এটা আমাদেরকে শক্তি যোগায়। এটা কোনো পারফরমেন্স নয়। এ খবর দিয়েছে অনলাইন এনডিটিভি।
পরে তার কাছে জানতে চাওয়া হয় কি নিয়ে তিনি এমন আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন? জবাবে দিয়া মির্জা বলেন, আগের দিন আমার দিনটি খুব ভালভাবে শুরু হয়েছিল। কিন্তু রাত ৩টার দিকে আমার ফোনে একজন অত্যন্ত বড় মাপের খেলোয়াড়, এনবিএ খেলোয়াড়ের (মৃত্যু) সংবাদ নিউজ এলার্ট হিসেবে আসে। আমি তাকে অনুসরণ করতাম।
এর মধ্য দিয়ে দিয়া মির্জা বুঝাতে চেয়েছেন আমেরিকার বাস্কেটবলের আইকন হিসেবে পরিচিত কোবে ব্রায়ান্টকে, যিনি ক্যালিফোর্নিয়াতে তার টিনেজ কন্যাকে সঙ্গে নিয়ে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন। দিয়া বললেন, তার হেলিকপ্টার ক্যালিফোর্নিয়ায় বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে আমি খুব হতাশ। আমি খুব বেশি আপসেট। অনেক বিষয় আছে, যা আমাদেরকে ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে হতাশ করে। কিন্তু আমাদেরকে আমাদের যত্ন নিতে হবে। আমার রক্তের চাপ নেমে গিয়েছিল।
পরে তার কাছে জানতে চাওয়া হয় কি নিয়ে তিনি এমন আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন? জবাবে দিয়া মির্জা বলেন, আগের দিন আমার দিনটি খুব ভালভাবে শুরু হয়েছিল। কিন্তু রাত ৩টার দিকে আমার ফোনে একজন অত্যন্ত বড় মাপের খেলোয়াড়, এনবিএ খেলোয়াড়ের (মৃত্যু) সংবাদ নিউজ এলার্ট হিসেবে আসে। আমি তাকে অনুসরণ করতাম।
এর মধ্য দিয়ে দিয়া মির্জা বুঝাতে চেয়েছেন আমেরিকার বাস্কেটবলের আইকন হিসেবে পরিচিত কোবে ব্রায়ান্টকে, যিনি ক্যালিফোর্নিয়াতে তার টিনেজ কন্যাকে সঙ্গে নিয়ে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন। দিয়া বললেন, তার হেলিকপ্টার ক্যালিফোর্নিয়ায় বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে আমি খুব হতাশ। আমি খুব বেশি আপসেট। অনেক বিষয় আছে, যা আমাদেরকে ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে হতাশ করে। কিন্তু আমাদেরকে আমাদের যত্ন নিতে হবে। আমার রক্তের চাপ নেমে গিয়েছিল।