বাংলারজমিন
নোয়াখালীতে ৫ প্রতারকের কারাদণ্ড
স্টাফ রিপোর্টার, নোয়াখালী থেকে
৩ ডিসেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ৮:৪০ পূর্বাহ্ন
নোয়াখালী সেটেলমেন্ট রেকর্ডরুমে দুদক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের যৌথ অভিযান চালিয়ে ৫ প্রতারককে আটক করেছে। এ সময় তাদের ৩ মাস করে কারাদণ্ড দিয়ে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। নোয়াখালী দুদকের সহকারী পরিচালক সুবেল আহমেদ মানবজমিনকে জানান, গোপন সংবাদে দুদক জানতে পারেন নোয়াখালী জোনাল সেটেলমেন্ট এর রেকর্ড রুমে (কচি মিয়ার বিল্ডিং) এক শ্রেণির প্রতারক দালাল চক্র অফিসের কিছু সংখ্যক কর্মকর্তা ও কর্মচারীর যোগসাজশে ভুয়া সিল স্বাক্ষর দিয়ে ভুয়া খতিয়ান ও পরছা সরবরাহ করে নিরীহ লোকদের সাথে প্রতারণার মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। দুদক গোপনে তদন্ত করে সত্যতা পেয়ে গতকাল ২রা ডিসেম্বর সোমবার বেলা ২টায় জেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রোকনুজ্জামান খান সহ দুদক টিম সুধারাম থানা পুলিশের সহায়তায় অভিযান চালায়। অভিযান চলাকালে আটক আবদুর রহিম, মনির হাসেন, সাইফুল ইসলাম, বাবুল মিয়া, নুরুল ইসলাম নিজেদের দোষ স্বীকার করায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রোকানুজ্জামান খান ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে প্রত্যেককে ৩ মাসের কারাদন্ড দিয়ে কারাগারে প্রেরণ করেন।
এদিকে সুধারামে স্কুল ছাত্রী অপহরণের ৬ দিন পরও উদ্ধার হয়নি। নোয়াখালীর সুধারামের হাজী আমিন উল্যা উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রীকে অপহরণের ৬ দিন পরও উদ্ধার করতে পারেনি সুধারাম মডেল থানা পুলিশ। এ ব্যাপারে অপহৃতার ভাই আমির হোসেন বাদী হয়ে ৪ অপহরণকারীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে। অপহৃতা সুমাইয়া আক্তার জনতা (১৩) এর সেজো ভাই মো. মামুন জানায়, প্রতিদিনের মত তার ছোট বোন গত ২৬শে নভেম্বর স্কুলে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে রওয়ানা দিয়ে চরশুল্লকিয়া হাজী আমিন উল্যা বাজারের পশ্চিম পাশে আসলে কালাদরাপ ইউপি উত্তর শুল্লুকিয়া গ্রামের রকিব হোসেন, জসিম উদ্দিন, কামাল হোসেন, সেলিম তার মুখ চেপে ধরে পূর্বে থেকে অবস্থান করা একটি মাইক্রোতে তুলে অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে যায়। ঘটনার দিনই সুধারাম থানায় গেলে কর্তব্যরত এস.আই মামলা গ্রহণ না করে আত্মীয়স্বজনের বাড়ি বাড়ি খোঁজাখুঁজি করতে পরামর্শ দেয়। তারপর তারা গত ৫ দিন ধরে তার খোঁজ না পাওয়ায় ২রা ডিসেম্বর সোমবার রাকিব হোসেন, জসিম উদ্দিন, কামাল হোসেন ও সেলিমকে আসামী করে অপহৃতার বড় ভাই আমির হোসেন বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করে। সুধারাম মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক মো. নবির হোসেন মানবজমিনকে জানান, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে মামলা গ্রহণ করে আসামিদের গ্রেপ্তার ও অপহৃতাকে উদ্ধারে পুলিশি অভিযান চলছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ভিকটিম উদ্ধার হয়নি।
এদিকে সুধারামে স্কুল ছাত্রী অপহরণের ৬ দিন পরও উদ্ধার হয়নি। নোয়াখালীর সুধারামের হাজী আমিন উল্যা উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রীকে অপহরণের ৬ দিন পরও উদ্ধার করতে পারেনি সুধারাম মডেল থানা পুলিশ। এ ব্যাপারে অপহৃতার ভাই আমির হোসেন বাদী হয়ে ৪ অপহরণকারীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে। অপহৃতা সুমাইয়া আক্তার জনতা (১৩) এর সেজো ভাই মো. মামুন জানায়, প্রতিদিনের মত তার ছোট বোন গত ২৬শে নভেম্বর স্কুলে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে রওয়ানা দিয়ে চরশুল্লকিয়া হাজী আমিন উল্যা বাজারের পশ্চিম পাশে আসলে কালাদরাপ ইউপি উত্তর শুল্লুকিয়া গ্রামের রকিব হোসেন, জসিম উদ্দিন, কামাল হোসেন, সেলিম তার মুখ চেপে ধরে পূর্বে থেকে অবস্থান করা একটি মাইক্রোতে তুলে অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে যায়। ঘটনার দিনই সুধারাম থানায় গেলে কর্তব্যরত এস.আই মামলা গ্রহণ না করে আত্মীয়স্বজনের বাড়ি বাড়ি খোঁজাখুঁজি করতে পরামর্শ দেয়। তারপর তারা গত ৫ দিন ধরে তার খোঁজ না পাওয়ায় ২রা ডিসেম্বর সোমবার রাকিব হোসেন, জসিম উদ্দিন, কামাল হোসেন ও সেলিমকে আসামী করে অপহৃতার বড় ভাই আমির হোসেন বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করে। সুধারাম মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক মো. নবির হোসেন মানবজমিনকে জানান, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে মামলা গ্রহণ করে আসামিদের গ্রেপ্তার ও অপহৃতাকে উদ্ধারে পুলিশি অভিযান চলছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ভিকটিম উদ্ধার হয়নি।