অনলাইন
বাজারে আসছে লাখ টাকার স্মার্ট ফ্রিজ
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২০ জানুয়ারি ২০২০, সোমবার, ৮:৩০ পূর্বাহ্ন
মুঠোফোনে নিয়ন্ত্রণযোগ্য স্মার্ট রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ বাজারে আনছে বাংলাদেশের শীর্ষ ব্র্যান্ড ওয়ালটন। ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলার ২৬ নম্বর প্রিমিয়ার প্যাভিলিয়নে ওই স্মার্ট রেফ্রিজারেটর প্রদর্শন করছে ওয়ালটন। এর দাম ৯৯,৯১০ টাকা। মেলায় বিনামূল্যে প্রি-বুক দিলে ১০ হাজার টাকা ডিসকাউন্ট পাওয়া যাবে। আগামী এপ্রিল মাসে বাজারে আসার পর ক্রেতারা যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা থেকে স্মার্ট ফ্রিজটি ডেলিভারি নিতে পারবেন।
ওয়ালটন রেফ্রিজারেটর বিভাগের সিইও প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ জানান, তাদের স্মার্ট ফ্রিজের কন্ট্রোল বোর্ডে আইওটি ডিভাইস হিসেবে যুক্ত করা হয়েছে ওয়াই-ফাই মডিউল। এর মাধ্যমে গ্রাহকের বাসায় ব্যবহৃত ওয়াইফাই ইন্টারনেট কানেকশনের আওতায় আসবে এই ফ্রিজ। সেই সঙ্গে গ্রাহককে তার মোবাইল ফোনে ‘ওয়ালটন স্মার্ট অ্যাপ্লায়েন্সেস’ নামে একটি বিশেষ অ্যাপস ইনস্টল করে নিতে হবে। ইন্টারনেট ব্যবহার করে এই বিশেষ অ্যাপস-এর ফ্রিজ অপশন সিলেক্ট করে গ্রাহক তার রেফ্রিজারেটরটি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
ওয়ালটন স্মার্ট রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হয়েছে এলইডি ডিসপ্লে। ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে এতে ইন্টারনেট সংযোগ থাকায় ইউটিউব থেকে গ্রাহক তার পছন্দের খাবারের রেসিপিসহ যেকোনো ভিডিও দেখতে পারবেন। ফ্রিজের গায়ে বিশেষ ক্যামেরা যুক্ত থাকায় ডিসপ্লে কিংবা মোবাইলের মাধ্যমে গ্রাহক এর অভ্যন্তরে সংরক্ষিত খাবার সম্পর্কে প্রয়োজনীয় সব তথ্য দেখতে পারবেন।
ওয়ালটন ফ্রিজের আরএন্ডডি বিভাগের প্রধান তাপস কুমার মজুমদার জানান, মোবাইল ফোনে এই স্মার্ট রেফ্রিজারেটর নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি পণ্যটি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা যাবে। বিশেষ করে গ্রাহক যেকোনো স্থান থেকেই তার বাসায় থাকা রেফ্রিজারেটরের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। গ্রাহকেরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ফ্রিজের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। ফ্রিজে সংরক্ষিত খাবার ডিফ্রস্ট করা যাবে। স্মার্ট রেফ্রিজারেটরের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) প্রযুক্তি সংরক্ষিত খাদ্যের পরিমাণ কমে এলে গ্রাহকের মোবাইলে নোটিফিকেশন পাঠাবে। প্রয়োজনে গ্রাহকের পছন্দকৃত সুপার শপ কিংবা ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিষয়টি অবহিত করবে। এর ফলে সুপার শপ কিংবা ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি যতটুকু খাবার প্রয়োজন, তা রেফ্রিজারেটরে পুনরায় সংরক্ষণ করে দিতে পারবেন।
ওয়ালটনের সিনিয়র অপারেটিভ ডিরেক্টর আব্দুল মালেক শিকদার জানান, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইন্সটিটিউট (বিএসটিআই) কর্তৃক নির্ধারিত মানদন্ড ‘বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস ১৮৫০:২০১২’ অনুসরণ করে এবং আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে তৈরি করা হচ্ছে ওয়ালটন স্মার্ট রেফ্রিজারেটর। এই রেফ্রিজারেটরে থাকছে ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার প্রযুক্তির কম্প্রেসর। ফলে এতে বিদ্যুৎ খরচ হবে খুবই কম। কম্প্রেসরে ব্যবহার করা হয়েছে পরিবেশবান্ধব বিশ্বস্বীকৃত আর৬০০এ রেফ্রিজারেন্ট। নন-ফ্রস্ট হওয়ায় এই ফ্রিজের অভ্যন্তরে অনাকাক্সিক্ষত বরফ জমবে না। ফলে ফ্রিজ রক্ষণাবেক্ষণ করা নিয়ে বাড়তি ঝঞ্জাট পোহাতে হবে না।
