অনলাইন
ইউএনডিপি মানব উন্নয়ন সূচকে এক ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১১ ডিসেম্বর ২০১৯, বুধবার, ৭:৩৬ পূর্বাহ্ন
জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) মানব উন্নয়ন সূচকে একধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। ১৮৯ দেশের মধ্যে ১৩৬তম অবস্থান থেকে এক ধাপ এগিয়ে এবছর ১৩৫তম অবস্থানে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। ২০১৮ সালের বিভিন্ন দেশের দেশের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, গড় আয়সহ বিভিন্ন সূচক ও তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। বুধবার রাজধানীর শের-ই বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।
অনুষ্ঠানে ইউএনডিপি ঢাকা কার্যালয়ের কর্মকর্তা শামসুর রহমান প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সদস্য শাসমুল আলম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইউএনডিপির কান্ট্রি রিপ্রেজন্টটিভ সুদীপ্ত মূর্খাজী ও পরিকল্পনা সচিব নুরুল আমিন।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতবারের মতো এবারও জাতিসংঘের মানব উন্নয়ন সূচকের শীর্ষ আছে নরওয়ে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভারত, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ ও ভুটান বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। যার মধ্যে ভারতের অবস্থান শ্রীলংকা ৭১তম, মালদ্বীপ ১০৪তম, ১২৯তম ও ভুটান ১৩৪তম। এছাড়া দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের নিচে অবস্থানকারী দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে, নেপাল ১৪৭তম, পাকিস্তান ১৫২তম ও আফগানিস্তান ১৭০তম। এছাড়া প্রতিবেদনটিতে বিশ্বব্যাপী মাবন উন্নয়ন সূচকে বৈষম্য বৃদ্ধির বিষয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।
পরিকল্পনা কমিশনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, সরকারের প্রণোদনার ভর্তুকি প্রকৃত লোকের না পৌঁছানোয় বৈষম্য বাড়ছে। এটি এক সমস্যা। আমাদের মূল লক্ষ্য দেশজ উপায়ে উন্নয়ন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান বৈষম্যের সূত্র তুলে ধরে বলেন, বিভিন্ন ধরনের শিক্ষাব্যবস্থার কারণে বৈষম্য বাড়ছে। যেমন: ও লেবেল, এ লেবেল পাস করা তরুণ-তরুণীরা অন্যদের তুলনায় কিছুটা এগিয়ে থাকছেন। ব্যাংক, পোশাক কারখানা, এসব অর্থনৈতিক শক্তিগুলো কিছু লোকের হাতে রয়েছে। তারা নীতিনির্ধারণেও প্রভাব ফেলেন। এ ছাড়া উন্নয়ন ব্যয়ে অসাধুতার কারণেও বৈষম্য সৃষ্টি হচ্ছে।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। এ জন্য শিক্ষা ও শ্রমবাজারে ব্যাপক সংস্কার করতে হবে। বৈষম্য কমাতে একদিকে যেমন সরকারি সেবা বাড়াতে হবে, আবার সরকারি বিনিয়োগও চাই।
অনুষ্ঠানে ইউএনডিপি ঢাকা কার্যালয়ের কর্মকর্তা শামসুর রহমান প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সদস্য শাসমুল আলম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইউএনডিপির কান্ট্রি রিপ্রেজন্টটিভ সুদীপ্ত মূর্খাজী ও পরিকল্পনা সচিব নুরুল আমিন।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতবারের মতো এবারও জাতিসংঘের মানব উন্নয়ন সূচকের শীর্ষ আছে নরওয়ে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভারত, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ ও ভুটান বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। যার মধ্যে ভারতের অবস্থান শ্রীলংকা ৭১তম, মালদ্বীপ ১০৪তম, ১২৯তম ও ভুটান ১৩৪তম। এছাড়া দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের নিচে অবস্থানকারী দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে, নেপাল ১৪৭তম, পাকিস্তান ১৫২তম ও আফগানিস্তান ১৭০তম। এছাড়া প্রতিবেদনটিতে বিশ্বব্যাপী মাবন উন্নয়ন সূচকে বৈষম্য বৃদ্ধির বিষয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।
পরিকল্পনা কমিশনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, সরকারের প্রণোদনার ভর্তুকি প্রকৃত লোকের না পৌঁছানোয় বৈষম্য বাড়ছে। এটি এক সমস্যা। আমাদের মূল লক্ষ্য দেশজ উপায়ে উন্নয়ন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান বৈষম্যের সূত্র তুলে ধরে বলেন, বিভিন্ন ধরনের শিক্ষাব্যবস্থার কারণে বৈষম্য বাড়ছে। যেমন: ও লেবেল, এ লেবেল পাস করা তরুণ-তরুণীরা অন্যদের তুলনায় কিছুটা এগিয়ে থাকছেন। ব্যাংক, পোশাক কারখানা, এসব অর্থনৈতিক শক্তিগুলো কিছু লোকের হাতে রয়েছে। তারা নীতিনির্ধারণেও প্রভাব ফেলেন। এ ছাড়া উন্নয়ন ব্যয়ে অসাধুতার কারণেও বৈষম্য সৃষ্টি হচ্ছে।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। এ জন্য শিক্ষা ও শ্রমবাজারে ব্যাপক সংস্কার করতে হবে। বৈষম্য কমাতে একদিকে যেমন সরকারি সেবা বাড়াতে হবে, আবার সরকারি বিনিয়োগও চাই।