খেলা
চেলসি ৪-৪ আয়াক্স
‘লন্ডন থ্রিলার’-এ হারেনি কেউ
স্পোর্টস ডেস্ক
৭ নভেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:৪২ পূর্বাহ্ন
ইউরোপা বা চ্যাম্পিয়ন্স লীগের ম্যাচে ইংল্যান্ডের মাঠে হারে না আয়াক্স আমস্টারডাম। মঙ্গলবার রাতেও সেই ধারা বজায় রাখলো ডাচ দলটি। লন্ডনের স্টামফোর্ড ব্রিজ মাঠে রোমাঞ্চকর এক পাগলাটে ম্যাচ উপহার দিয়েছে চেলসি-আয়াক্স। আর ম্যাচটি শেষ হয় ৪-৪ গোলের সমতায়। ঘটনাবহুল ম্যাচে পেনাল্টিতে দুই গোল পায় স্বাগতিক চেলসি। আর দুটি আত্মঘাতী গোলও হজম করে লন্ডন ব্লুরা। অন্যদিকে লাল কার্ড দেখেন আয়াক্স আমস্টারডামের দুজন খেলোয়াড়।
গতবারের সেমিফাইনালিস্ট আয়াক্স আমস্টারডামের বিপক্ষে শুরুতেই গোল খেয়ে বসে স্বাগতিক চেলসি। ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটে টামি আব্রাহামের আত্মঘাতী গোলে ১-০ গোলে পিছিয়ে যায় চেলসি। তবে দুই মিনিট পরে ক্রিশ্চিয়ান পুলিসিচ পেনাল্টি আদায় করে নেন। ম্যাচের প্রথম পেনাল্টি থেকে ৪র্থ মিনিটে গোল করে চেলসিকে সমতায় ফেরান জর্জিনহো। ম্যাচের ২০তম মিনিটে কুইন্সি প্রোমসের গোলে ফের এগিয়ে যায় আয়াক্স। ৩৫তম মিনিটে আবারো আত্মঘাতী গোলে আয়াক্সকে ৩-১ গোলে এগিয়ে দেন চেলসির গোলরক্ষক কেপা আরিজাবালাগা। ম্যাচের ৫৫তম মিনিটে ভ্যান ডি বাইকের গোলে আয়াক্সের পক্ষে ব্যবধান দাঁড়ায় ৪-১এ। কিন্তু ৬৮ ও ৬৯তম- এই দুই মিনিটের ব্যবধানে আয়াক্সের ডালি ব্লিন্ড ও জোয়েল ভিল্টম্যান লালকার্ড নিয়ে মাঠ ছাড়লে ৯ জনের দলে পরিণত হয় আয়াক্স। এরপরে ১১ মিনিটের মধ্যে আয়াক্সের জালে আরো তিন গোল শোধ করে চেলসি। অধিনায়ক সিজার আজপিলিকুয়েতার গোলে ৬৩তম মিনিটে ব্যবধান দাঁড়ায় ৪-২। ৭১তম মিনিটে ম্যাচে দ্বিতীয়বারের মতো পেনাল্টি থেকে গোল করেন জর্জিনহো। আর ৭৪তম মিনিটে ক্লাবের হয়ে প্রথম গোল করে ম্যাচে সমতা এনে দেন ১৯ বছর বয়সী রাইটব্যাক রিস জেমস। ৭৮তম মিনিটে আজপিলিকুয়েতা বল জালে জড়ান আরেকবার। কিন্তু আব্রাহামের হ্যান্ডবলের কারণে ভিএআরে গোলটি বাতিল করে দেয়া হয়। ১৪ বছর পর চ্যাম্পিয়ন্স লীগে কোনো ইংলিশ দল ৩ গোলে পিছিয়ে থেকেও ম্যাচে সমতা ফিরিয়ে আনে। ২০০৫’র ফাইনালে সর্বশেষ এমন ঘটনায় এসি মিলানের বিপক্ষে ৩-০ গোলে পিছিয়ে থেকেও ৩-৩ গোলে ড্র করে লিভারপুল। পরে টাইব্রেকারে জয় নিয়ে শিরাপা উৎসবও করে ইংলিশ অলরেডরা। মঙ্গলবার ম্যাচশেষে চেলসি কোচ ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড বলেন, ‘অবিশ্বাস্য এক ম্যাচ। আমি এই ধরনের অনেক ম্যাচ খেলেছি কিন্তু এই ম্যাচের মতো নয়। কি ছিল না এই ম্যাচে। নতুন ভিএআরও যুক্ত হয়েছে এরসঙ্গে।’ আর আয়াক্স কোচ এরিক টেন হাগ বলেন, ‘আমি এই দল নিয়ে গর্বিত। তারা দারুণ উন্নতি করছে।’ ‘এইচ’ গ্রুপ্রে তিন দল চেলসি, আয়াক্স ও ভ্যালেন্সিয়ার সংগ্রহ সমান ৭ পয়েন্ট।
