বাংলারজমিন
বুলবুল ভাসালো চট্টগ্রামকে
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১২ নভেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ৮:১০ পূর্বাহ্ন
বিদায় বেলায় চট্টগ্রামকে কেঁেদ ভাসালো ঘূর্ণিঝড় বুলবুল। এতে হাঁটু পানিতে ডুবে যায় চট্টগ্রামের নিচু এলাকা। বেড়ে যায় জনদুর্ভোগ। রোববার সন্ধ্যা থেকে সোমবার বিকেল পর্যন্ত বুলবুল থেমে থেমে ঝরে পড়ে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি আকারে।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস বলেছে, ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের শক্তি কমলেও এর প্রভাব এখনো কাটেনি। এর প্রভাবে সোমবার দিনভর চট্টগ্রামের আকাশ কালো মেঘে ঢেকে রয়েছে। থেমে থেমে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি আবার কখনো কখনো মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। এরমধ্যে মেঘের কোলে উঁকি দিয়েছে সূর্যি মামাও। আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের প্রভাবে রোববার বিকেল ৩টা পর্যন্ত পূর্বের ২৪ ঘণ্টায় মাত্র ১০ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছিল। কিন্তু সন্ধ্যার পর মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। এ সময় ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো-হাওয়া বয়ে যায়। বিদায় বেলায় ঘুর্ণিঝড় বুলবুল এভাবে কেঁদে চট্টগ্রামের নিচু এলাকা ভাসিয়ে দেয়। সোমবার দুপুরে সরজমিনে দেখা যায়, নগরীর জামালখান, চকবাজার, বাকালিয়া, শুলকবহর, আগ্রাবাদ, হালিশহর, মুরাদপুর, বহদ্দারহাট, কাপাসগোলা, প্রবর্তক মোড়, কে বি আমান আলী রোড, ডিসি রোড, চাঁন্দগাঁও, ষোলশহর ২ নম্বর গেট, নাসিরাবাদ ও দেওয়ানবাজার এলাকায় সড়ক থেকে বসতবাড়ি ও দোকানপাট হাঁটু পানিতে ডুবে রয়েছে। ফলে সড়কে তেমন যানবাহন চলাচল করছে না।
নগরীর প্রবর্তক মোড়ের বাসিন্দা রিয়েল কাবাবের মালিক মোহাম্মদ ইউসুপ বলেন, বৃষ্টি হলেই সমস্যার মধ্যে পড়তে হচ্ছে এলাকার বাসিন্দাদের। শহরের যে কোন সড়কের তুলনায় প্রবর্তক মোড় নিচু হয়ে পড়ায় সামান্য বৃষ্টিতেও ডুবে যায়। সড়কটি উঁচু করা জরুরি।
নগরীর চান্দগাঁও থানার খতিবের হাট এলাকার বাসিন্দা সোলায়মান বাদশা বলেন, রোববার সন্ধ্যা থেকে বৃষ্টির কারণে পুরো এলাকার সব সড়ক ডুবে গেছে। প্রতিটি ভবনের নিচতলাও হাঁটু পানিতে ডুবে রয়েছে। পানিতে সড়ক ও আবাসিক ভবন ডুবে থাকার কথা জানিয়েছেন নগরীর চকবাজার থানার বাদুরতলা এলাকার বাসিন্দা খাদিজা বেগমসহ অনেকে। তবে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শফিকুল মান্নান সিদ্দীকির দাবি, জোয়ারের সময় ভারী বৃষ্টির কারণে নিচু এলাকাগুলোয় পানি জমে গেছে। ড্রেন পরিষ্কার রাখতে এবং দ্রুত পানি নিষ্কাশনের জন্য তাদের কর্মীরা অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এ পানি দ্রুত নেমে যাবে। এদিকে পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের প্রভাবে আগামী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামসহ আশপাশের এলাকায় মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে। চট্টগ্রাম নদীবন্দরকে এক নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস বলেছে, ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের শক্তি কমলেও এর প্রভাব এখনো কাটেনি। এর প্রভাবে সোমবার দিনভর চট্টগ্রামের আকাশ কালো মেঘে ঢেকে রয়েছে। থেমে থেমে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি আবার কখনো কখনো মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। এরমধ্যে মেঘের কোলে উঁকি দিয়েছে সূর্যি মামাও। আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের প্রভাবে রোববার বিকেল ৩টা পর্যন্ত পূর্বের ২৪ ঘণ্টায় মাত্র ১০ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছিল। কিন্তু সন্ধ্যার পর মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। এ সময় ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো-হাওয়া বয়ে যায়। বিদায় বেলায় ঘুর্ণিঝড় বুলবুল এভাবে কেঁদে চট্টগ্রামের নিচু এলাকা ভাসিয়ে দেয়। সোমবার দুপুরে সরজমিনে দেখা যায়, নগরীর জামালখান, চকবাজার, বাকালিয়া, শুলকবহর, আগ্রাবাদ, হালিশহর, মুরাদপুর, বহদ্দারহাট, কাপাসগোলা, প্রবর্তক মোড়, কে বি আমান আলী রোড, ডিসি রোড, চাঁন্দগাঁও, ষোলশহর ২ নম্বর গেট, নাসিরাবাদ ও দেওয়ানবাজার এলাকায় সড়ক থেকে বসতবাড়ি ও দোকানপাট হাঁটু পানিতে ডুবে রয়েছে। ফলে সড়কে তেমন যানবাহন চলাচল করছে না।
নগরীর প্রবর্তক মোড়ের বাসিন্দা রিয়েল কাবাবের মালিক মোহাম্মদ ইউসুপ বলেন, বৃষ্টি হলেই সমস্যার মধ্যে পড়তে হচ্ছে এলাকার বাসিন্দাদের। শহরের যে কোন সড়কের তুলনায় প্রবর্তক মোড় নিচু হয়ে পড়ায় সামান্য বৃষ্টিতেও ডুবে যায়। সড়কটি উঁচু করা জরুরি।
নগরীর চান্দগাঁও থানার খতিবের হাট এলাকার বাসিন্দা সোলায়মান বাদশা বলেন, রোববার সন্ধ্যা থেকে বৃষ্টির কারণে পুরো এলাকার সব সড়ক ডুবে গেছে। প্রতিটি ভবনের নিচতলাও হাঁটু পানিতে ডুবে রয়েছে। পানিতে সড়ক ও আবাসিক ভবন ডুবে থাকার কথা জানিয়েছেন নগরীর চকবাজার থানার বাদুরতলা এলাকার বাসিন্দা খাদিজা বেগমসহ অনেকে। তবে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শফিকুল মান্নান সিদ্দীকির দাবি, জোয়ারের সময় ভারী বৃষ্টির কারণে নিচু এলাকাগুলোয় পানি জমে গেছে। ড্রেন পরিষ্কার রাখতে এবং দ্রুত পানি নিষ্কাশনের জন্য তাদের কর্মীরা অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এ পানি দ্রুত নেমে যাবে। এদিকে পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের প্রভাবে আগামী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামসহ আশপাশের এলাকায় মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে। চট্টগ্রাম নদীবন্দরকে এক নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।