খেলা
বিধ্বংসী ইতালি আর অদম্য স্পেন
স্পোর্টস ডেস্ক
১৯ নভেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ১২:০২ অপরাহ্ন
ইউরো বাছাইপর্বের শেষ রাউন্ডের খেলায় ‘জে’ গ্রুপের থেকে জয়ের সাফল্য শতভাগ ধরে রেখেছে ইতালি। আর ‘এফ’ গ্রুপের ম্যাচে বড় জয় পেয়েছে স্পেন। দুই দলই গ্রুপ সেরা হয়ে ইউরোর মূল পর্বের টিকেট নিশ্চিত করেছে আগেই। নিজেদের মাঠে আর্মেনিয়াকে ৯-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে ইতালি। আর শেষ ম্যাচে রোমানিয়ার বিপক্ষে ৫-০ গোলের বড় জয়ে অপরাজিত যাত্রা অব্যাহত রেখেছে স্পেনও।
ম্যাচে অষ্টম মিনিটে ইতালির পক্ষে গোলউৎসব শুরু করেন চিরো ইম্মোবিল। পরের মিনিটেই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন নিকোলো জানিওলো। ২৯তম মিনিটে জোরালো শটে ব্যবধান ৩-০ করেন নিকোলো বারেল্লা। চার মিনিট পর নিজের দ্বিতীয় গোলে ব্যবধান ৪-০ করেন ইম্মোবিলে। প্রথমার্ধে ৪ গোল দেয়া ইতালি দ্বিতীয়ার্ধে আরো পাঁচ গোল করেন। তাও মাত্র ১৭ মিনিটের ব্যবধানে। ৬৪তম মিনিটে নিজের জোড়া গোলে ব্যবধান ৫-০ করেন জানিওলো। আট মিনিট পর জাল খুঁজে নেন আলেস্সিও রোমাগনোলি। ৭৫তম মিনিটে পেনাল্টি থেকে দলের সপ্তম গোলটি করেন চেলসির মিডফিল্ডার জর্জিনিয়ো। দুই মিনিট পর ব্যভধান ৮-০ হয় রিকার্দো ওরসোলিনির গোলে। ৭৯তম মিনিটে সান্তনার এক গোল পরিশোধ করে আর্মেনিয়া। এর দুই মিনিট পর ফেদেরিকো কিয়েজা ইতালির পক্ষে নবম গোল করে ম্যাচে দশ গোল পূর্ণ করেন। নিজেদের ইতিহাসে তৃতীয় বারের মতো প্রতিপক্ষের জালে ৯ বা তার চেয়ে বেশি গোল দেওয়ার কীর্তি গড়ে ইতালি। ইউরো বাছাইপর্বে ১০ ম্যাচে প্রতিপক্ষের জালে ৩৭ গোল করেছে ইতালি। আর হজম করেছে মোটে ৪ গোল।
১০ ম্যাচের প্রতিটিতে জেতা ইতালির পয়েন্ট ৩০। এই গ্রুপ থেকে মূল পর্বে ইতালির সরাসরি সঙ্গী হওয়া ফিনল্যান্ডের পয়েন্ট ১৮।
ইতালির মতো ঘরের মাঠে অষ্টম মিনিটের মাথায় প্রথম গোল করেন স্পেনের ফাবিয়ান রুইস। ৩৩তম মিনিটে হেডে স্পেনের পক্ষে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ভিয়ারিয়ালের জেরার্ড মরেনো। দশ মিনিট পর নিজের দ্বিতীয় গোল করেন ভিয়ারিয়ালের এই ফরোয়ার্ড। বিরতির আগে শেষ মিনিটে একটি আত্মঘাতী গোল হজম করে ব্যবধান ৪-০ করে রোমানিয়া। প্রথমার্ধে চার গোল করা স্পেন দ্বিতীয়ার্ধের নির্ধারিত সময়ে আর গোল করতে পারেনি। ম্যাচের যোগ করা সময়ে স্পেনের হয়ে পঞ্চম গোলটি করেন মিকেল।
১০ ম্যাচে আট জয় ও দুই ড্রয়ে স্পেনের অর্জন ২৬ পয়েন্ট। একই গ্রুপ থেকে সরাসরি মূল পর্ব নিশ্চিত করা আরেক দল সুইডেনের পয়েন্ট ২১।
ম্যাচে অষ্টম মিনিটে ইতালির পক্ষে গোলউৎসব শুরু করেন চিরো ইম্মোবিল। পরের মিনিটেই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন নিকোলো জানিওলো। ২৯তম মিনিটে জোরালো শটে ব্যবধান ৩-০ করেন নিকোলো বারেল্লা। চার মিনিট পর নিজের দ্বিতীয় গোলে ব্যবধান ৪-০ করেন ইম্মোবিলে। প্রথমার্ধে ৪ গোল দেয়া ইতালি দ্বিতীয়ার্ধে আরো পাঁচ গোল করেন। তাও মাত্র ১৭ মিনিটের ব্যবধানে। ৬৪তম মিনিটে নিজের জোড়া গোলে ব্যবধান ৫-০ করেন জানিওলো। আট মিনিট পর জাল খুঁজে নেন আলেস্সিও রোমাগনোলি। ৭৫তম মিনিটে পেনাল্টি থেকে দলের সপ্তম গোলটি করেন চেলসির মিডফিল্ডার জর্জিনিয়ো। দুই মিনিট পর ব্যভধান ৮-০ হয় রিকার্দো ওরসোলিনির গোলে। ৭৯তম মিনিটে সান্তনার এক গোল পরিশোধ করে আর্মেনিয়া। এর দুই মিনিট পর ফেদেরিকো কিয়েজা ইতালির পক্ষে নবম গোল করে ম্যাচে দশ গোল পূর্ণ করেন। নিজেদের ইতিহাসে তৃতীয় বারের মতো প্রতিপক্ষের জালে ৯ বা তার চেয়ে বেশি গোল দেওয়ার কীর্তি গড়ে ইতালি। ইউরো বাছাইপর্বে ১০ ম্যাচে প্রতিপক্ষের জালে ৩৭ গোল করেছে ইতালি। আর হজম করেছে মোটে ৪ গোল।
১০ ম্যাচের প্রতিটিতে জেতা ইতালির পয়েন্ট ৩০। এই গ্রুপ থেকে মূল পর্বে ইতালির সরাসরি সঙ্গী হওয়া ফিনল্যান্ডের পয়েন্ট ১৮।
ইতালির মতো ঘরের মাঠে অষ্টম মিনিটের মাথায় প্রথম গোল করেন স্পেনের ফাবিয়ান রুইস। ৩৩তম মিনিটে হেডে স্পেনের পক্ষে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ভিয়ারিয়ালের জেরার্ড মরেনো। দশ মিনিট পর নিজের দ্বিতীয় গোল করেন ভিয়ারিয়ালের এই ফরোয়ার্ড। বিরতির আগে শেষ মিনিটে একটি আত্মঘাতী গোল হজম করে ব্যবধান ৪-০ করে রোমানিয়া। প্রথমার্ধে চার গোল করা স্পেন দ্বিতীয়ার্ধের নির্ধারিত সময়ে আর গোল করতে পারেনি। ম্যাচের যোগ করা সময়ে স্পেনের হয়ে পঞ্চম গোলটি করেন মিকেল।
১০ ম্যাচে আট জয় ও দুই ড্রয়ে স্পেনের অর্জন ২৬ পয়েন্ট। একই গ্রুপ থেকে সরাসরি মূল পর্ব নিশ্চিত করা আরেক দল সুইডেনের পয়েন্ট ২১।