খেলা
পরের রাউন্ডে ম্যানইউ আলোচনায় গ্রিনউড
স্পোর্টস ডেস্ক
৯ নভেম্বর ২০১৯, শনিবার, ৮:৪৩ পূর্বাহ্ন
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কনিষ্ঠতম খেলোয়াড় হিসেবে উয়েফা ইউরোপা লীগের এক ম্যাচে গোল ও অ্যাসিস্ট করেছেন টিনেজ তারকা ম্যাসন গ্রিনউড। মাত্র ১৮ বছর ৩৭ দিন বয়সে এই কীর্তি গড়লেন গ্রিনউড। এর আগে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে কনিষ্ঠতম খেলোয়াড় হিসেবে ইউরোপা লীগে গোল করার রেকর্ডও করেন গ্রিনউড। মার্কাস রাশফোর্ডের ১৯ বছর বয়সে গোলের রেকর্ড গ্রিনউড ভাঙেন ১৭ বছর ৩৫৩ দিন বয়সে আস্তানার বিপক্ষে গোল করে। বৃহস্পতিবার রাতে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে পার্টিজান বেলগ্রেডকে ৩-০ গোলে হারিয়েছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। ম্যাচে গ্রিনউড ছাড়াও গোল করেন মার্কাস রাশফোর্ড ও অ্যান্থনি মার্টিয়াল। এই জয়ে ৪ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এক ম্যাচ হাতে রেখে ‘এল’ গ্রুপের শীর্ষে থেকে দ্বিতীয় রাউন্ডে জায়গা করে নিয়েছে। ইউরোপা লীগে টানা ১৫ ম্যাচ অপরাজিত থাকলো রেড ডেভিলরা। আর চার ম্যাচে অপরাজিত থাকলে নতুন রেকর্ড গড়বে তারা। ইউরোপা লীগে টানা ১৮ ম্যাচে অপরাজিত থাকার রেকর্ডটি চেলসির।
ম্যাচে রেড ডেভিলদের হয়ে গোলের উদ্বোধন করেন গ্রিনউড, ২১তম মিনিটে। ৩৩তম মিনিটে গ্রিনউডের পাসে মার্শিয়াল ও ৪৯তম মিনিটে রাশফোর্ড গোল করেন। ম্যাচসেরার পুরস্কার পান গ্রিনউড। পরে ম্যানচেস্টারের খেলোয়াড় সাবেক তারকা পল স্কোলস বলেন, ‘গ্রিনউড দুর্দান্ত খেলোয়াড়। গোলমুখের সামনে সে নিজেকে শান্ত রাখতে পারে। সে আমাদের দলের নাম্বার ৯ হওয়ার যোগ্যতা রাখে। দলের এখনকার সেনসেশন রাশফোর্ডের সঙ্গে তুলনা করলে বলতে হয়, রাশফোর্ড হয়ত সেরা গোলস্কোরার হবে; তবে গ্রিনউড হবে অসাধারণ সব গোলের জন্মদাতা। দলের কোচ সুলশারও গ্রিনউডকে নিয়ে বলেন, ‘সিনিয়র দলে ১৮ বছরের কম যত খেলোয়াড়কে এই পর্যন্ত নেয়া হয়েছে তাদের মধ্যে গ্রিনউড সবচেয়ে প্রতিভাবান। আমি আশা করি সে দলের পক্ষে অনেক গোল করবে। আর গোলমুখের সামনে সে নিজেকে শান্ত রাখতে জানে।’
গত আগস্টের পর ঘরের মাঠে এত বড় ব্যবধানে জিতলো ম্যানইউ। এ নিয়ে ম্যাচশেষে ম্যানইউ বস সুলশার বলেন, ‘পার্টিজানকে ছোট করে বলছিনা তবে প্রতিপক্ষ হিসেবে তারা প্রিমিয়ার লীগের দলের মতো শক্ত নয়। যদিও তারা রক্ষণে খেলোয়াড়দের বারবার আটকে দিচ্ছিলো। তবে ছেলেরা দুর্দান্ত খেলেছে। প্রতিটা গোল ছিল হাই ক্লাসের। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা ১-০ গোলে এগিয়ে গেলেও আর জাল খুঁজে পাচ্ছিলাম না। তাই বড় জয়টা দরকার ছিল। ছেলেরা সেটি এনে দিয়েছে।’
ম্যাচে রেড ডেভিলদের হয়ে গোলের উদ্বোধন করেন গ্রিনউড, ২১তম মিনিটে। ৩৩তম মিনিটে গ্রিনউডের পাসে মার্শিয়াল ও ৪৯তম মিনিটে রাশফোর্ড গোল করেন। ম্যাচসেরার পুরস্কার পান গ্রিনউড। পরে ম্যানচেস্টারের খেলোয়াড় সাবেক তারকা পল স্কোলস বলেন, ‘গ্রিনউড দুর্দান্ত খেলোয়াড়। গোলমুখের সামনে সে নিজেকে শান্ত রাখতে পারে। সে আমাদের দলের নাম্বার ৯ হওয়ার যোগ্যতা রাখে। দলের এখনকার সেনসেশন রাশফোর্ডের সঙ্গে তুলনা করলে বলতে হয়, রাশফোর্ড হয়ত সেরা গোলস্কোরার হবে; তবে গ্রিনউড হবে অসাধারণ সব গোলের জন্মদাতা। দলের কোচ সুলশারও গ্রিনউডকে নিয়ে বলেন, ‘সিনিয়র দলে ১৮ বছরের কম যত খেলোয়াড়কে এই পর্যন্ত নেয়া হয়েছে তাদের মধ্যে গ্রিনউড সবচেয়ে প্রতিভাবান। আমি আশা করি সে দলের পক্ষে অনেক গোল করবে। আর গোলমুখের সামনে সে নিজেকে শান্ত রাখতে জানে।’
গত আগস্টের পর ঘরের মাঠে এত বড় ব্যবধানে জিতলো ম্যানইউ। এ নিয়ে ম্যাচশেষে ম্যানইউ বস সুলশার বলেন, ‘পার্টিজানকে ছোট করে বলছিনা তবে প্রতিপক্ষ হিসেবে তারা প্রিমিয়ার লীগের দলের মতো শক্ত নয়। যদিও তারা রক্ষণে খেলোয়াড়দের বারবার আটকে দিচ্ছিলো। তবে ছেলেরা দুর্দান্ত খেলেছে। প্রতিটা গোল ছিল হাই ক্লাসের। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা ১-০ গোলে এগিয়ে গেলেও আর জাল খুঁজে পাচ্ছিলাম না। তাই বড় জয়টা দরকার ছিল। ছেলেরা সেটি এনে দিয়েছে।’