শেষের পাতা
সামনের কয়েকদিন চূড়ান্ত পরীক্ষা
স্টাফ রিপোর্টার
২৬ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, ৯:৩৫ পূর্বাহ্ন
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি’র মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন নিজেকে জনগণের প্রতিনিধি দাবি করে বলেছেন, ‘তার পক্ষে নগরবাসীকে একটি সুন্দর-মানবিক ও আধুনিক বাসযোগ্য ঢাকা উপহার দেয়া সম্ভব। যা সরকারের প্রতিনিধির পক্ষে সম্ভব নয়। কারণ সরকারের কাছে তাদের নানা দায়বদ্ধতা রয়েছে। শনিবার ১৬তম দিনে নির্বাচনী প্রচারণাকালে তিনি এসব কথা বলেন। আগামী এক সপ্তাহ বিএনপি কর্মী সমর্থক এবং ভোটারদের জন্য চূড়ান্ত পরীক্ষা উল্লেখ করে ইশরাক হোসেন বলেন, ধানের শীষের পক্ষে যে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে তার ফসল ঘরে তুলতে পহেলা ফেব্রুয়ারি আপনারা সকলে ভোট কেন্দ্রে যাবেন। কাউকে ভয় করবেন না। কোন উস্কানিতে পা দিবেন না। এ দেশটা কারো পারিবারিক সম্পত্তি নয়। এই দেশটার মালিক হলো জনগণ। আমিও আপনাদের সাথে মাঠে থাকবো। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সকল স্বৈরাচারকে বিদায় করব।
পথসভা শেষে রায় সাহেবের মোড় থেকে ৩৬ নং ওয়ার্ডের বাগডাসা লেন সুইপার কলোনী, তাঁতীবাজার, কসাইটুলী হয়ে জিন্দাবাহার জামে মসজিদে আছরের নামাজ আদায় করেন ইশরাক হোসেনসহ বিএনপি নেতৃবৃন্দ।
এসময় দোকানপাট ও পথচারিদের হাতে লিফলেট বিতরণ এবং দোকানে দোকানে গিয়ে সালাম ও শুভেচ্ছা বিনিময় করেন ইশরাক। এসময় বহুতল ভবনের ছাদে, বারান্দা ও ব্যালকনিতে দাড়িয়ে নারী-পুরুষ করতালি দিয়ে তাকে স্বাগত জানান।
গণসংযোগে অন্যদের মধ্যে যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোরতাজুল করিম, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা এস এম জিলানী, যুবদল নেতা শরিফ হোসেনসহ বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন।
আছরের নামাজ শেষে ৩৫ নং ওয়ার্ডে প্রচারণা ও গণসংযোগ করে বংশাল জামে মসজিদে মাগরিবের নামাজ আদায় করে সন্ধ্যা সাতটায় ২৭ নং ওয়ার্ডের ঢাকেশ্বরী মন্দিরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে গতকালের প্রচারণা শেষ করেন ইশরাক হোসেন।
তিনি বলেন, সামনের এই কয়েকদিন আমাদের জন্য চূড়ান্ত পরীক্ষা। গত ১৩ বছর ধরে আমরা যে ত্যাগ-তিতিক্ষা স্বীকার করে আসছি তার ফসল ঘরে তোলার সময় এসেছে। নির্বাচন পর্যন্ত আমরা মাঠে থাকবো, ভোট কেন্দ্র পাহারা দিব। যাতে করে ভোটাররা সুষ্ঠুভাবে তাদের ভোট কেন্দ্রে যেতে পারেন এবং নির্বিঘ্নে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। যেখানে বাঁধা আসবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সেখানে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার না করার জন্য আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, কোন প্রার্থী বা পরিবারের প্রভাব পড়বে না নির্বাচনে। কারণ, দেশটা কারো পারিবারিক সম্পত্তি না।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইশরাক হোসেন বলেন, আমি যতটুকু জানি উনি (তাপস) একজন সজ্জন ব্যক্তি। আওয়ামী লীগের কর্মী সমর্থক এবং আমার প্রতিপক্ষ প্রার্থীর প্রতি আমার আহ্বান থাকবে, নির্বাচনে কোন প্রকার ইনফ্লুয়েন্স করবেন না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে যারা থাকবেন তারা নিরপেক্ষভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করবেন। এরপরে নির্বাচনী ফলাফল যা হবে আমরা তা মেনে নেব। কিন্তু এতে কারচুপি হলে জনগণ কোনভাবেই সেটা মেনে নেব না।