খেলা
পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা পেলেন শাহাদাত
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৯ নভেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ২:৫৮ পূর্বাহ্ন
জাতীয় ক্রিকেট লীগে নিজের সতীর্থকে পিটিয়ে বড় শাস্তি পেলেন পেসার শাহাদাত হোসেন। পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ হলেন তিনি। সঙ্গে জরিমানা গুনতে হবে ৩ লাখ টাকা। বিসিবির টেকনিক্যাল কমিটির প্রধান মিনহাজুল আবেদিন নান্নু এই শাস্তি নির্ধারণ করেন। এর আগেও ক্রিকেট মাঠের বাইরে গৃহকর্মী নির্যাতনের গুরুতর অভিযোগে জেল খেটেছেন এই ক্রিকেটার।
গত রোববার খুলনা ও ঢাকা বিভাগের মধ্যকার জাতীয় ক্রিকেট লীগের (এনসিএল) ম্যাচে সতীর্থ আরাফাত সানির গায়ে হাত তোলেন শাহাদাত। শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে নিজ দলের স্পিনার আরাফাত সানি জুনিয়রকে মারধর করেন তিনি। ফিল্ডিংয়ের সময় শাহাদাত সতীর্থ খেলোয়াড় সানিকে বলের একপাশ ঘষে ‘শাইন’ করে দিতে বলেন। সানি সঠিকভাবে ঘষে দিতে পারবেন না বলায় রেগে যান তিনি। শাহাদাত সানিকে চড়-থাপ্পড়, লাথি মারেন। এ সময় সতীর্থরা এসে সানিকে সরিয়ে নেন। ঘটনার পর পরই শাহাদাতের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেন ম্যাচের দায়িত্বরত আম্পায়ার। শাহাদাতকে মাঠ থেকে বের করে দেয়া হয়। ঢাকা বিভাগ ১০ জন নিয়ে খেলে। ম্যাচ রেফারি আখতার আহমেদ তার প্রতিবেদনে শাহাদাতের অপরাধকে ‘লেভেল-৪’-এর অপরাধ বলেছেন। যে অপরাধের শাস্তি সর্বনিম্ন এক বছর থেকে পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা।
এ ব্যাপারে আম্পায়ার্স কমিটির প্রশিক্ষক অভি আবদুল্লাহ বলেছিলেন, ‘লেভেল ৪ এর ঘটনা যখন ঘটবে, তখন আম্পায়াররা ক্রিকেটারকে মাঠ থেকে বের করে দিতে পারে। সেটিই হয়েছে। ওকে মাঠ থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। এই ম্যাচে আর সে অংশ নিতে পারবে না। ওই যে লাল কার্ড ও সবুজ কার্ডের মতন। রোববার রিপোর্ট হয়েছে। সোমবার কার্যকর হয়েছে।’
৩৩ বছর বয়সী শাহাদাত হোসেন রাজিব একসময় জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ ছিলেন। তবে উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন করে দল থেকে বাদ পড়েন। ক্যারিয়ারে ৩৮ টেস্টে তার শিকার ৭২ উইকেট। সেরা ৬/২৭। শাহাদাত সর্বশেষ টেস্ট খেলেছেন ২০১৫’র মেতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ঢাকায়।
গত রোববার খুলনা ও ঢাকা বিভাগের মধ্যকার জাতীয় ক্রিকেট লীগের (এনসিএল) ম্যাচে সতীর্থ আরাফাত সানির গায়ে হাত তোলেন শাহাদাত। শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে নিজ দলের স্পিনার আরাফাত সানি জুনিয়রকে মারধর করেন তিনি। ফিল্ডিংয়ের সময় শাহাদাত সতীর্থ খেলোয়াড় সানিকে বলের একপাশ ঘষে ‘শাইন’ করে দিতে বলেন। সানি সঠিকভাবে ঘষে দিতে পারবেন না বলায় রেগে যান তিনি। শাহাদাত সানিকে চড়-থাপ্পড়, লাথি মারেন। এ সময় সতীর্থরা এসে সানিকে সরিয়ে নেন। ঘটনার পর পরই শাহাদাতের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেন ম্যাচের দায়িত্বরত আম্পায়ার। শাহাদাতকে মাঠ থেকে বের করে দেয়া হয়। ঢাকা বিভাগ ১০ জন নিয়ে খেলে। ম্যাচ রেফারি আখতার আহমেদ তার প্রতিবেদনে শাহাদাতের অপরাধকে ‘লেভেল-৪’-এর অপরাধ বলেছেন। যে অপরাধের শাস্তি সর্বনিম্ন এক বছর থেকে পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা।
এ ব্যাপারে আম্পায়ার্স কমিটির প্রশিক্ষক অভি আবদুল্লাহ বলেছিলেন, ‘লেভেল ৪ এর ঘটনা যখন ঘটবে, তখন আম্পায়াররা ক্রিকেটারকে মাঠ থেকে বের করে দিতে পারে। সেটিই হয়েছে। ওকে মাঠ থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। এই ম্যাচে আর সে অংশ নিতে পারবে না। ওই যে লাল কার্ড ও সবুজ কার্ডের মতন। রোববার রিপোর্ট হয়েছে। সোমবার কার্যকর হয়েছে।’
৩৩ বছর বয়সী শাহাদাত হোসেন রাজিব একসময় জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ ছিলেন। তবে উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন করে দল থেকে বাদ পড়েন। ক্যারিয়ারে ৩৮ টেস্টে তার শিকার ৭২ উইকেট। সেরা ৬/২৭। শাহাদাত সর্বশেষ টেস্ট খেলেছেন ২০১৫’র মেতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ঢাকায়।