অনলাইন
সেতুর অভাবে ১০ গ্রামের মানুষের একমাত্র ভরসা নৌকা
মো. সোহাগ হোসেন, মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) থেকে
২০ নভেম্বর ২০১৯, বুধবার, ৩:৫৮ পূর্বাহ্ন
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জের ১০ টি গ্রামের মানুষের একমাত্র ভরসা নৌকা। একটি সেতুর অভাবে দীর্ঘদিন ধরে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে এ অঞ্চলের শিক্ষার্থীসহ হাজারো মানুষকে। প্রতিনিয়ত ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হচ্ছে তাদের।
উপজেলার শ্রীমন্ত নদী পার হয়ে প্রতিদিন চলাচল করছে পূর্ব পারে ঘটকের আন্দুয়া, পিপড়াখালী, ভাজনা, কলাগাছিয়া, মানসুরাবাদ, পশ্চিম পারের ছৈলাবুনিয়া, দক্ষিন ঝাটিবুনিয়া, কিসমত ছৈলাবুনিয়া ও ময়দাসহ ১০ গ্রামের হাজারো মানুষ। এছাড়া প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে পার হতে হয় ছোট ছৈলাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঘটকের আন্দুয়া হাজী আশ্রাফ আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ঘটকের আন্দুয়া ছালোহীয়া ফাজিল মাদ্রাসার কোমল মতি শিক্ষার্থীদের ।
এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা জানান, ক্লাসে যাওয়ার একমাত্র পথ শ্রীমন্ত নদী। সেখানে কোন সেতু না থাকায় নৌকা দিয়ে পারাপার হতে হয়। আধুনিক যুগেও নৌকাই আমাদের একমাত্র ভরসা। ছোট নৌকা দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হচ্ছে।
উত্তর ঘটকের আন্দুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আবদুল আউয়াল বলেন, শ্রীমন্ত নদীর দুই পাশেই পাকা সড়ক রয়েছে। কিন্তু ওই জায়গায় সেতু নাই। তাই কৃষকের উৎপাদিত ফসল নিয়ে বাড়ি যেতে ৫ থেকে ৭ কিলোমিটার পথ ঘুরতে হয়। তাছাড়া যে কোন সময় যাতায়াতের জন্য নৌকাই আমাদের একমাত্র ভরসা।
স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা আক্ষেপ করে জানান, আমাদের ভাগ্যে কবে একটি সেতু জুটবে কারো জানা নেই। কে বা করবে সেতু? মনে হয় সারাজীবন আমাদের দুর্ভোগ পোহাতে হবে।
উপজেলা চেয়ারম্যান খান মো. আবু বকর সিদ্দিকী বলেন, যেহেতু ১০ গ্রামের মানুষ এবং কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ঝুঁকি নৌকায় নদী পার হয়ে চলাচল করছে। তাই শ্রীমন্ত নদীর ওই স্থানে একটি সেতু নির্মান প্রয়োজন। বিষয়টি সংশিশ্লষ্ট দপ্তরকে অবহিত করা হবে।
এ ব্যাপারে মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) শেখ আজিজুর রশীদ বলেন, ওই এলাকা পরিদর্শন করে উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের নিকট প্রতিবেদন পাঠানো হবে। যাতে গুরুত্বপূর্ণ ওই জায়গায় একটি সেতু নির্মাণের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়।
উপজেলার শ্রীমন্ত নদী পার হয়ে প্রতিদিন চলাচল করছে পূর্ব পারে ঘটকের আন্দুয়া, পিপড়াখালী, ভাজনা, কলাগাছিয়া, মানসুরাবাদ, পশ্চিম পারের ছৈলাবুনিয়া, দক্ষিন ঝাটিবুনিয়া, কিসমত ছৈলাবুনিয়া ও ময়দাসহ ১০ গ্রামের হাজারো মানুষ। এছাড়া প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে পার হতে হয় ছোট ছৈলাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঘটকের আন্দুয়া হাজী আশ্রাফ আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ঘটকের আন্দুয়া ছালোহীয়া ফাজিল মাদ্রাসার কোমল মতি শিক্ষার্থীদের ।
এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা জানান, ক্লাসে যাওয়ার একমাত্র পথ শ্রীমন্ত নদী। সেখানে কোন সেতু না থাকায় নৌকা দিয়ে পারাপার হতে হয়। আধুনিক যুগেও নৌকাই আমাদের একমাত্র ভরসা। ছোট নৌকা দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হচ্ছে।
উত্তর ঘটকের আন্দুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আবদুল আউয়াল বলেন, শ্রীমন্ত নদীর দুই পাশেই পাকা সড়ক রয়েছে। কিন্তু ওই জায়গায় সেতু নাই। তাই কৃষকের উৎপাদিত ফসল নিয়ে বাড়ি যেতে ৫ থেকে ৭ কিলোমিটার পথ ঘুরতে হয়। তাছাড়া যে কোন সময় যাতায়াতের জন্য নৌকাই আমাদের একমাত্র ভরসা।
স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা আক্ষেপ করে জানান, আমাদের ভাগ্যে কবে একটি সেতু জুটবে কারো জানা নেই। কে বা করবে সেতু? মনে হয় সারাজীবন আমাদের দুর্ভোগ পোহাতে হবে।
উপজেলা চেয়ারম্যান খান মো. আবু বকর সিদ্দিকী বলেন, যেহেতু ১০ গ্রামের মানুষ এবং কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ঝুঁকি নৌকায় নদী পার হয়ে চলাচল করছে। তাই শ্রীমন্ত নদীর ওই স্থানে একটি সেতু নির্মান প্রয়োজন। বিষয়টি সংশিশ্লষ্ট দপ্তরকে অবহিত করা হবে।
এ ব্যাপারে মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) শেখ আজিজুর রশীদ বলেন, ওই এলাকা পরিদর্শন করে উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের নিকট প্রতিবেদন পাঠানো হবে। যাতে গুরুত্বপূর্ণ ওই জায়গায় একটি সেতু নির্মাণের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়।