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার প্রতিপক্ষ কোন পরিবারের সেটা আমি বড় করে দেখতে চাই না। কারণ এই দল থেকে যারা মনোনয়ন পাবে সবাই তো দলের অবৈধ সুযোগ সুবিধা পাবে। আর এটাই স্বাভাবিক। কারণ তারা তো রাষ্ট্রযন্ত্র দলীয়করণ করেছে। আর কে কোন পরিবারের সেটা আমার দেখার বিষয় না। এই দেশটার মালিক হচ্ছে জনগণ। এ দেশটা কারো পরিবারের সম্পত্তি নয়। আমি শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকবো।
পথসভা শেষে রায় সাহেবের মোড় থেকে ৩৬ নং ওয়ার্ডের বাগডাসা লেন সুইপার কলোনী, তাঁতীবাজার, কসাইটুলী হয়ে জিন্দাবাহার জামে মসজিদে আছরের নামাজ আদায় করেন ইশরাক হোসেনসহ বিএনপি নেতৃবৃন্দ।
এসময় দোকানপাট ও পথচারিদের হাতে লিফলেট বিতরণ এবং দোকানে দোকানে গিয়ে সালাম ও শুভেচ্ছা বিনিময় করেন ইশরাক। এসময় বহুতল ভবনের ছাদে, বারান্দা ও ব্যালকনিতে দাড়িয়ে নারী-পুরুষ করতালি দিয়ে তাকে স্বাগত জানান।
গণসংযোগে অন্যদের মধ্যে যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোরতাজুল করিম, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা এস এম জিলানী, যুবদল নেতা শরিফ হোসেনসহ বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন।
আছরের নামাজ শেষে ৩৫ নং ওয়ার্ডে প্রচারণা ও গণসংযোগ করে বংশাল জামে মসজিদে মাগরিবের নামাজ আদায় করে সন্ধ্যা সাতটায় ২৭ নং ওয়ার্ডের ঢাকেশ্বরী মন্দিরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে গতকালের প্রচারণা শেষ করেন ইশরাক হোসেন।
তিনি বলেন, সামনের এই কয়েকদিন আমাদের জন্য চূড়ান্ত পরীক্ষা। গত ১৩ বছর ধরে আমরা যে ত্যাগ-তিতিক্ষা স্বীকার করে আসছি তার ফসল ঘরে তোলার সময় এসেছে। নির্বাচন পর্যন্ত আমরা মাঠে থাকবো, ভোট কেন্দ্র পাহারা দিব। যাতে করে ভোটাররা সুষ্ঠুভাবে তাদের ভোট কেন্দ্রে যেতে পারেন এবং নির্বিঘ্নে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। যেখানে বাঁধা আসবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সেখানে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার না করার জন্য আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, কোন প্রার্থী বা পরিবারের প্রভাব পড়বে না নির্বাচনে। কারণ, দেশটা কারো পারিবারিক সম্পত্তি না।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইশরাক হোসেন বলেন, আমি যতটুকু জানি উনি (তাপস) একজন সজ্জন ব্যক্তি। আওয়ামী লীগের কর্মী সমর্থক এবং আমার প্রতিপক্ষ প্রার্থীর প্রতি আমার আহ্বান থাকবে, নির্বাচনে কোন প্রকার ইনফ্লুয়েন্স করবেন না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে যারা থাকবেন তারা নিরপেক্ষভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করবেন। এরপরে নির্বাচনী ফলাফল যা হবে আমরা তা মেনে নেব। কিন্তু এতে কারচুপি হলে জনগণ কোনভাবেই সেটা মেনে নেব না।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার প্রতিপক্ষ কোন পরিবারের সেটা আমি বড় করে দেখতে চাই না। কারণ এই দল থেকে যারা মনোনয়ন পাবে সবাই তো দলের অবৈধ সুযোগ সুবিধা পাবে। আর এটাই স্বাভাবিক। কারণ তারা তো রাষ্ট্রযন্ত্র দলীয়করণ করেছে। আর কে কোন পরিবারের সেটা আমার দেখার বিষয় না। এই দেশটার মালিক হচ্ছে জনগণ। এ দেশটা কারো পরিবারের সম্পত্তি নয়। আমি শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকবো।