অনলাইন
অভিনেত্রী নওশাবার মামলার স্থগিতাদেশ আপিলেও বহাল
স্টাফ রিপোর্টার
৮ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, ১১:২১ পূর্বাহ্ন
অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদের বিরুদ্ধে দায়ের করা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলা স্থগিত করে হাইকোর্টের দেয়া আদেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। আজ প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এই আদেশ দেন।
আদালতে নওশাবার পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার জ্যোর্তিময় বড়ুয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ।
এর আগে গত ২০শে নভেম্বর অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদের বিরুদ্ধে মামলার কার্যক্রম ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। পরে এই আদেশ স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। চলতি বছরের ১৯শে জানুয়ারি নওশাবা আহমেদকে স্থায়ী জামিন দেন নিম্ন আদালত।
নথি থেকে জানা যায়, গত বছরের ৪ঠা আগস্ট শিক্ষার্থীদের আন্দোলন নিয়ে কাজী নওশাবা নিজের ফেসবুক থেকে লাইভ ভিডিও সম্প্রচার করেন। সেখানে বলেন, ‘জিগাতলায় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে একজনের চোখ উঠিয়ে ফেলেছে এবং চারজনকে মেরে ফেলেছে। আপনারা যে যেখানে আছেন কিছু একটা করুন। তার এ ভিডিও মূহুর্তে ভাইরাল হয়। ওইদিনই রাজধানীর উত্তরার বাসা থেকে তাকে আটক করেন র্যাব সদস্যরা। এ ঘটনায় ওই বছরের ৫ই আগস্ট তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় তার বিরুদ্ধে মামলা হয়।
আদালতে নওশাবার পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার জ্যোর্তিময় বড়ুয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ।
এর আগে গত ২০শে নভেম্বর অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদের বিরুদ্ধে মামলার কার্যক্রম ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। পরে এই আদেশ স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। চলতি বছরের ১৯শে জানুয়ারি নওশাবা আহমেদকে স্থায়ী জামিন দেন নিম্ন আদালত।
নথি থেকে জানা যায়, গত বছরের ৪ঠা আগস্ট শিক্ষার্থীদের আন্দোলন নিয়ে কাজী নওশাবা নিজের ফেসবুক থেকে লাইভ ভিডিও সম্প্রচার করেন। সেখানে বলেন, ‘জিগাতলায় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে একজনের চোখ উঠিয়ে ফেলেছে এবং চারজনকে মেরে ফেলেছে। আপনারা যে যেখানে আছেন কিছু একটা করুন। তার এ ভিডিও মূহুর্তে ভাইরাল হয়। ওইদিনই রাজধানীর উত্তরার বাসা থেকে তাকে আটক করেন র্যাব সদস্যরা। এ ঘটনায় ওই বছরের ৫ই আগস্ট তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় তার বিরুদ্ধে মামলা হয়।