আইওটি-বেজড ওই স্মার্ট ফ্রিজে আরো রয়েছে অ্যাডভান্স টেম্পারেচার কন্ট্রোল, টুইন কুলিং, ডোর ওপেনিং অ্যালার্ম, আয়োনাইজার, হিউম্যান ডিটেক্টর, স্পেশাল আইস মেকিং জোন, ময়েশ্চার কন্ট্রোল জোন, ন্যানো হেলথ কেয়ার, এন্টিফাংগাল ডোর গ্যাসকেট ইত্যাদি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও সুবিধা।
ওয়ালটন ফ্রিজ বাংলাদেশ এ্যাক্রিডিটেশন বোর্ড স্বীকৃত এবং আইএসও সনদপ্রাপ্ত নাসদাত-ইউটিএস (ঘটঝউঅঞ-টঞঝ) ল্যাব থেকে মান যাচাই করে বাজারজাত করা হচ্ছে। মান নিয়ন্ত্রণে নেয়া হয়েছে জিরো টলারেন্স নীতি। যার প্রেক্ষিতে, সর্বোচ্চ গুণগতমানের নিশ্চয়তায় গ্রাহকদের ওয়ালটন ফ্রিজে এক বছরের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি দেয়া হচ্ছে। কম্প্রেসরে সর্বোচ্চ ১২ বছর পর্যন্ত রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি।
ওয়ালটনের পণ্য সিবি, আরওএইচএস, আরইএসিএইচ, ইএমসি, এসএএসও, ইএসএমএ, জি-মার্ক ইত্যাদি আন্তর্জাতিক টেস্টে উত্তীর্ণ এবং সার্টিফিকেট পেয়েছে।
ওয়ালটনের সেলস ও বিপণন বিভাগের অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর শহিদুজ্জামান রানা জানান, স্মার্ট রেফ্রিজারেটরের পাশাপাশি বাণিজ্যমেলায় ওয়ালটন প্যাভিলিয়নে রয়েছে দেড় শতাধিক মডেলের রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার এবং বেভারেজ কুলার। মেলা থেকে যেকোনো মডেলের ফ্রিজ কিনলেই ১০ শতাংশ মূল্যছাড় পাচ্ছেন গ্রাহকরা। পাশাপাশি দেশব্যাপী চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-৫ এর আওতায় ‘উইন্টার ফেস্টিভ্যাল’-এ রয়েছে ২০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচার পাওয়ার সুযোগসহ নিশ্চিত ক্যাশব্যাক। এসব সুবিধা উপভোগ করা যাবে বাণিজ্যমেলার শেষদিন পর্যন্ত।
ওয়ালটন রেফ্রিজারেটর বিভাগের সিইও প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ জানান, তাদের স্মার্ট ফ্রিজের কন্ট্রোল বোর্ডে আইওটি ডিভাইস হিসেবে যুক্ত করা হয়েছে ওয়াই-ফাই মডিউল। এর মাধ্যমে গ্রাহকের বাসায় ব্যবহৃত ওয়াইফাই ইন্টারনেট কানেকশনের আওতায় আসবে এই ফ্রিজ। সেই সঙ্গে গ্রাহককে তার মোবাইল ফোনে ‘ওয়ালটন স্মার্ট অ্যাপ্লায়েন্সেস’ নামে একটি বিশেষ অ্যাপস ইনস্টল করে নিতে হবে। ইন্টারনেট ব্যবহার করে এই বিশেষ অ্যাপস-এর ফ্রিজ অপশন সিলেক্ট করে গ্রাহক তার রেফ্রিজারেটরটি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
ওয়ালটন স্মার্ট রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হয়েছে এলইডি ডিসপ্লে। ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে এতে ইন্টারনেট সংযোগ থাকায় ইউটিউব থেকে গ্রাহক তার পছন্দের খাবারের রেসিপিসহ যেকোনো ভিডিও দেখতে পারবেন। ফ্রিজের গায়ে বিশেষ ক্যামেরা যুক্ত থাকায় ডিসপ্লে কিংবা মোবাইলের মাধ্যমে গ্রাহক এর অভ্যন্তরে সংরক্ষিত খাবার সম্পর্কে প্রয়োজনীয় সব তথ্য দেখতে পারবেন।
