শেষের পাতা
রাজশাহীতে টেন্ডার নিয়ে দুই গ্রুপে সংঘর্ষে যুবলীগ কর্মী নিহত
স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে
১৪ নভেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:২৫ পূর্বাহ্ন
রাজশাহীতে রেলওয়ের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আওয়ামী লীগ ও সৈনিক লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে মহানগর যুবলীগের এক কর্মী নিহত হয়েছেন। গতকাল দুপুরে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের সদর দপ্তরের পাশে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে তার মৃত্যু হয়। সংঘর্ষের ঘটনায় গুরুতর আহত দু’জন রামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। নিহতের নাম সানোয়ার হোসেন রাসেল। তিনি বোয়ালিয়া থানা আওয়ামী লীগের (পূর্ব) সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন রাজার ছোট ভাই। এছাড়া রাসেল মহানগর যুবলীগের সদস্য ছিলেন বলে জানা গেছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রেল ভবনের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার হোসেন রাজা ও মহানগর সৈনিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সুজন আলীর মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। বুধবার দুপুরে রেলভবনের সামনে তাদের কথা কাটাকাটি হয়। এরই একপর্যায়ে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষের সময় রাজা ও তার ভাই রাসেলকে প্রতিপক্ষের লোকজন পেটে ছুরি দিয়ে আঘাত করে। এ ঘটনায় সোনা নামে আরও একজন আহত হয়। পরে এই তিনজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রামেক হাসপাতালের ৪ নং ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে রাসেলের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় সুজন গ্রুপের অন্তত ২ জন আহত হয়। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। সুজন রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের ২১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর নিজাম-উল-আযিম এর কর্মী বলে জানা গেছে।
এদিকে যুবলীগ কর্মী নিহতের ঘটনায় মহানগরজুড়ে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। যেকোনো সময় আবারো বড় ধরনের সংঘর্ষের ঘটনার আশঙ্কায় মহানগরীতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মহানগর পুলিশের মুখপাত্র মো. গোলাম রুহুল কুদ্দুস।
তিনি বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। এসময় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি রক্তমাখা ছুরি উদ্ধার করেছে। তবে সংঘর্ষ কিংবা নিহতের ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় কোনো মামলা হয়নি। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে রাব্বি নামে একজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তাকে থানায় রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যদেরকেও অল্প সময়ের মধ্যে আটক করা সম্ভব হবে বলেও জানান তিনি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রেল ভবনের টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার হোসেন রাজা ও মহানগর সৈনিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সুজন আলীর মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। বুধবার দুপুরে রেলভবনের সামনে তাদের কথা কাটাকাটি হয়। এরই একপর্যায়ে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষের সময় রাজা ও তার ভাই রাসেলকে প্রতিপক্ষের লোকজন পেটে ছুরি দিয়ে আঘাত করে। এ ঘটনায় সোনা নামে আরও একজন আহত হয়। পরে এই তিনজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রামেক হাসপাতালের ৪ নং ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে রাসেলের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় সুজন গ্রুপের অন্তত ২ জন আহত হয়। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। সুজন রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের ২১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর নিজাম-উল-আযিম এর কর্মী বলে জানা গেছে।
এদিকে যুবলীগ কর্মী নিহতের ঘটনায় মহানগরজুড়ে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। যেকোনো সময় আবারো বড় ধরনের সংঘর্ষের ঘটনার আশঙ্কায় মহানগরীতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মহানগর পুলিশের মুখপাত্র মো. গোলাম রুহুল কুদ্দুস।
তিনি বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। এসময় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি রক্তমাখা ছুরি উদ্ধার করেছে। তবে সংঘর্ষ কিংবা নিহতের ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় কোনো মামলা হয়নি। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে রাব্বি নামে একজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তাকে থানায় রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যদেরকেও অল্প সময়ের মধ্যে আটক করা সম্ভব হবে বলেও জানান তিনি।