বিশ্বজমিন
আসামে কারফিউ শিথিল, কাল আসু’র সত্যাগ্রহ কর্মসূচি
মানবজমিন ডেস্ক
১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, ৯:৫৯ পূর্বাহ্ন
নাগরিকত্ব সংশোধন আইনের প্রতিবাদ ক্রমশ অধিক এলাকায় ছড়িয়ে পড়ছে। বিক্ষোভকারীরা বাস, ট্রেন, রেলস্টেশন এবং সরকারি সম্পত্তিতে অগ্নিসংযোগ করছে। এমন অবস্থায় আসামের ধিব্রুগড় এবং গুয়াহাটিতে আজও ৯ ঘন্টার জন্য কারফিউ শিথিল করেছে প্রশাসন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন জি নিউজ। এতে বলা হয়, আজ রোববার ধিব্রুগড়ে স্থানীয় সময় সকাল ৭টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এবং গুয়াহাটিতে সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে। তবে আসামজুড়ে ইন্টারনেট সেবা আগামীকাল সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। গুয়াহাটি পুলিশের জয়েন্ট কমিশনার দেবরাজ উপাধ্যায় বলেছেন, নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার কারণে বিভিন্ন পুলিশ স্টেশনে বেশ কিছু ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে।
জি নিউজের খবরে বলা হয়েছে, এই বিক্ষোভে শুধু আসামে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫। গুয়াহাটিতে জিএমসিএইচে আহত এক প্রতিবাদকারী মারা যাওয়ায় নিহতের সংখ্যা এই ৫ দাঁড়িয়েছে। তিনদিন আগে বিক্ষোভ চলাকালে তার গায়ে গুলিবিদ্ধ হয়েছিল। তাকে ওই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তার রক্ষা হয় নি। পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য আসামে সেন্ট্রাল আর্মড পুলিশ ফোর্সেসকে সহায়তা করতে মোতায়েন করা হয়েছে ২৬ কলাম সেনাবাহিনী।
গতকাল শনিবারও বিক্ষোভ অব্যাহত ছিল। এতে অংশ নিয়েছেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তি, নাগরিক সমাজের সদস্যরা। তারা যোগ দিয়েছিলেন অল আসাম স্টুডেন্টস ইউনিয়ন (আসু) ও অন্যান্য সংগঠনের সঙ্গে। তারা সবাই ব্রহ্মপুত্র ভ্যালিতে ৬ষ্ঠ দিনের মতো অবস্থান ধর্মঘট ও অনশন পালন করেন। এ এলাকার সব জেলায় এই কর্মসূচি পালিত হয়েছে। আসামে এই বিক্ষোভের মূলে রয়েছে আসু। তারা আগামীকাল ১৬ই ডিসেম্বর থেকে রাজ্যের সব জেলার প্রধান কার্যালয়গুলোতে তিন দিনের সত্যাগ্রহ কর্মসূটি ঘোষণা করেছে। তাদের এই বিক্ষোভ কর্মসুচির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে আসাম সরকারের কর্মচারীরা। তারা ঘোষণা দিয়েছে যে, আগামী ১৮ই ডিসেম্বর তারা কর্মবিরতি পালন করবেন।
নর্থইস্ট ফ্রন্টিয়ের রেলওয়ের মুখপাত্র বার্তা সংস্থা আইএএনএস’কে বলেছেন, এখনও ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয় নি। যাত্রীবাহী লোকাল ট্রেনগুলো চলছে না। তবে আগরতলা ও শিলচরমুখী ট্রেন চলাচল করছে।
জি নিউজের খবরে বলা হয়েছে, এই বিক্ষোভে শুধু আসামে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫। গুয়াহাটিতে জিএমসিএইচে আহত এক প্রতিবাদকারী মারা যাওয়ায় নিহতের সংখ্যা এই ৫ দাঁড়িয়েছে। তিনদিন আগে বিক্ষোভ চলাকালে তার গায়ে গুলিবিদ্ধ হয়েছিল। তাকে ওই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তার রক্ষা হয় নি। পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য আসামে সেন্ট্রাল আর্মড পুলিশ ফোর্সেসকে সহায়তা করতে মোতায়েন করা হয়েছে ২৬ কলাম সেনাবাহিনী।
গতকাল শনিবারও বিক্ষোভ অব্যাহত ছিল। এতে অংশ নিয়েছেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তি, নাগরিক সমাজের সদস্যরা। তারা যোগ দিয়েছিলেন অল আসাম স্টুডেন্টস ইউনিয়ন (আসু) ও অন্যান্য সংগঠনের সঙ্গে। তারা সবাই ব্রহ্মপুত্র ভ্যালিতে ৬ষ্ঠ দিনের মতো অবস্থান ধর্মঘট ও অনশন পালন করেন। এ এলাকার সব জেলায় এই কর্মসূচি পালিত হয়েছে। আসামে এই বিক্ষোভের মূলে রয়েছে আসু। তারা আগামীকাল ১৬ই ডিসেম্বর থেকে রাজ্যের সব জেলার প্রধান কার্যালয়গুলোতে তিন দিনের সত্যাগ্রহ কর্মসূটি ঘোষণা করেছে। তাদের এই বিক্ষোভ কর্মসুচির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে আসাম সরকারের কর্মচারীরা। তারা ঘোষণা দিয়েছে যে, আগামী ১৮ই ডিসেম্বর তারা কর্মবিরতি পালন করবেন।
নর্থইস্ট ফ্রন্টিয়ের রেলওয়ের মুখপাত্র বার্তা সংস্থা আইএএনএস’কে বলেছেন, এখনও ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয় নি। যাত্রীবাহী লোকাল ট্রেনগুলো চলছে না। তবে আগরতলা ও শিলচরমুখী ট্রেন চলাচল করছে।