অনলাইন
এজলাসে হট্টগোলের ঘটনা
লিগ্যাল নোটিশ দাতাকে পাল্টা লিগ্যাল নোটিশ
স্টাফ রিপোর্টার
৮ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, ৭:৫৭ পূর্বাহ্ন
এবার আপিল বিভাগের এজলাসে হট্টগোলের ঘটনায় সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনকে আইনি নোটিশ প্রদান কারী আইনজীবীর বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আরেক আইনজীবী। নোটিশে এজলাসের ভিতরে সংগঠিত কোন বিষয়ে কোনো আইনজীবী কর্তৃক সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনকে আইনি নোটিশ পাঠানো কোনো আইনগত বৈধতা আছে কি না? এবং সুপ্রিম কোর্টের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে আইনি নোটিশ প্রদানকারী আইনজীবীর বিরুদ্ধে কেন আদালত অবমাননার অভিযোগ আনা হবে না, তা জানানোর জন্য আইনজীবী রাশেদা চৌধুরী নিলুকে আইনী নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এস এম জুলফিকার আলী জুনু। রোববার তিনি এই নোটিশ পাঠান।
নোটিশে জুলফিকার আলী জুনু বলেন, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির তথ্য অনুযায়ী রাশেদা চৌধুরী নিলু আপিল বিভাগের পারমিশন প্রাপ্ত কোনো আইনজীবী নন। তিনি হাইকোর্ট বিভাগের একজন আইনজীবী। একজন হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হয়ে আপিল বিভাগের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে লিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ, আপিল বিভাগের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপের শামিল এবং পেশাগত অসদাচরণেরও শামিল।
উল্লেখ্য, গত ৫ ডিসেম্ব জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বেগম খালেদা জিয়ার জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে আপিল বিভাগে হট্টগোল হইচই হয়। বিএনপি ও সরকার সমর্থক আইনজীবীদের হট্টগোলের কারণে এজলাস ছেড়ে চলে যান প্রধান বিচারপতি ও অন্যান্য বিচারপতিরা। এরপর আবারো আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা জামিন আবেদনের শুনানি করার অনুরোধ জানান। তাতে সাড়া না পেয়ে আইনজীবীরা ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ বলে শ্লোগান দিতে থাকেন। এতে অপিল বিভাগে ওইদিন অন্যান্য মামলার শুনানি হয়নি।
নোটিশে জুলফিকার আলী জুনু বলেন, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির তথ্য অনুযায়ী রাশেদা চৌধুরী নিলু আপিল বিভাগের পারমিশন প্রাপ্ত কোনো আইনজীবী নন। তিনি হাইকোর্ট বিভাগের একজন আইনজীবী। একজন হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হয়ে আপিল বিভাগের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে লিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ, আপিল বিভাগের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপের শামিল এবং পেশাগত অসদাচরণেরও শামিল।
উল্লেখ্য, গত ৫ ডিসেম্ব জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বেগম খালেদা জিয়ার জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে আপিল বিভাগে হট্টগোল হইচই হয়। বিএনপি ও সরকার সমর্থক আইনজীবীদের হট্টগোলের কারণে এজলাস ছেড়ে চলে যান প্রধান বিচারপতি ও অন্যান্য বিচারপতিরা। এরপর আবারো আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা জামিন আবেদনের শুনানি করার অনুরোধ জানান। তাতে সাড়া না পেয়ে আইনজীবীরা ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ বলে শ্লোগান দিতে থাকেন। এতে অপিল বিভাগে ওইদিন অন্যান্য মামলার শুনানি হয়নি।