অনলাইন
আওয়ামী লীগে আসা সবাই অনুপ্রবেশকারী নন: কাদের
অনলাইন ডেস্ক
৮ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ৪:১৫ পূর্বাহ্ন
আওয়ামী লীগে যারা অন্য দল থেকে এসেছেন তারা সবাই অনুপ্রবেশকারী নন বলে জানিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, যাদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ আছে এবং যারা বিভিন্ন কারণে বিতর্কিত, তারাই অনুপ্রবেশকারী।
শুক্রবার আওয়ামী লীগের রাজশাহী জেলা ও মহানগর শাখার নেতাদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় নেতাদের মতবিনিময় সভায় ওবায়দুল কাদের এসব জানান। বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে ওবায়দুল কাদের বলেন, যাদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ আছে এবং যারা বিভিন্ন কারণে বিতর্কিত তাদেরকে আমাদের নেত্রী দল থেকে বের করে দিতে বলেছেন। আওয়ামী লীগে বিতর্কিত ছাড়া কেউ বাদ পড়ে না। হয়তো এক পদ থেকে আরেক পদে যায়, পদ পরিবর্তন হয়।
বিএনপির সিনিয়র নেতাদের পদত্যাগ সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, এটা বিএনপির নেতিবাচক রাজনীতির অনিবার্য পরিণতি।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, আওয়ামী লীগের এবারের জাতীয় সম্মেলনকে সামনে রেখে দলের মধ্যে সব তিক্ততার অবসান ঘটবে। কেউ কারও বিরুদ্ধে কাদা ছোড়াছুড়ি করবেন না। দলের মধ্যে প্রতিযোগিতা থাকবে, সুস্থ প্রতিযোগিতা হবে, কোনো অসুস্থ প্রতিযোগিতা হবে না। দলের জাতীয় সম্মেলনকে সামনে রেখে জেলা, মহানগর, থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ে যেসব জায়গায় মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি আছে সেগুলো পুনর্গঠন হচ্ছে।
মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম। সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি করপোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনসহ জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা।
শুক্রবার আওয়ামী লীগের রাজশাহী জেলা ও মহানগর শাখার নেতাদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় নেতাদের মতবিনিময় সভায় ওবায়দুল কাদের এসব জানান। বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে ওবায়দুল কাদের বলেন, যাদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ আছে এবং যারা বিভিন্ন কারণে বিতর্কিত তাদেরকে আমাদের নেত্রী দল থেকে বের করে দিতে বলেছেন। আওয়ামী লীগে বিতর্কিত ছাড়া কেউ বাদ পড়ে না। হয়তো এক পদ থেকে আরেক পদে যায়, পদ পরিবর্তন হয়।
বিএনপির সিনিয়র নেতাদের পদত্যাগ সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, এটা বিএনপির নেতিবাচক রাজনীতির অনিবার্য পরিণতি।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, আওয়ামী লীগের এবারের জাতীয় সম্মেলনকে সামনে রেখে দলের মধ্যে সব তিক্ততার অবসান ঘটবে। কেউ কারও বিরুদ্ধে কাদা ছোড়াছুড়ি করবেন না। দলের মধ্যে প্রতিযোগিতা থাকবে, সুস্থ প্রতিযোগিতা হবে, কোনো অসুস্থ প্রতিযোগিতা হবে না। দলের জাতীয় সম্মেলনকে সামনে রেখে জেলা, মহানগর, থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ে যেসব জায়গায় মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি আছে সেগুলো পুনর্গঠন হচ্ছে।
মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম। সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি করপোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনসহ জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা।