বিশ্বজমিন
করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আসা পর্যন্ত চীনে বন্যপ্রাণী বাণিজ্য নিষিদ্ধ
মানবজমিন ডেস্ক
২৬ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, ৩:০২ পূর্বাহ্ন
করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছে চীন। ভাইরাসটির উৎপত্তিস্থল উহান শহরে পরিবহণ সেবা অবরুদ্ধ করে দেয়া হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, শহরটির এক বন্যপ্রাণী বেচাকেনার বাজার থেকেই ছড়িয়ে পড়েছে ভাইরাসটি। এটি নিয়ন্ত্রণ করতে তাই বন্যপ্রাণী বেচাকেনা, পালন বা পরিবহনে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। রোববার এ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কৃষি মন্ত্রণালয়, বাজার নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক রাষ্ট্রীয় প্রশাসন এবং জাতীয় বন ও তৃণভ’মি প্রশাসন। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
খবরে বলা হয়, এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে বিশ্বজুড়ে অন্তত ৫৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। কেবল চীনেই আক্রান্ত হয়েছে আরো ২০০০ মানুষ। চীন থেকে প্রায় ডজনখানেক দেশে ছড়িয়ে পড়েছে ভাইরাসটি।
সংরক্ষণবাদীরা বহুদিন থেকেই চীনের বিরুদ্ধে আকর্ষণীয় বন্যপ্রাণী খাদ্য বা ওষুধ হিসেবে বিক্রির অভিযোগ তুলে আসছেন। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের বাণিজ্য জনস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এতে প্রাণীবাহিত রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। চীনের বাজারগুলোয় নানারকমের ইঁদুর, সাপ ও নেকরে ছানা সহ বিভিন্ন বিরল প্রাণী বিক্রির অভিযগ রয়েছে।
রোববারের নির্দেশনায় চীন সরকার বলেছে, সকল ব্যবসা, খাদ্য ও পানীয় বিক্রির দোকান ও ই-বাণিজ্যের প্ল্যাটফর্মগুলোয় বন্যপ্রাণী বেচাকেনা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করা হছে। ভোক্তাদের বন্যপ্রাণী খাওয়ার স্বাস্থ্যঝুঁকি পুরোপুরি বুঝতে হবে ও বন্য খেলা এড়িয়ে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেতে হবে।
খবরে বলা হয়, এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে বিশ্বজুড়ে অন্তত ৫৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। কেবল চীনেই আক্রান্ত হয়েছে আরো ২০০০ মানুষ। চীন থেকে প্রায় ডজনখানেক দেশে ছড়িয়ে পড়েছে ভাইরাসটি।
সংরক্ষণবাদীরা বহুদিন থেকেই চীনের বিরুদ্ধে আকর্ষণীয় বন্যপ্রাণী খাদ্য বা ওষুধ হিসেবে বিক্রির অভিযোগ তুলে আসছেন। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের বাণিজ্য জনস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এতে প্রাণীবাহিত রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। চীনের বাজারগুলোয় নানারকমের ইঁদুর, সাপ ও নেকরে ছানা সহ বিভিন্ন বিরল প্রাণী বিক্রির অভিযগ রয়েছে।
রোববারের নির্দেশনায় চীন সরকার বলেছে, সকল ব্যবসা, খাদ্য ও পানীয় বিক্রির দোকান ও ই-বাণিজ্যের প্ল্যাটফর্মগুলোয় বন্যপ্রাণী বেচাকেনা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করা হছে। ভোক্তাদের বন্যপ্রাণী খাওয়ার স্বাস্থ্যঝুঁকি পুরোপুরি বুঝতে হবে ও বন্য খেলা এড়িয়ে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেতে হবে।