অনলাইন
‘যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে, তারাই খোকাকে দেশে আসতে দেয়নি'
স্টাফ রিপোর্টার
৮ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ১২:২৭ অপরাহ্ন
যারা সারাদিন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে কথা বলে তারাই সাদেক হোসেন খোকাকে দেশে আসতে দেয়নি বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ শুক্রবার নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন তিনি।
রিজভী বলেন, লাখো মানুষের শ্রদ্ধা ভলোবাসায় এই দুনিয়া থেকে চির বিদায় নিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা সাদেক হোসেন খোকা। তবে দেশবাসী বেদনার্ত যে, এদেশের বীর সন্তান সাদেক হোসেন খোকা জীবনবাজি রেখে যে দেশটা স্বাধীন করতে বীরোচিত ভূমিকা রেখেছিলেন, চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিদেশে মারা যাওয়ার পর তিনি নিজ দেশে ফিরলেন ‘রিফিউজি’ কিংবা ‘রাষ্ট্রীবিহীন নাগরিকে’র মতো ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে। কারণ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দোহাই দিয়ে যারা এখন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করে আছেন, তারা সাদেক হোসেন খোকাকে পাসপোর্ট নবায়নের সুযোগ দিতে অস্বীকার করেছে। দেশের জনগণ বিশ্বাস করে এই দেশে এখন শেখ হাসিনার কথা ছাড়া কিছু হয় না। তাই শেখ হাসিনার চাননি বলেই ২০১৭ সালে থেকে চেষ্টা করেও মৃত্যুর আগে পর্যন্ত সাদেক হোসেন খোকা তার বাংলাদেশী পাসপোর্টের মেয়াদ নবায়ণের সুযোগ পেতে ব্যর্থ হয়েছেন।
তিনি বলেন, শুধু একটা কথাই বলতে চাই, ১৯৯১ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে পরাজিত করেই জাতীয় রাজনীতিতে প্রবলভাবে জায়গা করে নিয়েছিলেন সাদেক হোসেন খোকা। আর এবার তার অন্তিম যাত্রায় অসংখ্য মানুষের শোকাহত উপস্থিতি প্রমান করে শেখ হাসিনা তার কাছে আরো একবার পরাজিত হয়েছেন। এই সরকার ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করে স্বাধীনতার স্পিরিটকে ক্রমশ: ফিকে করছে। কিন্তু দেশের মৃত্তিকার সন্তান মরহুম সাদেক হোসেন খোকার জানাযায় লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতিতে প্রমান হয়েছে সরকার চক্রান্ত করলেও জনগণের হৃদয়স্পর্শী আবেগকে স্তব্ধ করে রাখা যায় না।
রিজভী বলেন, লাখো মানুষের শ্রদ্ধা ভলোবাসায় এই দুনিয়া থেকে চির বিদায় নিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা সাদেক হোসেন খোকা। তবে দেশবাসী বেদনার্ত যে, এদেশের বীর সন্তান সাদেক হোসেন খোকা জীবনবাজি রেখে যে দেশটা স্বাধীন করতে বীরোচিত ভূমিকা রেখেছিলেন, চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিদেশে মারা যাওয়ার পর তিনি নিজ দেশে ফিরলেন ‘রিফিউজি’ কিংবা ‘রাষ্ট্রীবিহীন নাগরিকে’র মতো ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে। কারণ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দোহাই দিয়ে যারা এখন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করে আছেন, তারা সাদেক হোসেন খোকাকে পাসপোর্ট নবায়নের সুযোগ দিতে অস্বীকার করেছে। দেশের জনগণ বিশ্বাস করে এই দেশে এখন শেখ হাসিনার কথা ছাড়া কিছু হয় না। তাই শেখ হাসিনার চাননি বলেই ২০১৭ সালে থেকে চেষ্টা করেও মৃত্যুর আগে পর্যন্ত সাদেক হোসেন খোকা তার বাংলাদেশী পাসপোর্টের মেয়াদ নবায়ণের সুযোগ পেতে ব্যর্থ হয়েছেন।
তিনি বলেন, শুধু একটা কথাই বলতে চাই, ১৯৯১ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে পরাজিত করেই জাতীয় রাজনীতিতে প্রবলভাবে জায়গা করে নিয়েছিলেন সাদেক হোসেন খোকা। আর এবার তার অন্তিম যাত্রায় অসংখ্য মানুষের শোকাহত উপস্থিতি প্রমান করে শেখ হাসিনা তার কাছে আরো একবার পরাজিত হয়েছেন। এই সরকার ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করে স্বাধীনতার স্পিরিটকে ক্রমশ: ফিকে করছে। কিন্তু দেশের মৃত্তিকার সন্তান মরহুম সাদেক হোসেন খোকার জানাযায় লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতিতে প্রমান হয়েছে সরকার চক্রান্ত করলেও জনগণের হৃদয়স্পর্শী আবেগকে স্তব্ধ করে রাখা যায় না।