খেলা
‘মেসিকে কিছুই শেখানোর ছিল না’
স্পোর্টস ডেস্ক
১৮ জানুয়ারি ২০২০, শনিবার, ৯:০০ পূর্বাহ্ন
২০০২ বিশ্বকাপ জয়ের পরের বছর পিএসজি থেকে বার্সেলোনায় আসেন রোনালদিনহো। মাঠের দুর্দান্ত পাফরম্যান্সে তখন কাতালানদের সুপারস্টার বনে গেছেন রোনালদিনহো। লিওনেল মেসি তখনো বার্সেলোনার মূল দলে খেলা শুরু করেননি। এরপর ২০০৪-এ মূল দলের জার্সিতে ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তী রোনালদিনহোর সঙ্গে জুটি গড়ে অসংখ্য স্মরণীয় মুহূর্ত উপহার দিয়েছেন লিওনেল মেসি। ফুটবলবোদ্ধাদের মতে, রোনালদিনহোর ছায়ায় থেকে সময়ের সেরা ফুটবলার হয়ে ওঠেন মেসি। তবে এতদিন পর এসে রোনালদিনহো জানালেন, তার কাছে কিছুই শেখার ছিল না লিওনেল মেসির। সম্প্রতি স্প্যানিশ ম্যাগাজিন ‘প্যানেনকা’কে দেয়া সাক্ষাতকারে রোনালদিনহো বলেন,‘আমি বার্সেলোনায় আসার পরই মেসির ফুটবল প্রতিভার প্রসংশা শুনি। মেসি নিয়মিত মূল দলের সঙ্গে অনুশীলনের সুযোগ পাক এটা আমিও চাইছিলাম। এ নিয়ে কোচ ফ্র্যাঙ্ক রাইকার্ডের সঙ্গে কথা বললাম। এরপর মেসির সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব হলো। মূল দলে মেসি আসার পর তার সঙ্গে জুটি বেঁধে ভালো করতে লাগলাম।’
বার্সেলোনার জার্সিতে লিওনেল মেসির প্রথম গোলের পাসটা এসেছিল রোনালদিনহোর পা থেকেই। গত দেড় দশকে ফুটবল বিশ্বে মেসির রাজত্ব গর্বিত করে রোনালদিনহোকে। তিনি বলেন, ‘আমি সৌভাগ্যবান ছিলাম। কেননা ওর প্রথম গোলের বলটা আমি বাড়িয়েছিলাম। আমাদের সম্পর্কটা ছিল দারুণ। আপনার সঙ্গে যার ক্যারিয়ারের শুরুটা হয়েছিল সে (মেসি) সময়ের ব্যবধানে বিশ্ব ফুটবলে রাজত্ব করছে, এটা দেখতে বেশ ভালো লাগে। মাঠে তার (মেসি) সঙ্গে আমার বোঝাপড়া অসাধারণ ছিল।’
রোনালদিনহো বলেন, ‘মেসি এক অনন্য প্রতিভাবান ফুটবলার ছিল প্রথম থেকেই। তাকে কিছুই শেখানোর ছিল না আমার। মেসির ধীরস্থির থাকাটা আমাকে অবাক করতো। সে কখনো নিজেকে ঝামেলায় জড়াতো না। সে সবসময় পরিবার ও কাছের মানুষদের সঙ্গ পছন্দ করতো।’
বার্সেলোনার জার্সিতে লিওনেল মেসির প্রথম গোলের পাসটা এসেছিল রোনালদিনহোর পা থেকেই। গত দেড় দশকে ফুটবল বিশ্বে মেসির রাজত্ব গর্বিত করে রোনালদিনহোকে। তিনি বলেন, ‘আমি সৌভাগ্যবান ছিলাম। কেননা ওর প্রথম গোলের বলটা আমি বাড়িয়েছিলাম। আমাদের সম্পর্কটা ছিল দারুণ। আপনার সঙ্গে যার ক্যারিয়ারের শুরুটা হয়েছিল সে (মেসি) সময়ের ব্যবধানে বিশ্ব ফুটবলে রাজত্ব করছে, এটা দেখতে বেশ ভালো লাগে। মাঠে তার (মেসি) সঙ্গে আমার বোঝাপড়া অসাধারণ ছিল।’
রোনালদিনহো বলেন, ‘মেসি এক অনন্য প্রতিভাবান ফুটবলার ছিল প্রথম থেকেই। তাকে কিছুই শেখানোর ছিল না আমার। মেসির ধীরস্থির থাকাটা আমাকে অবাক করতো। সে কখনো নিজেকে ঝামেলায় জড়াতো না। সে সবসময় পরিবার ও কাছের মানুষদের সঙ্গ পছন্দ করতো।’