অনলাইন
‘অবৈধ সম্পদ শান্তিতে ভোগ করতে দেয়া হবে না’
অনলাইন ডেস্ক
৯ ডিসেম্বর ২০১৯, সোমবার, ১১:৪১ পূর্বাহ্ন
দুর্নীতিবাজদের অবৈধ সম্পদ শান্তিতে ভোগ করতে দেয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ। আজ সকালে দুর্নীতি দমন কমিশনে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস ২০১৯ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
দুদক চেয়ারম্যন ইকবাল মাহমুদ বলেন, দুর্নীতিবাজ বা দুর্নীতি পরায়ণ যারা এবং যাদের চিন্তা চেতনায় দুর্নীতি অবস্থান করছে তাদের কাছে বার্তা থাকবে দুর্নীতির অর্থ, দুর্নীতির সম্পদ এটি তাদের নয়। এটি জনগণের সম্পদ। তাই জনগণের সম্পদ দেশে বিদেশে যেখানেই থাকুক না কেন সেই সম্পদ নিয়ে আপনি (দুর্নীতিবাজ) সুখে থাকবেন, সেই সুখে থাকার ব্যবস্থা আমরা রাখবো না। দুদক আপনার (দুর্নীতিবাজ) পেছনে থাকবে। আপনাকে (দুর্নীতিবাজ) শান্তিতে সেই অবৈধ সম্পদ ভোগ করতে দেবে না, দেয়া হবে না।
তিনি আরও বলেন, দুর্নীতি শুধু বাংলাদেশের সমস্যা নয় এটি একটি বৈশ্বিক সমস্যা। এই বৈশ্বিক সমস্যার সমাধান শুধুমাত্র একটি প্রতিষ্ঠান বা সরকার বা একটি গোষ্ঠির পক্ষে প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। সকল পেশাজীবীর মানুষ সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী, গণমাধ্যমকর্মীসহ একযোগে আন্তরিকতার সঙ্গে দুর্নীতি প্রতিরোধে মনোনিবেশ না করা হয়, তাহলে দুর্নীতি প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়।
বাংলাদেশের সরকার, অন্যান্য রাজনৈতিক দল, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, বিজ্ঞ আইনজীবী, মানবাধিকারকর্মী এবং গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে আহবান জানিয়ে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, আসুন আগামী প্রজন্মের দিকে লক্ষ্য রেখে, আগামী প্রজন্মের ভবিষ্যৎটাকে দুর্নীতিমুক্ত রাখতে আমরা সবাই মিলে এক হয়ে একযোগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থা নিই। একইসঙ্গে দুর্নীতি দমনে সবাই একযোগে কাজ করি।
এ সময় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সকল কমিশনার, মহাপরিচালক, সচিব, পরিচালকসহ বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এরপর আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের সামনে দুর্নীতি বিরোধী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
দুদক চেয়ারম্যন ইকবাল মাহমুদ বলেন, দুর্নীতিবাজ বা দুর্নীতি পরায়ণ যারা এবং যাদের চিন্তা চেতনায় দুর্নীতি অবস্থান করছে তাদের কাছে বার্তা থাকবে দুর্নীতির অর্থ, দুর্নীতির সম্পদ এটি তাদের নয়। এটি জনগণের সম্পদ। তাই জনগণের সম্পদ দেশে বিদেশে যেখানেই থাকুক না কেন সেই সম্পদ নিয়ে আপনি (দুর্নীতিবাজ) সুখে থাকবেন, সেই সুখে থাকার ব্যবস্থা আমরা রাখবো না। দুদক আপনার (দুর্নীতিবাজ) পেছনে থাকবে। আপনাকে (দুর্নীতিবাজ) শান্তিতে সেই অবৈধ সম্পদ ভোগ করতে দেবে না, দেয়া হবে না।
তিনি আরও বলেন, দুর্নীতি শুধু বাংলাদেশের সমস্যা নয় এটি একটি বৈশ্বিক সমস্যা। এই বৈশ্বিক সমস্যার সমাধান শুধুমাত্র একটি প্রতিষ্ঠান বা সরকার বা একটি গোষ্ঠির পক্ষে প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। সকল পেশাজীবীর মানুষ সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী, গণমাধ্যমকর্মীসহ একযোগে আন্তরিকতার সঙ্গে দুর্নীতি প্রতিরোধে মনোনিবেশ না করা হয়, তাহলে দুর্নীতি প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়।
বাংলাদেশের সরকার, অন্যান্য রাজনৈতিক দল, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, বিজ্ঞ আইনজীবী, মানবাধিকারকর্মী এবং গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে আহবান জানিয়ে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, আসুন আগামী প্রজন্মের দিকে লক্ষ্য রেখে, আগামী প্রজন্মের ভবিষ্যৎটাকে দুর্নীতিমুক্ত রাখতে আমরা সবাই মিলে এক হয়ে একযোগে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থা নিই। একইসঙ্গে দুর্নীতি দমনে সবাই একযোগে কাজ করি।
এ সময় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সকল কমিশনার, মহাপরিচালক, সচিব, পরিচালকসহ বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এরপর আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের সামনে দুর্নীতি বিরোধী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।