শেষের পাতা
সিটি নির্বাচন পেছানোর শুনানি শেষ, আজ আদেশ
স্টাফ রিপোর্টার
১৪ জানুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:১৪ পূর্বাহ্ন
সরস্বতী পূজার কারণে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনের নির্ধারিত তারিখ পেছানোর নির্দেশনা চেয়ে করা রিট আবেদনের শুনানি শেষ হয়েছে। এ বিষয়ে আদেশের জন্য আজ মঙ্গলবার দিন ঠিক করেছেন হাইকোর্ট। গতকাল বিচারপতি জে.বি.এম হাসান ও বিচারপতি মো.খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ আদেশের এ দিন ঠিক করেন। রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী অশোক কুমার ঘোষ। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর উস সাদিক ও নির্বাচন কমিশনের পক্ষে তৌহিদুল হক।
তৌহিদুল হক শুনানিতে বলেন, নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। রাষ্ট্রীয় সব আচার-অনুষ্ঠান যথাযথভাবে দেখে কমিশন ভোটের দিন ঠিক করে। ঢাকা সিটির জন্য যে ভোটের দিন নির্ধারণ করা হয়েছে, তা আগানো বা পেছানো ঠিক হবে না। এরপর রিটকারী আইনজীবীর অশোক কুমার ঘোষ আদালতে বলেন, সংবিধানের ৮, ১২, ২৭ ও ২৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রত্যেক নাগরিককে ধর্ম পালনের যে মৌলিক অধিকার দেয়া হয়েছে, নির্বাচনের ঘোষিত তারিখ সংবিধানের এই অনুচ্ছেদগুলোর সাথে সাংঘর্ষিক। ৩০শে জানুয়ারি ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু ২৯শে জানুয়ারি দিনের দ্বিতীয় ভাগ থেকে ৩০শে জানুয়ারি আধাবেলা সরস্বতী পূজা, যে পূজাটি দেশের প্রায় সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হয়ে থাকে। ৩০শে জানুয়ারি নির্বাচন হলে তার কয়েক দিন আগেই ভোটের কার্যক্রম শুরু হবে। পূজা পালনে বিঘ্ন ঘটবে বা পূজার আচার-আনুষ্ঠানিকতা বাধাগ্রস্ত হবে।
তৌহিদুল হক শুনানিতে বলেন, নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। রাষ্ট্রীয় সব আচার-অনুষ্ঠান যথাযথভাবে দেখে কমিশন ভোটের দিন ঠিক করে। ঢাকা সিটির জন্য যে ভোটের দিন নির্ধারণ করা হয়েছে, তা আগানো বা পেছানো ঠিক হবে না। এরপর রিটকারী আইনজীবীর অশোক কুমার ঘোষ আদালতে বলেন, সংবিধানের ৮, ১২, ২৭ ও ২৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রত্যেক নাগরিককে ধর্ম পালনের যে মৌলিক অধিকার দেয়া হয়েছে, নির্বাচনের ঘোষিত তারিখ সংবিধানের এই অনুচ্ছেদগুলোর সাথে সাংঘর্ষিক। ৩০শে জানুয়ারি ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু ২৯শে জানুয়ারি দিনের দ্বিতীয় ভাগ থেকে ৩০শে জানুয়ারি আধাবেলা সরস্বতী পূজা, যে পূজাটি দেশের প্রায় সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হয়ে থাকে। ৩০শে জানুয়ারি নির্বাচন হলে তার কয়েক দিন আগেই ভোটের কার্যক্রম শুরু হবে। পূজা পালনে বিঘ্ন ঘটবে বা পূজার আচার-আনুষ্ঠানিকতা বাধাগ্রস্ত হবে।