খেলা
এ কোন পাকিস্তান!
স্পোর্টস ডেস্ক
৯ নভেম্বর ২০১৯, শনিবার, ৮:৪৫ পূর্বাহ্ন
টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ দল পাকিস্তান এই ফরম্যাটে যেন জিততে ভুলে গেছে। টানা ৬ ম্যাচে তারা জয়হীন। এর ৫টিতেই হার। সবশেষ গতকাল পার্থে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ১০ উইকেটে পরাজিত হয় বাবর আজমের দল। তাতে অজিদের কাছে ২-০ ব্যবধানে সিরিজ হারে পাকিস্তান। সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বৃষ্টির কারণে রক্ষা পেয়েছিল তারা। দ্বিতীয়টিতে হেরেছিল ৭ উইকেটে। এর আগে ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কার কাছে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হয় পাকিস্তান।
পার্থের অপ্টাস স্টেডিয়ামে টসে হেরে আগে ব্যাটিংয়ে পাকিস্তান থামে ১০৬/৮-এ। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেন ইফতিখার আহমেদ। ওপেনার ইমাম উল হকের ব্যাট থেকে আসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ রান। আর কেউ দুই অঙ্কে পৌঁছতে পারেননি। টানা দুই ফিফটি হাঁকানো বাবর আজম ৬ রান করে আউট হন। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ৪ ওভারে ১৮ রান খরচায় ৩ উইকেট নেন পেসার কেন রিচার্ডসন। মিচেল স্টার্ক ও শন অ্যাবট ২টি করে উইকেট নেন। তবে ৪ ওভারে মাত্র ১৪ রান দেন অ্যাবট। স্পিনার অ্যাশটন অ্যাগারের শিকার ১ উইকেট।
জবাবে অ্যারন ফিঞ্চ-ডেভিড ওয়ার্নারের ১০৯ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে হেসে-খেলে জেতে অস্ট্রেলিয়া। মাত্র ১১.৫ ওভারেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় অজিরা। অধিনায়ক ফিঞ্চ ৩৬ বলে ৪ বাউন্ডারি ও ৩ ছক্কায় ৫২ রান করেন। ডেভিড ওয়ার্নার ৩৫ বলে করেন ৪৮ রান। যাতে ছিল ৪ চার ও ২ ছক্কার মার। ম্যাচসেরা হন ডানহাতি মিডিয়াম পেসার শট অ্যাবট। সিরিজসেরার পুরস্কার ওঠে স্টিভেন স্মিথের হাতে। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে অপরাজিত ৮০ রানের ইনিংসে অস্ট্রেলিয়াকে জিতিয়েছিলেন স্মিথ।
এদিন পাকিস্তানের মোহাম্মদ মূসা ও খুশদিল শাহর অভিষেক হয়। মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান খুশদিল করেন ৮ রান। আর পেসার ১৯ বছর বয়সী ডানহাতি পেসার মূসা ৩৯ রান দেন ৩.৫ ওভারে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
টস: অস্ট্রেলিয়া, ফিল্ডিং
পাকিস্তান: ২০ ওভারে ১০৬/৮ (ইমাম ১৪, বাবর ৬, ইফতেখার ৪৫, আমির ৯*; কেন রিচার্ডসন ৩/১৮, শন অ্যাবট ২/১৪)
অস্ট্রেলিয়া: ১১.৫ ওভারে ১০৯/০ (ওয়ার্নার ৪৮*, ফিঞ্চ ৫২*)
ফল: অস্ট্রেলিয়া ১০ উইকেটে জয়ী
ম্যাচসেরা: শন অ্যাবট (অস্ট্রেলিয়া)
সিরিজসেরা: স্টিভ স্মিথ (অস্ট্রেলিয়া)।
৩ ম্যাচের সিরিজ: অস্ট্রেলিয়া ২-০ ব্যবধানে জয়ী
পার্থের অপ্টাস স্টেডিয়ামে টসে হেরে আগে ব্যাটিংয়ে পাকিস্তান থামে ১০৬/৮-এ। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেন ইফতিখার আহমেদ। ওপেনার ইমাম উল হকের ব্যাট থেকে আসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ রান। আর কেউ দুই অঙ্কে পৌঁছতে পারেননি। টানা দুই ফিফটি হাঁকানো বাবর আজম ৬ রান করে আউট হন। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ৪ ওভারে ১৮ রান খরচায় ৩ উইকেট নেন পেসার কেন রিচার্ডসন। মিচেল স্টার্ক ও শন অ্যাবট ২টি করে উইকেট নেন। তবে ৪ ওভারে মাত্র ১৪ রান দেন অ্যাবট। স্পিনার অ্যাশটন অ্যাগারের শিকার ১ উইকেট।
জবাবে অ্যারন ফিঞ্চ-ডেভিড ওয়ার্নারের ১০৯ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে হেসে-খেলে জেতে অস্ট্রেলিয়া। মাত্র ১১.৫ ওভারেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় অজিরা। অধিনায়ক ফিঞ্চ ৩৬ বলে ৪ বাউন্ডারি ও ৩ ছক্কায় ৫২ রান করেন। ডেভিড ওয়ার্নার ৩৫ বলে করেন ৪৮ রান। যাতে ছিল ৪ চার ও ২ ছক্কার মার। ম্যাচসেরা হন ডানহাতি মিডিয়াম পেসার শট অ্যাবট। সিরিজসেরার পুরস্কার ওঠে স্টিভেন স্মিথের হাতে। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে অপরাজিত ৮০ রানের ইনিংসে অস্ট্রেলিয়াকে জিতিয়েছিলেন স্মিথ।
এদিন পাকিস্তানের মোহাম্মদ মূসা ও খুশদিল শাহর অভিষেক হয়। মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান খুশদিল করেন ৮ রান। আর পেসার ১৯ বছর বয়সী ডানহাতি পেসার মূসা ৩৯ রান দেন ৩.৫ ওভারে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
টস: অস্ট্রেলিয়া, ফিল্ডিং
পাকিস্তান: ২০ ওভারে ১০৬/৮ (ইমাম ১৪, বাবর ৬, ইফতেখার ৪৫, আমির ৯*; কেন রিচার্ডসন ৩/১৮, শন অ্যাবট ২/১৪)
অস্ট্রেলিয়া: ১১.৫ ওভারে ১০৯/০ (ওয়ার্নার ৪৮*, ফিঞ্চ ৫২*)
ফল: অস্ট্রেলিয়া ১০ উইকেটে জয়ী
ম্যাচসেরা: শন অ্যাবট (অস্ট্রেলিয়া)
সিরিজসেরা: স্টিভ স্মিথ (অস্ট্রেলিয়া)।
৩ ম্যাচের সিরিজ: অস্ট্রেলিয়া ২-০ ব্যবধানে জয়ী