শেষের পাতা
হবিগঞ্জে স্কুলছাত্র খুন
স্টাফ রিপোর্টার, হবিগঞ্জ থেকে
১৪ জানুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:১৬ পূর্বাহ্ন
হবিগঞ্জে ৫ম শ্রেণির এক স্কুল ছাত্রকে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। নিখোঁজের ৩ দিন পর খোয়াই নদী থেকে হৃদয় নামে এ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল দুপুরে হবিগঞ্জ সদর থানা পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে। তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে জানিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনায় ৯ম শ্রেণীর অপর এক ছাত্রকে সন্দেহভাজন হিসেবে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। পুলিশ জানায়, গত ১০ই জানুয়ারি বিকালে বিদেশ থেকে বাবার পাঠানো দামী মোবাইল নিয়ে নাটকের দৃশ্য তৈরির কথা বলে বের হয়ে আর বাড়ি ফিরেনি হৃদয়। পরদিন তার পরিবারের পক্ষ থেকে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি করে পরিবার। স্থানীয় পত্রিকায় হারানো বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করা হয়।
এক পর্যায়ে সোমবার খোয়াই নদীতে তার মরদেহ ভেসে উঠলে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেন। পরে লাশ ময়না তদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে পুলিশ। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সায়মন নামে ৯ম শ্রেণীর এক কিশোরকে আটক করা হয়েছে। নিহত ইসমাইল হোসেন হৃদয় শহরতলীর তেঘরিয়া গ্রামের সৌদি প্রবাসী ফারুক মিয়ার ছেলে। সে তেঘরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির ছাত্র।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মোঃ আবু নাঈম মিয়া জানান, মরদেহের মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে এটি হত্যাকাণ্ড। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে। নিহতের চাচি মাসুদা আক্তার জানান, সায়মন ইসমাইলকে মোবাইলে নাটক বানিয়ে ফেসবুকে প্রচারের মাধ্যমে টাকা আয়ের কথা বলে বাড়ি থেকে বের করে নিয়ে যায়। ইসমাইলকে হত্যা করা হয়েছে। যারা এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত তাদের ফাঁসি চাই।
এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রবিউল আলম মানবজমিনকে জানান, লাশের গায়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে বলা যায় এটি একটি হত্যাকাণ্ড। পুলিশ তদন্ত করছে। আমরা আশা করছি দ্রুততম সময়ের মধ্যেই এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করে ঘাতকদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা যাবে।
এক পর্যায়ে সোমবার খোয়াই নদীতে তার মরদেহ ভেসে উঠলে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেন। পরে লাশ ময়না তদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে পুলিশ। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সায়মন নামে ৯ম শ্রেণীর এক কিশোরকে আটক করা হয়েছে। নিহত ইসমাইল হোসেন হৃদয় শহরতলীর তেঘরিয়া গ্রামের সৌদি প্রবাসী ফারুক মিয়ার ছেলে। সে তেঘরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির ছাত্র।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মোঃ আবু নাঈম মিয়া জানান, মরদেহের মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে এটি হত্যাকাণ্ড। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে। নিহতের চাচি মাসুদা আক্তার জানান, সায়মন ইসমাইলকে মোবাইলে নাটক বানিয়ে ফেসবুকে প্রচারের মাধ্যমে টাকা আয়ের কথা বলে বাড়ি থেকে বের করে নিয়ে যায়। ইসমাইলকে হত্যা করা হয়েছে। যারা এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত তাদের ফাঁসি চাই।
এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রবিউল আলম মানবজমিনকে জানান, লাশের গায়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে বলা যায় এটি একটি হত্যাকাণ্ড। পুলিশ তদন্ত করছে। আমরা আশা করছি দ্রুততম সময়ের মধ্যেই এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করে ঘাতকদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা যাবে।