বিশ্বজমিন
ছড়িয়ে পড়ছে করোনাভাইরাস চীনে নতুন আক্রান্ত ১৩৬
মানবজমিন ডেস্ক
২১ জানুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার, ৮:২৪ পূর্বাহ্ন
চীনে সমপ্রতি ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাসের নতুন একটি প্রজাতি। তবে এটি প্রতিরোধযোগ্য বলে জানিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য বিষয়ক কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্যে এটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ২০০ জন। যদিও বিবিসি জানিয়েছে, বৃটিশ গবেষকদের ধারণা এ সংখ্যা প্রায় ২ হাজার।
এ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা গত শনি ও রোববারে তিন গুণ বেড়ে গেছে। ভাইরাসটি এখন উহান থেকে অন্যান্য বড় বড় শহরেও ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে। এক কোটিরও বেশি মানুষের শহর উহানে নতুন করে ১৩৬ জন আক্রান্ত হয়েছে। রাজধানী বেইজিং-এ আক্রান্ত হয়েছে আরো দুজন এবং শেনঝেনে এখনো পর্যন্ত একজন আক্রান্ত হওয়ার খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। এনিয়ে রাষ্ট্রীয় হিসাবেই মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০০ জনে। এর মধ্যে তিনজন মারাও গেছেন।
লোকজন এই ভাইরাসে এমন এক সময়ে আক্রান্ত হচ্ছে যখন চীনে নতুন বছরে উদ্যাপনের জন্য লাখ লাখ মানুষ ছুটিতে বেড়াতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বছরের এই সময়ে তারা এক সপ্তাহের মতো ছুটি কাটায়। এসময় তারা নিজেদের গ্রামের বাড়িতে পরিবারের কাছে বেড়াতে যায়। একারণে এই ভাইরাসটি নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে কিছুটা উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। চীনে স্বাস্থ্য বিষয়ক কর্তৃপক্ষ বলছে, এই ভাইরাসটি প্রতিরোধযোগ্য এবং একে নিয়ন্ত্রণ করাও সম্ভব।
কর্মকর্তারা বলছেন, যারাই উহান শহর ছেড়ে অন্যান্য শহরে যাবে তাদের প্রত্যেকের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে দেখা হবে। স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা গত ডিসেম্বর মাসে উহানে প্রথম এই ভাইরাসের সংক্রমণ নিশ্চিত করেছিলেন। তারা বলছেন, এটি করোনাভাইরাসের একটি প্রজাতি। এই ভাইরাসের ফলে লোকজন নিউমোনিয়াতে আক্রান্ত হয়েছে। তবে ভাইরাসের এই ধরনটি সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। ধারণা করা হয় যে একটি বাজার থেকে এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে কিন্তু এটি ঠিক কীভাবে ছড়িয়ে পড়ছে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও বিজ্ঞানীরা এখনো সেটা নিশ্চিত করতে পারেননি।
চীনের বাইরে আরো তিনটি দেশেও এই ভাইরাসটি পাওয়া গেছে। দেশগুলো হচ্ছে- দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড এবং জাপান। নতুন এই ভাইরাসের প্রকোপ সার্স ভাইরাসের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। সার্স ভাইরাসও এক ধরনের করোনাভাইরাস। ২০০০ সালের শুরুর দিকে সার্স ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৭৭৪ জন নিহত হয়। মূলত এশিয়ার বিভিন্ন দেশে এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়েছিল। নতুন ভাইরাসটির জেনেটিক কোড বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে এর সঙ্গে সার্স ভাইরাসের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।
এ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা গত শনি ও রোববারে তিন গুণ বেড়ে গেছে। ভাইরাসটি এখন উহান থেকে অন্যান্য বড় বড় শহরেও ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে। এক কোটিরও বেশি মানুষের শহর উহানে নতুন করে ১৩৬ জন আক্রান্ত হয়েছে। রাজধানী বেইজিং-এ আক্রান্ত হয়েছে আরো দুজন এবং শেনঝেনে এখনো পর্যন্ত একজন আক্রান্ত হওয়ার খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। এনিয়ে রাষ্ট্রীয় হিসাবেই মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০০ জনে। এর মধ্যে তিনজন মারাও গেছেন।
লোকজন এই ভাইরাসে এমন এক সময়ে আক্রান্ত হচ্ছে যখন চীনে নতুন বছরে উদ্যাপনের জন্য লাখ লাখ মানুষ ছুটিতে বেড়াতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বছরের এই সময়ে তারা এক সপ্তাহের মতো ছুটি কাটায়। এসময় তারা নিজেদের গ্রামের বাড়িতে পরিবারের কাছে বেড়াতে যায়। একারণে এই ভাইরাসটি নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে কিছুটা উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। চীনে স্বাস্থ্য বিষয়ক কর্তৃপক্ষ বলছে, এই ভাইরাসটি প্রতিরোধযোগ্য এবং একে নিয়ন্ত্রণ করাও সম্ভব।
কর্মকর্তারা বলছেন, যারাই উহান শহর ছেড়ে অন্যান্য শহরে যাবে তাদের প্রত্যেকের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে দেখা হবে। স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা গত ডিসেম্বর মাসে উহানে প্রথম এই ভাইরাসের সংক্রমণ নিশ্চিত করেছিলেন। তারা বলছেন, এটি করোনাভাইরাসের একটি প্রজাতি। এই ভাইরাসের ফলে লোকজন নিউমোনিয়াতে আক্রান্ত হয়েছে। তবে ভাইরাসের এই ধরনটি সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। ধারণা করা হয় যে একটি বাজার থেকে এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে কিন্তু এটি ঠিক কীভাবে ছড়িয়ে পড়ছে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও বিজ্ঞানীরা এখনো সেটা নিশ্চিত করতে পারেননি।
চীনের বাইরে আরো তিনটি দেশেও এই ভাইরাসটি পাওয়া গেছে। দেশগুলো হচ্ছে- দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড এবং জাপান। নতুন এই ভাইরাসের প্রকোপ সার্স ভাইরাসের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। সার্স ভাইরাসও এক ধরনের করোনাভাইরাস। ২০০০ সালের শুরুর দিকে সার্স ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৭৭৪ জন নিহত হয়। মূলত এশিয়ার বিভিন্ন দেশে এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়েছিল। নতুন ভাইরাসটির জেনেটিক কোড বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে এর সঙ্গে সার্স ভাইরাসের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।