দেশ বিদেশ
যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস ও বৃটিশ হাইকমিশনের উদ্যোগে আদালতে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণের ব্যবহার সম্পর্কিত কর্মশালা
স্টাফ রিপোর্টার
১৪ জানুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার, ৯:০৮ পূর্বাহ্ন
আদালতে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণের ব্যবহার সম্পর্কিত কর্মশালার আয়োজন করেছে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস ও বৃটিশ হাইকমিশনার। গতকাল বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ‘আদালতে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণের ব্যবহার বিষয়ক সংলাপ’ শীর্ষক চারদিনের এই কর্মশালার উদ্বোধন করেন। এ সময় উপস্থি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলার ও বাংলাদেশে নিযুক্ত বৃটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন। আয়োজকদের মতে, বাংলাদেশের বিচারক এবং কৌসুলিদের জন্য ১৩ থেকে ১৬ই জানুয়ারি অনুষ্ঠিত কর্মশালা ১৮৭২ সালের সাক্ষ্য আইন হালনাগাদ করা এবং বাংলাদেশের আদালতে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণের ভবিষ্যত ব্যবহারকে এগিয়ে নেয়ার স্থানীয় প্রচেষ্টায় সমর্থন যোগাবে।
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের যৌথ পৃষ্ঠপোষকতায় যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগের মাধ্যমে কর্মশালাটির আয়োজন করা হয়েছে। কর্মশালাটি পরিচালনা করবেন যুক্তরাষ্ট্রের দুজন ফেডারেল বিচারক ও তিনজন ফেডারেল কৌসুলি, যুক্তরাজ্যের একজন ফৌজদারি বিচার বিষয়ক উপদেষ্টা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন আইনের অধ্যাপক। বিশেষ পরিস্থিতিতে বর্তমানে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ অনুমোদিত সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনাল, সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনাল, দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল এবং পরিকল্পনাধীন মানব পাচার বিরোধী ট্রাইব্যুনালের সংশ্লিষ্টরা অংশ নেবেন। আদালতে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ১৮৭২ সালের সাক্ষ্য আইন অনুযায়ী বিচারক ও কৌসুলিরা যেসব সমস্যার মুখোমুখি হন, সেগুলো সম্পর্কে পরিস্কার ধারণা পেতে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরাও এতে অংশ নেবেন।
রাষ্ট্রদূত মিলার তার মন্তব্যে উল্লেখ করেন, বিচার কাজে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশের আদালত মহলে ব্যাপক সমর্থন রয়েছে, কারণ এটি কৌসুলি এবং বিচারকদের কাছে বিশ্বাস যোগ্য সাক্ষ্যপ্রমাণের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করবে। এছাড়া আরো দ্রুত বিচার করতে সহায়তা করবে ও মামলা জট কমাবে। বৃটিশ হাই কমিশনার ডিকসন বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থায় ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণের বর্ধিত ব্যবহারের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করে বলেন, যথাযথভাবে ব্যবহার করা হলে এটি বিচার প্রশাসনের দক্ষতা এবং সততা বাড়াতে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।
কর্মশালাটি বাংলাদেশের বিচারক এবং কৌঁসুলিদের আদালতে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণের সত্য মিথ্যা যাচাইয়ের বিষয়ে মৌলিক বিষয়গুলো অবগত করবে। এটি সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের উদ্বেগের সমাধান এবং তাদের মধ্যে অভিন্ন অবস্থানগুলো চিহ্নিত করবে, যা ভবিষ্যতে বাংলাদেশের আদালতে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ চালু করার ভিত গড়ে তুলবে। কর্মশালায় যেসব বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে -বাংলাদেশের আদালতে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণের গ্রহণযোগ্যতার বর্তমান অবস্থা, ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ সংগ্রহ ও আদালতে উপস্থাপনের জন্য বিধিমালা, ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ সম্পর্কিত আপিল বিষয়ক উদ্বেগ এবং ডিজিটাল ফরেনসিক বিশেষজ্ঞদের মতামত চিহ্নিতকরণ ও উপস্থাপন।
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের যৌথ পৃষ্ঠপোষকতায় যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগের মাধ্যমে কর্মশালাটির আয়োজন করা হয়েছে। কর্মশালাটি পরিচালনা করবেন যুক্তরাষ্ট্রের দুজন ফেডারেল বিচারক ও তিনজন ফেডারেল কৌসুলি, যুক্তরাজ্যের একজন ফৌজদারি বিচার বিষয়ক উপদেষ্টা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন আইনের অধ্যাপক। বিশেষ পরিস্থিতিতে বর্তমানে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ অনুমোদিত সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনাল, সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনাল, দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল এবং পরিকল্পনাধীন মানব পাচার বিরোধী ট্রাইব্যুনালের সংশ্লিষ্টরা অংশ নেবেন। আদালতে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ১৮৭২ সালের সাক্ষ্য আইন অনুযায়ী বিচারক ও কৌসুলিরা যেসব সমস্যার মুখোমুখি হন, সেগুলো সম্পর্কে পরিস্কার ধারণা পেতে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরাও এতে অংশ নেবেন।
রাষ্ট্রদূত মিলার তার মন্তব্যে উল্লেখ করেন, বিচার কাজে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশের আদালত মহলে ব্যাপক সমর্থন রয়েছে, কারণ এটি কৌসুলি এবং বিচারকদের কাছে বিশ্বাস যোগ্য সাক্ষ্যপ্রমাণের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করবে। এছাড়া আরো দ্রুত বিচার করতে সহায়তা করবে ও মামলা জট কমাবে। বৃটিশ হাই কমিশনার ডিকসন বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থায় ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণের বর্ধিত ব্যবহারের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করে বলেন, যথাযথভাবে ব্যবহার করা হলে এটি বিচার প্রশাসনের দক্ষতা এবং সততা বাড়াতে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।
কর্মশালাটি বাংলাদেশের বিচারক এবং কৌঁসুলিদের আদালতে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণের সত্য মিথ্যা যাচাইয়ের বিষয়ে মৌলিক বিষয়গুলো অবগত করবে। এটি সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের উদ্বেগের সমাধান এবং তাদের মধ্যে অভিন্ন অবস্থানগুলো চিহ্নিত করবে, যা ভবিষ্যতে বাংলাদেশের আদালতে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ চালু করার ভিত গড়ে তুলবে। কর্মশালায় যেসব বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে -বাংলাদেশের আদালতে ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণের গ্রহণযোগ্যতার বর্তমান অবস্থা, ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ সংগ্রহ ও আদালতে উপস্থাপনের জন্য বিধিমালা, ডিজিটাল সাক্ষ্যপ্রমাণ সম্পর্কিত আপিল বিষয়ক উদ্বেগ এবং ডিজিটাল ফরেনসিক বিশেষজ্ঞদের মতামত চিহ্নিতকরণ ও উপস্থাপন।