ওয়ালটন ফ্রিজের আরএন্ডডি বিভাগের প্রধান তাপস কুমার মজুমদার জানান, মোবাইল ফোনে এই স্মার্ট রেফ্রিজারেটর নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি পণ্যটি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা যাবে। বিশেষ করে গ্রাহক যেকোনো স্থান থেকেই তার বাসায় থাকা রেফ্রিজারেটরের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। গ্রাহকেরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ফ্রিজের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। ফ্রিজে সংরক্ষিত খাবার ডিফ্রস্ট করা যাবে। স্মার্ট রেফ্রিজারেটরের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) প্রযুক্তি সংরক্ষিত খাদ্যের পরিমাণ কমে এলে গ্রাহকের মোবাইলে নোটিফিকেশন পাঠাবে। প্রয়োজনে গ্রাহকের পছন্দকৃত সুপার শপ কিংবা ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিষয়টি অবহিত করবে। এর ফলে সুপার শপ কিংবা ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি যতটুকু খাবার প্রয়োজন, তা রেফ্রিজারেটরে পুনরায় সংরক্ষণ করে দিতে পারবেন।
ওয়ালটনের সিনিয়র অপারেটিভ ডিরেক্টর আব্দুল মালেক শিকদার জানান, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইন্সটিটিউট (বিএসটিআই) কর্তৃক নির্ধারিত মানদন্ড ‘বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস ১৮৫০:২০১২’ অনুসরণ করে এবং আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে তৈরি করা হচ্ছে ওয়ালটন স্মার্ট রেফ্রিজারেটর। এই রেফ্রিজারেটরে থাকছে ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার প্রযুক্তির কম্প্রেসর। ফলে এতে বিদ্যুৎ খরচ হবে খুবই কম। কম্প্রেসরে ব্যবহার করা হয়েছে পরিবেশবান্ধব বিশ্বস্বীকৃত আর৬০০এ রেফ্রিজারেন্ট। নন-ফ্রস্ট হওয়ায় এই ফ্রিজের অভ্যন্তরে অনাকাক্সিক্ষত বরফ জমবে না। ফলে ফ্রিজ রক্ষণাবেক্ষণ করা নিয়ে বাড়তি ঝঞ্জাট পোহাতে হবে না।
আইওটি-বেজড ওই স্মার্ট ফ্রিজে আরো রয়েছে অ্যাডভান্স টেম্পারেচার কন্ট্রোল, টুইন কুলিং, ডোর ওপেনিং অ্যালার্ম, আয়োনাইজার, হিউম্যান ডিটেক্টর, স্পেশাল আইস মেকিং জোন, ময়েশ্চার কন্ট্রোল জোন, ন্যানো হেলথ কেয়ার, এন্টিফাংগাল ডোর গ্যাসকেট ইত্যাদি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও সুবিধা।
ওয়ালটন ফ্রিজ বাংলাদেশ এ্যাক্রিডিটেশন বোর্ড স্বীকৃত এবং আইএসও সনদপ্রাপ্ত নাসদাত-ইউটিএস (ঘটঝউঅঞ-টঞঝ) ল্যাব থেকে মান যাচাই করে বাজারজাত করা হচ্ছে। মান নিয়ন্ত্রণে নেয়া হয়েছে জিরো টলারেন্স নীতি। যার প্রেক্ষিতে, সর্বোচ্চ গুণগতমানের নিশ্চয়তায় গ্রাহকদের ওয়ালটন ফ্রিজে এক বছরের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি দেয়া হচ্ছে। কম্প্রেসরে সর্বোচ্চ ১২ বছর পর্যন্ত রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি।
ওয়ালটনের পণ্য সিবি, আরওএইচএস, আরইএসিএইচ, ইএমসি, এসএএসও, ইএসএমএ, জি-মার্ক ইত্যাদি আন্তর্জাতিক টেস্টে উত্তীর্ণ এবং সার্টিফিকেট পেয়েছে।
ওয়ালটনের সেলস ও বিপণন বিভাগের অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর শহিদুজ্জামান রানা জানান, স্মার্ট রেফ্রিজারেটরের পাশাপাশি বাণিজ্যমেলায় ওয়ালটন প্যাভিলিয়নে রয়েছে দেড় শতাধিক মডেলের রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার এবং বেভারেজ কুলার। মেলা থেকে যেকোনো মডেলের ফ্রিজ কিনলেই ১০ শতাংশ মূল্যছাড় পাচ্ছেন গ্রাহকরা। পাশাপাশি দেশব্যাপী চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-৫ এর আওতায় ‘উইন্টার ফেস্টিভ্যাল’-এ রয়েছে ২০০ শতাংশ ক্যাশ ভাউচার পাওয়ার সুযোগসহ নিশ্চিত ক্যাশব্যাক। এসব সুবিধা উপভোগ করা যাবে বাণিজ্যমেলার শেষদিন পর্যন্ত।