গতবারের সেমিফাইনালিস্ট আয়াক্স আমস্টারডামের বিপক্ষে শুরুতেই গোল খেয়ে বসে স্বাগতিক চেলসি। ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটে টামি আব্রাহামের আত্মঘাতী গোলে ১-০ গোলে পিছিয়ে যায় চেলসি। তবে দুই মিনিট পরে ক্রিশ্চিয়ান পুলিসিচ পেনাল্টি আদায় করে নেন। ম্যাচের প্রথম পেনাল্টি থেকে ৪র্থ মিনিটে গোল করে চেলসিকে সমতায় ফেরান জর্জিনহো। ম্যাচের ২০তম মিনিটে কুইন্সি প্রোমসের গোলে ফের এগিয়ে যায় আয়াক্স। ৩৫তম মিনিটে আবারো আত্মঘাতী গোলে আয়াক্সকে ৩-১ গোলে এগিয়ে দেন চেলসির গোলরক্ষক কেপা আরিজাবালাগা। ম্যাচের ৫৫তম মিনিটে ভ্যান ডি বাইকের গোলে আয়াক্সের পক্ষে ব্যবধান দাঁড়ায় ৪-১এ। কিন্তু ৬৮ ও ৬৯তম- এই দুই মিনিটের ব্যবধানে আয়াক্সের ডালি ব্লিন্ড ও জোয়েল ভিল্টম্যান লালকার্ড নিয়ে মাঠ ছাড়লে ৯ জনের দলে পরিণত হয় আয়াক্স। এরপরে ১১ মিনিটের মধ্যে আয়াক্সের জালে আরো তিন গোল শোধ করে চেলসি। অধিনায়ক সিজার আজপিলিকুয়েতার গোলে ৬৩তম মিনিটে ব্যবধান দাঁড়ায় ৪-২। ৭১তম মিনিটে ম্যাচে দ্বিতীয়বারের মতো পেনাল্টি থেকে গোল করেন জর্জিনহো। আর ৭৪তম মিনিটে ক্লাবের হয়ে প্রথম গোল করে ম্যাচে সমতা এনে দেন ১৯ বছর বয়সী রাইটব্যাক রিস জেমস। ৭৮তম মিনিটে আজপিলিকুয়েতা বল জালে জড়ান আরেকবার। কিন্তু আব্রাহামের হ্যান্ডবলের কারণে ভিএআরে গোলটি বাতিল করে দেয়া হয়। ১৪ বছর পর চ্যাম্পিয়ন্স লীগে কোনো ইংলিশ দল ৩ গোলে পিছিয়ে থেকেও ম্যাচে সমতা ফিরিয়ে আনে। ২০০৫’র ফাইনালে সর্বশেষ এমন ঘটনায় এসি মিলানের বিপক্ষে ৩-০ গোলে পিছিয়ে থেকেও ৩-৩ গোলে ড্র করে লিভারপুল। পরে টাইব্রেকারে জয় নিয়ে শিরাপা উৎসবও করে ইংলিশ অলরেডরা। মঙ্গলবার ম্যাচশেষে চেলসি কোচ ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড বলেন, ‘অবিশ্বাস্য এক ম্যাচ। আমি এই ধরনের অনেক ম্যাচ খেলেছি কিন্তু এই ম্যাচের মতো নয়। কি ছিল না এই ম্যাচে। নতুন ভিএআরও যুক্ত হয়েছে এরসঙ্গে।’ আর আয়াক্স কোচ এরিক টেন হাগ বলেন, ‘আমি এই দল নিয়ে গর্বিত। তারা দারুণ উন্নতি করছে।’ ‘এইচ’ গ্রুপ্রে তিন দল চেলসি, আয়াক্স ও ভ্যালেন্সিয়ার সংগ্রহ সমান ৭ পয়েন্ট।