বাংলারজমিন
ঝিনাইদহে গৃহবধূকে হয়রানির অভিযোগ
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
১৪ জানুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:২২ পূর্বাহ্ন
ঝিনাইদহে এক গৃহবধূ তার ভাসুরের ছেলে ইউছুপের কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় সে তার নগ্ন ছবি বাজারে ছড়ানোর অভিযোগে শৈলকুপা থানায় পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করেন। আসামির পরিবারকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে এমন অভিযোগে উল্টো বাদী ও তার চাচার বিরুদ্ধে ধর্ষণ চেষ্টা, চুরি-ডাকাতিসহ ৩টি মামলা দিয়েছে আসামি পক্ষ। সোমবার সকালে ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী গৃহবধূ।
এসময় তিনি তার লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন, ২০১৮ সালে শৈলকুপা উপজেলার চর-ধলহরাচন্দ্র গ্রামের মৃত ইয়াকুব মন্ডলের ছেলের সাথে বিয়ে হয় একই গ্রামের রাবেয়া আক্তারের। বিয়ের পর স্বামী সিঙ্গাপুরে পাড়ি জমান। এরপর থেকেই রাবেয়া আক্তারের ভাসুরের ছেলে ইউনুস তাকে প্রতিনিয়ত কু-প্রস্তাব দিয়ে আসছিল। গৃহবধূ তার কুপ্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ইউনুস তার নগ্ন ছবি কম্পিউটারে বানিয়ে গ্রামে প্রচার করতে থাকে। বিষয়টি স্থানীয় চেয়ারম্যানের কাছে বিচার চাইলেও তারা কোন সুরাহা করতে পারেনি। কোন উপায় না পেয়ে ভুক্তভোগী নিজে বাদী হয়ে শৈলকুপা থানায় পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। বর্তমানে ওই মামলায় আসামি ইউছুপ জেল-হাজতে রয়েছে। ইউছুপ জেলে যাওয়ার পর থেকেই বাদী ও তার পরিবারকে নির্যাতন শুরু করে আসামির স্বজনরা। বাদী ও তার চাচার বিরুদ্ধে ধর্ষণ চেষ্টা, চুরি-ডাকাতিসহ মোট ৩টি মিথ্যা মামলা দিয়ে প্রতিনিয়ত হয়রানি করে চলেছে।
এসময় তিনি তার লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন, ২০১৮ সালে শৈলকুপা উপজেলার চর-ধলহরাচন্দ্র গ্রামের মৃত ইয়াকুব মন্ডলের ছেলের সাথে বিয়ে হয় একই গ্রামের রাবেয়া আক্তারের। বিয়ের পর স্বামী সিঙ্গাপুরে পাড়ি জমান। এরপর থেকেই রাবেয়া আক্তারের ভাসুরের ছেলে ইউনুস তাকে প্রতিনিয়ত কু-প্রস্তাব দিয়ে আসছিল। গৃহবধূ তার কুপ্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ইউনুস তার নগ্ন ছবি কম্পিউটারে বানিয়ে গ্রামে প্রচার করতে থাকে। বিষয়টি স্থানীয় চেয়ারম্যানের কাছে বিচার চাইলেও তারা কোন সুরাহা করতে পারেনি। কোন উপায় না পেয়ে ভুক্তভোগী নিজে বাদী হয়ে শৈলকুপা থানায় পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। বর্তমানে ওই মামলায় আসামি ইউছুপ জেল-হাজতে রয়েছে। ইউছুপ জেলে যাওয়ার পর থেকেই বাদী ও তার পরিবারকে নির্যাতন শুরু করে আসামির স্বজনরা। বাদী ও তার চাচার বিরুদ্ধে ধর্ষণ চেষ্টা, চুরি-ডাকাতিসহ মোট ৩টি মিথ্যা মামলা দিয়ে প্রতিনিয়ত হয়রানি করে চলেছে।