বিশ্বজমিন
লিবিয়ার তেল রপ্তানি থমকে দিলেন খলিফা হাফতার
মানবজমিন ডেস্ক
১৯ জানুয়ারি ২০২০, রবিবার, ১২:৫১ অপরাহ্ন
লিবিয়ার সামরিক নেতা খলিফা হাফতার তার নিয়ন্ত্রণাধীন বন্দরগুলো থেকে তেল রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছেন। স্থানীয় সময় রোববার বার্লিনে শান্তি আলোচনার আগ দিয়ে এমন পদক্ষেপ নিলেন তিনি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আলোচনায় সুবিধা পেতে এমনটি করেছেন তিনি। এ খবর দিয়েছে দ্য ফিন্যান্সিয়াল টাইমস।
খবরে বলা হয়, লিবিয়ার অর্থনৈতিক আয়ের অন্যতম উৎস তেল রপ্তানি। দেশটির রাষ্ট্র-পরিচালিত তেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল অয়েল করপোরেশন (এনওসি) জানিয়েছে, হাফতারের পদক্ষেপের কারণে প্রতিদিন অন্তত ৮ লাখ ব্যারেল তেল রপ্তানি থমকে গেছে।
এনওসি জানিয়েছে, লিবিয়ার মধ্য ও পূর্বাঞ্চলের প্রধান তেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও মিলিশিয়া সংগঠন পেট্রোলিয়াম ফ্যাসিলিটিস গার্ড নিয়ন্ত্রণ করেন হাফতার। তিনি অঞ্চলগুলোর এনওসির সহযোগী প্রতিষ্ঠান সিরতে অয়েল কোম্পানি, হারৌগ অয়েল অপারেশন, ওয়াহা অয়েল কোম্পানি, জুয়েইতিনা অয়েল কোম্পানি ও আরব গাল্ফ অয়েল কোম্পানিকে পাঁচটি বন্দর থেকে তেল রপ্তানি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন। এই পাঁচ বন্দর থেকে অনিবার্য কারণবশত তেল রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে এনওসি।
প্রসঙ্গত, গত বছর থেকে গৃহযুদ্ধে লিপ্ত লিবিয়া। জাতিসংঘ সমর্থিত সরকার ও হাফতার নেতৃত্বাধীন মিলিশিয়াদের মধ্যকার লড়াইয়ে জর্জরিত। রোববারের সম্মেলনে হাফতার ও জাতিসংঘ স্বীকৃত সরকারের প্রধানমন্ত্রী ফয়েজ আল-সেরাজ শান্তি চুক্তি প্রতিষ্ঠা নিয়ে আলোচনা করবেন। এছাড়া, এতে যোগ দেবেন রাশিয়া, ফ্রান ও মিসরসহ বিভিন্ন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরাও।
খবরে বলা হয়, লিবিয়ার অর্থনৈতিক আয়ের অন্যতম উৎস তেল রপ্তানি। দেশটির রাষ্ট্র-পরিচালিত তেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল অয়েল করপোরেশন (এনওসি) জানিয়েছে, হাফতারের পদক্ষেপের কারণে প্রতিদিন অন্তত ৮ লাখ ব্যারেল তেল রপ্তানি থমকে গেছে।
এনওসি জানিয়েছে, লিবিয়ার মধ্য ও পূর্বাঞ্চলের প্রধান তেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও মিলিশিয়া সংগঠন পেট্রোলিয়াম ফ্যাসিলিটিস গার্ড নিয়ন্ত্রণ করেন হাফতার। তিনি অঞ্চলগুলোর এনওসির সহযোগী প্রতিষ্ঠান সিরতে অয়েল কোম্পানি, হারৌগ অয়েল অপারেশন, ওয়াহা অয়েল কোম্পানি, জুয়েইতিনা অয়েল কোম্পানি ও আরব গাল্ফ অয়েল কোম্পানিকে পাঁচটি বন্দর থেকে তেল রপ্তানি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন। এই পাঁচ বন্দর থেকে অনিবার্য কারণবশত তেল রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে এনওসি।
প্রসঙ্গত, গত বছর থেকে গৃহযুদ্ধে লিপ্ত লিবিয়া। জাতিসংঘ সমর্থিত সরকার ও হাফতার নেতৃত্বাধীন মিলিশিয়াদের মধ্যকার লড়াইয়ে জর্জরিত। রোববারের সম্মেলনে হাফতার ও জাতিসংঘ স্বীকৃত সরকারের প্রধানমন্ত্রী ফয়েজ আল-সেরাজ শান্তি চুক্তি প্রতিষ্ঠা নিয়ে আলোচনা করবেন। এছাড়া, এতে যোগ দেবেন রাশিয়া, ফ্রান ও মিসরসহ বিভিন্ন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরাও।