অনলাইন
‘রাঙ্গা নিজেই নেশাখোর’
স্টাফ রিপোর্টার
১১ নভেম্বর ২০১৯, সোমবার, ৮:৫৯ পূর্বাহ্ন
জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব মসিউর রহমান (রাঙ্গা)কে উল্টো নেশাখোর বলে মন্তব্য করেছেন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে শহীদ নূর হোসেনের বড় ভাই আলী হোসেন । তিনি বলেন, গতকাল রাঙ্গা যখন কথা বলছিলেন তখন তাকেই তো নেশাখোরের মতোই লাগছিলো, কেমন যেন চোখগুলো বেরিয়ে যাচ্ছিলো। গত রোববার (১০ নভেম্বর) জাতীয় পার্টির মহানগর উত্তর শাখার উদ্যোগে গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় শহীদ নূর হোসেন মাদকাসক্ত ছিলেন বলে মন্তব্য করেন জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব মসিউর রহমান (রাঙ্গা)।
এই বক্তব্যের প্রতিবাদে আজ বিকেল চারটায় নূর হোসেনের পরিবারের সদস্যরা জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে প্রতিবাদী অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। প্রেসক্লাবের মূল গেটের পশ্চিম পাশের ফুটপাথে শহীদ নূর হোসেনের মা মরিয়ম বিবি, তিন ভাই, একবোনসহ পরিবারের প্রায় ১২ সদস্য এই অবস্থানে অংশ নেন। অবস্থান কর্মসূচিতে তার বড় ভাই বলে আলী হোসেন বলেন, ৩৩ বছর ধরে নূর হোসেনকে সম্মান দিচ্ছে এই জাতি। তাঁকে গণতন্ত্রের প্রতীক বলে জনগণ। শহীদ নূর হোসেনকে নিয়ে গণতন্ত্র দিবসও পালন করা হয়। সে গণতন্ত্রের জন্য মারা গেল। এখন তাঁরই সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ কথা বলা কেমন কথা হলো? আমাদের রাস্তায় নামতে হলো কেন? গণতান্ত্রিক আন্দোলনে যারা মারা গেছে তাদের অবমাননা হলো। শহীদ পরিবারের অবমাননা হলো। নূর হোসেন হত্যাকা-ের জন্য স্বৈরাচার এরশাদ সংসদে বসে মাফ চেয়েছিলো, আমার বাবার কাছে মাফ চেয়েছিল। ১৯৯৬ সাল থেকে শুরু হলো শহীদ নূর হোসেন গণতন্ত্র দিবস। প্রতিবছর ১০ নভেম্বর তা পালন করা হয়। এই সময়েই কেন এ বক্তব্য রাঙ্গা দিলেন। জনগণের কাছে আমাদের দাবি, এই লোকের বিচার হোক। এই লোকের নাম মুখে নিতেও কষ্ট হচ্ছে। বলেন তো তখন কি ফেনসিডিলের ব্যবহার ছিল, ইয়াবার ব্যবহার ছিল?
এই বক্তব্যের প্রতিবাদে আজ বিকেল চারটায় নূর হোসেনের পরিবারের সদস্যরা জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে প্রতিবাদী অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। প্রেসক্লাবের মূল গেটের পশ্চিম পাশের ফুটপাথে শহীদ নূর হোসেনের মা মরিয়ম বিবি, তিন ভাই, একবোনসহ পরিবারের প্রায় ১২ সদস্য এই অবস্থানে অংশ নেন। অবস্থান কর্মসূচিতে তার বড় ভাই বলে আলী হোসেন বলেন, ৩৩ বছর ধরে নূর হোসেনকে সম্মান দিচ্ছে এই জাতি। তাঁকে গণতন্ত্রের প্রতীক বলে জনগণ। শহীদ নূর হোসেনকে নিয়ে গণতন্ত্র দিবসও পালন করা হয়। সে গণতন্ত্রের জন্য মারা গেল। এখন তাঁরই সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ কথা বলা কেমন কথা হলো? আমাদের রাস্তায় নামতে হলো কেন? গণতান্ত্রিক আন্দোলনে যারা মারা গেছে তাদের অবমাননা হলো। শহীদ পরিবারের অবমাননা হলো। নূর হোসেন হত্যাকা-ের জন্য স্বৈরাচার এরশাদ সংসদে বসে মাফ চেয়েছিলো, আমার বাবার কাছে মাফ চেয়েছিল। ১৯৯৬ সাল থেকে শুরু হলো শহীদ নূর হোসেন গণতন্ত্র দিবস। প্রতিবছর ১০ নভেম্বর তা পালন করা হয়। এই সময়েই কেন এ বক্তব্য রাঙ্গা দিলেন। জনগণের কাছে আমাদের দাবি, এই লোকের বিচার হোক। এই লোকের নাম মুখে নিতেও কষ্ট হচ্ছে। বলেন তো তখন কি ফেনসিডিলের ব্যবহার ছিল, ইয়াবার ব্যবহার ছিল?