বাংলারজমিন
তাহিরপুরে শিশু হত্যা
রক্তমাখা লুঙ্গি উদ্ধার ৭ আসামি রিমান্ডে
তাহিরপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৪ জানুয়ারি ২০২০, মঙ্গলবার, ৮:২০ পূর্বাহ্ন
সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে শিশু তোফাজ্জল হত্যা মামলায় নিহত শিশুর ফুফু শিউলি বেগম ও রাসেল মিয়ার ৫দিন, ফুফা সেজাউল মিয়া, কালন মিয়া, হবি মিয়া, সোলেমান মিয়া ও লোকমান মিয়ার ৩ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। গতকাল সকালে পুলিশ আমল গ্রহণকারী জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শুভদীপ পালের আদালতে আসামিদের হাজির করলে আদালত এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক মো. আশেক সুজা মামুন।
অপরদিকে গতকাল দুপুরে (পদোন্নতিপ্রাপ্ত) পুলিশ সুপার মিজানুর রহমানের পিপিএম’র নেতৃত্বে পুলিশের একটি চৌকস টিম তাহিরপুর উপজেলার শ্রীপুর উত্তর ইউনিয়নের বাঁশতলা গ্রামের পুলিশের হাতে রিমান্ড মঞ্জুরকৃত হবি মিয়ার ছেলে রাসেল মিয়ার শোয়ার ঘরের কাঠের বাক্স থেকে একটি রক্তমাখা লুঙ্গি ও দুইটি ভেজা বালিশের কাভার উদ্ধার করে পুলিশ।
প্রসঙ্গত, তাহিরপুর উপজেলার শ্রীপুর উত্তর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী বাঁশতলা গ্রামের জুবায়ের হোসেনের ছেলে ৭ বছরের শিশু তোফাজ্জল হোসেন ৮ই জানুয়ারি দাদা জয়নাল আবেদীনের বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়। এ ব্যাপারে ৯ই জানুয়ারি শিশুর দাদা জয়নাল আবেদীন থানায় একটি জিডি করেন। ৯ই জানুয়ারি রাতের কোনো এক সময়ে ৮০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে শিশুর পিতার বসতঘরের বারান্দায় শিশুর পায়ের এক জোড়া জুতাসহ একটি চিরকুট লেখা পান শিশুর পিতা জুবায়ের হোসেন। চিরকুটে লেখা ছিল শুক্রবার রাতে শিশুর পিতার গোয়াল ঘরে ৮০ হাজার টাকা রাখলে, রাতের কোনো এক সময় শিশুটি তারা অক্ষত অবস্থায় ফেরত দেবে এবং বিষয়টি পুলিশ বা অন্য কাউকে অবগত করলে শিশুটিকে মেরে ফেলবে। ১১ই জানুয়ারি শনিবার ভোরে শিশুর একটি চোখ উপড়ে ফেলা এবং একটি পা ভাঙা অবস্থায় বস্তাবন্দি লাশ দাদা হবি মিয়ার ঘরের পেছন থেকে পুলিশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন ৭ জনকে আটক করে রোববার দুপুরে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাদের জেল হাজতে পাঠায় পুলিশ। ১১ই জানুয়ারি শনিবার মধ্যরাতে নিহত শিশুর পিতা জুবায়ের হোসেন বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামি করে থানায় একটি খুনের মামলা দায়ের করেন।
অপরদিকে গতকাল দুপুরে (পদোন্নতিপ্রাপ্ত) পুলিশ সুপার মিজানুর রহমানের পিপিএম’র নেতৃত্বে পুলিশের একটি চৌকস টিম তাহিরপুর উপজেলার শ্রীপুর উত্তর ইউনিয়নের বাঁশতলা গ্রামের পুলিশের হাতে রিমান্ড মঞ্জুরকৃত হবি মিয়ার ছেলে রাসেল মিয়ার শোয়ার ঘরের কাঠের বাক্স থেকে একটি রক্তমাখা লুঙ্গি ও দুইটি ভেজা বালিশের কাভার উদ্ধার করে পুলিশ।
প্রসঙ্গত, তাহিরপুর উপজেলার শ্রীপুর উত্তর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী বাঁশতলা গ্রামের জুবায়ের হোসেনের ছেলে ৭ বছরের শিশু তোফাজ্জল হোসেন ৮ই জানুয়ারি দাদা জয়নাল আবেদীনের বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়। এ ব্যাপারে ৯ই জানুয়ারি শিশুর দাদা জয়নাল আবেদীন থানায় একটি জিডি করেন। ৯ই জানুয়ারি রাতের কোনো এক সময়ে ৮০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে শিশুর পিতার বসতঘরের বারান্দায় শিশুর পায়ের এক জোড়া জুতাসহ একটি চিরকুট লেখা পান শিশুর পিতা জুবায়ের হোসেন। চিরকুটে লেখা ছিল শুক্রবার রাতে শিশুর পিতার গোয়াল ঘরে ৮০ হাজার টাকা রাখলে, রাতের কোনো এক সময় শিশুটি তারা অক্ষত অবস্থায় ফেরত দেবে এবং বিষয়টি পুলিশ বা অন্য কাউকে অবগত করলে শিশুটিকে মেরে ফেলবে। ১১ই জানুয়ারি শনিবার ভোরে শিশুর একটি চোখ উপড়ে ফেলা এবং একটি পা ভাঙা অবস্থায় বস্তাবন্দি লাশ দাদা হবি মিয়ার ঘরের পেছন থেকে পুলিশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন ৭ জনকে আটক করে রোববার দুপুরে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাদের জেল হাজতে পাঠায় পুলিশ। ১১ই জানুয়ারি শনিবার মধ্যরাতে নিহত শিশুর পিতা জুবায়ের হোসেন বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামি করে থানায় একটি খুনের মামলা দায়ের করেন।