ষোলো আনা
শখ থেকেই পাখির ছবি তোলা
ষোলো আনা ডেস্ক
৩ জানুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ৮:৩৪ পূর্বাহ্ন
রাকিন জহির। এই আলোকচিত্রী কাজ করতে চান বিলুপ্তপ্রায় পাখিদের নিয়ে। স্বপ্ন এসব প্রজাতির পাখিদের নিয়ে বই লেখা। সর্বোপরি হতে চান একজন ওয়াইল্ড লাইফ ফটোগ্রাফার।
রাকিন জহির বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর থেকে ইতিহাস ও প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ থেকে বি.এ এবং এম.এ শেষ করেছেন। তিনি বলেন, ছোট থেকেই ছবির প্রতি আগ্রহ। ছোটবেলায় বাবা-মায়ের সঙ্গে কক্সবাজার ঘুরতে যাই। এই ভ্রমণ থেকেই ছবি তোলার আগ্রহ জন্মায়। তখন থেকেই ছবি তুলতে ভালো লাগতো। সে সময় ছিল একটা ফিল্ম ক্যামেরা। তারপর ২০০১ সালে মামা বিদেশ থেকে একটি ২ মেগাপিক্সেল ডিজিটাল ক্যামেরা উপহার দেন। পুরোদমে ছবি তোলা শুরু করি ২০১৪ সালে। তখন একটি (ক্যানন ৬০০ ডি) ডি এসএলআর ক্যামেরা কিনি।
তিনি আরো বলেন, ছোটবেলা থেকেই পাখি দেখতে ভালো লাগতো। বিশেষ করে রঙিন পাখি। সে সময় পাখি ধরে খাঁচায় বন্দি করতে ইচ্ছে করতো আর এখন ক্যামেরায়। ছোটবেলায় অনেক অজানা পাখির নাম শিখি। তারপর ফেসবুকের মাধ্যমে অনেক বার্ডারদের সঙ্গে পরিচয় হয়। তাদের কাজ দেখে মুগ্ধ হই। ইন্টারনেটে প্রতিদিন নতুন কিছু শিখে যাচ্ছি।
রাকিন বলেন, বার্ডিং বেশ ব্যয়বহুল। সাধারণ ক্যামেরা দিয়ে পাখির ছবি তোলা কষ্টকর। তাছাড়া বার্ডিং-এ করতে হয় ট্রাভেল। আবার বার্ডিংয়ে আয় করার সম্ভাবনা খুবই কম বাংলাদেশে। তাই শুধুমাত্র শখ হিসেবে পাখির ছবি তোলা।
তিনি আরো বলেন, ২০১৪ সালে শখের ছবিয়াল গ্রুপ আমার একটি ছবি photo of the year হয়। তারপর থেকে ছবি তোলার আগ্রহ অনেকগুণ বৃদ্ধি পায়। এরপর ২০১৭ সালে বিএফপি’-এ আয়োজিত ফটো এক্সিবিশনে ১৮টি দেশের ফটোগ্রাফারদের মাঝে আমার ছবি ৩য় স্থান অধিকার করে। ২০১৯ সালে সাউথ এশিয়ান আলোকচিত্র উৎসবে আমার একটি ছবি ৪র্থ স্থান লাভ করে।
রাকিন জহির বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর থেকে ইতিহাস ও প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ থেকে বি.এ এবং এম.এ শেষ করেছেন। তিনি বলেন, ছোট থেকেই ছবির প্রতি আগ্রহ। ছোটবেলায় বাবা-মায়ের সঙ্গে কক্সবাজার ঘুরতে যাই। এই ভ্রমণ থেকেই ছবি তোলার আগ্রহ জন্মায়। তখন থেকেই ছবি তুলতে ভালো লাগতো। সে সময় ছিল একটা ফিল্ম ক্যামেরা। তারপর ২০০১ সালে মামা বিদেশ থেকে একটি ২ মেগাপিক্সেল ডিজিটাল ক্যামেরা উপহার দেন। পুরোদমে ছবি তোলা শুরু করি ২০১৪ সালে। তখন একটি (ক্যানন ৬০০ ডি) ডি এসএলআর ক্যামেরা কিনি।
তিনি আরো বলেন, ছোটবেলা থেকেই পাখি দেখতে ভালো লাগতো। বিশেষ করে রঙিন পাখি। সে সময় পাখি ধরে খাঁচায় বন্দি করতে ইচ্ছে করতো আর এখন ক্যামেরায়। ছোটবেলায় অনেক অজানা পাখির নাম শিখি। তারপর ফেসবুকের মাধ্যমে অনেক বার্ডারদের সঙ্গে পরিচয় হয়। তাদের কাজ দেখে মুগ্ধ হই। ইন্টারনেটে প্রতিদিন নতুন কিছু শিখে যাচ্ছি।
রাকিন বলেন, বার্ডিং বেশ ব্যয়বহুল। সাধারণ ক্যামেরা দিয়ে পাখির ছবি তোলা কষ্টকর। তাছাড়া বার্ডিং-এ করতে হয় ট্রাভেল। আবার বার্ডিংয়ে আয় করার সম্ভাবনা খুবই কম বাংলাদেশে। তাই শুধুমাত্র শখ হিসেবে পাখির ছবি তোলা।
তিনি আরো বলেন, ২০১৪ সালে শখের ছবিয়াল গ্রুপ আমার একটি ছবি photo of the year হয়। তারপর থেকে ছবি তোলার আগ্রহ অনেকগুণ বৃদ্ধি পায়। এরপর ২০১৭ সালে বিএফপি’-এ আয়োজিত ফটো এক্সিবিশনে ১৮টি দেশের ফটোগ্রাফারদের মাঝে আমার ছবি ৩য় স্থান অধিকার করে। ২০১৯ সালে সাউথ এশিয়ান আলোকচিত্র উৎসবে আমার একটি ছবি ৪র্থ স্থান লাভ করে।