বাংলারজমিন
পরিচয় মিলেছে শিশুটির
স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে
১৩ নভেম্বর ২০১৯, বুধবার, ৮:০৫ পূর্বাহ্ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত হয়ে সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শিশুটির পরিচয় মিলেছে। তার নাম নাইমা। বাড়ি চাঁদপুরের পশ্চিমপাড়ে। ফেসবুকে ছবি দেখে চিনতে পারেন নাইমার চাচা মানিক। শিশুটির বাবা মাঈনুদ্দিনসহ তারা সেখানে যাচ্ছেন।
জানা যায়, সিলেটে মাজার জিয়ারত শেষে মা কাকলী ও দাদা-দাদী, নানা-নানীর সঙ্গে নাইমা চাঁদপুরে ফিরছিলো। এখনো নাইমার মা ও নানীর খোঁজ মেলেনি। নাইমার দাদী কুমিল্লা হাসপাতালে ভর্তি আছেন। নাইমাকে হাসপাতালে নিয়ে যান স্থানীয় যুবক ফাহিম। তিনি নাইমার পাশাপাশি আরেক শিশুকেও নিয়ে যান। সেই শিশুটি মারা যায়। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনায় ১৫ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন শতাধিক মানুষ। এ দুর্ঘটনায় একটি নাইমাকে উদ্ধার করা হয়েছে। তার অভিভাবক খুঁজে না পাওয়ায় সাঈদ রিমন নামের একজন ফেসবুকে পোস্ট দেন। তিনি লিখেন, এই বাচ্চাটি আজ ভোরে তূর্ণা এক্সপ্রেস ও উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেন দুর্ঘটনার সময় আহত অবস্থায় উদয়ন এক্সপ্রেসে ছিলো। মেয়েটির মা বাবা বা কোনো অভিভাবকের সন্ধান পাওয়া যায়নি। মেয়েটি বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হসপিটালে চিকিৎসাধীন আছে। দয়া করে ছবিটি বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে দিন এবং বাচ্চাটির পরিবারের সন্ধান পেতে সহায়তা করুন।
জানা যায়, সিলেটে মাজার জিয়ারত শেষে মা কাকলী ও দাদা-দাদী, নানা-নানীর সঙ্গে নাইমা চাঁদপুরে ফিরছিলো। এখনো নাইমার মা ও নানীর খোঁজ মেলেনি। নাইমার দাদী কুমিল্লা হাসপাতালে ভর্তি আছেন। নাইমাকে হাসপাতালে নিয়ে যান স্থানীয় যুবক ফাহিম। তিনি নাইমার পাশাপাশি আরেক শিশুকেও নিয়ে যান। সেই শিশুটি মারা যায়। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনায় ১৫ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন শতাধিক মানুষ। এ দুর্ঘটনায় একটি নাইমাকে উদ্ধার করা হয়েছে। তার অভিভাবক খুঁজে না পাওয়ায় সাঈদ রিমন নামের একজন ফেসবুকে পোস্ট দেন। তিনি লিখেন, এই বাচ্চাটি আজ ভোরে তূর্ণা এক্সপ্রেস ও উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেন দুর্ঘটনার সময় আহত অবস্থায় উদয়ন এক্সপ্রেসে ছিলো। মেয়েটির মা বাবা বা কোনো অভিভাবকের সন্ধান পাওয়া যায়নি। মেয়েটি বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হসপিটালে চিকিৎসাধীন আছে। দয়া করে ছবিটি বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে দিন এবং বাচ্চাটির পরিবারের সন্ধান পেতে সহায়তা করুন।