বাংলারজমিন
রূপগঞ্জে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
স্টাফ রিপোর্টার, রূপগঞ্জ থেকে
৭ নভেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:৩০ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের শীতলক্ষ্যার তীরে চতুর্থ দফায় তৃতীয়দিনের মতো অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছেন বিআইডব্লিউটিএ’র ভ্রাম্যমাণ আদালত। বুধবার সকাল থেকে উপজেলার দাউদপুর ইউনিয়নের বেলদি এলাকায় নদীর তীর দখল করে গড়ে ওঠা দুটি ইটভাটার ১৬টি দেয়াল সহ অন্যান্য অবৈধ স্থাপনা ও রেডিয়েন্ট শিপইয়ার্ডে নির্মাণাধীন পন্টুন, জাহাজ, স্পিডবোটসহ ১১টি স্থাপনা ভেঙে দেয়া হয়। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম হাবিবুর রহমান হাকিমের নেতৃত্বে এই উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম হাবিবুর রহমান হাকিম জানান, শীতলক্ষ্যা নদীর তীর দখল করে গড়ে ওঠা শফিকুর রহমানের মালিকানাধীন আরএমকে ও মুজিবুর রহমানের মালিকানাধীন এম এ এফ নামের দুইটি ইটভাটা শীতলক্ষ্যা নদীর জমি দখল করে ব্যবসা করে আসছিল। অভিযানে দুটি ইটভাটার অবৈধ অংশ গুঁড়িয়ে দিয়ে প্রায় এক একর জমি উদ্ধার করা হয়। এ সময় ২ টি ইটভাটার দেয়ালসহ ১৬টি স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেয়া হয়। পরে একেএম আলাউদ্দিনের মালিকানাধীন রেডিয়েন্ট শিপইয়ার্ডে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত। রেডিয়েন্ট শিপইয়ার্ড ইতিপূর্বে নদীর তীরে জাহাজ ওঠানামার জন্য লাইসেন্স নিলেও সেটা নবায়ন করেনি। এ ছাড়া মাত্র ৫০ শতাংশের জন্য লাইসেন্সের আবেদন করলেও কয়েকগুণ বেশি জমি ব্যবহার করছিল শিপইয়ার্ড কর্তৃপক্ষ। এ সময় নদীর তীর থেকে প্রায় দেড়শ’ ফুট মেপে নদীর জায়গায় লাল রঙের নিশান গেড়ে দেয়া হয়। পরে অবৈধভাবে নদীর জমিতে রাখা নির্মাণাধীন দুইটি পন্টুনের আংশিক, একটি ছোট জাহাজ, একটি স্পিডবোট, একটি টিনশেড ঘর, একটি ওয়ার্কশপের আংশিক, একটি সেমিপাকা ঘরসহ মোট ১১টি স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়। এসময় রেডিয়েন্ট শিপইয়ার্ড কর্তৃপক্ষ মুচলেকা দেন আগামী ২ মাসের মধ্যে নদীর জমিতে থাকা বাকি অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেবেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস এম হাবিবুর রহমান হাকিম জানান, শীতলক্ষ্যা নদীর তীর দখল করে গড়ে ওঠা শফিকুর রহমানের মালিকানাধীন আরএমকে ও মুজিবুর রহমানের মালিকানাধীন এম এ এফ নামের দুইটি ইটভাটা শীতলক্ষ্যা নদীর জমি দখল করে ব্যবসা করে আসছিল। অভিযানে দুটি ইটভাটার অবৈধ অংশ গুঁড়িয়ে দিয়ে প্রায় এক একর জমি উদ্ধার করা হয়। এ সময় ২ টি ইটভাটার দেয়ালসহ ১৬টি স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেয়া হয়। পরে একেএম আলাউদ্দিনের মালিকানাধীন রেডিয়েন্ট শিপইয়ার্ডে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত। রেডিয়েন্ট শিপইয়ার্ড ইতিপূর্বে নদীর তীরে জাহাজ ওঠানামার জন্য লাইসেন্স নিলেও সেটা নবায়ন করেনি। এ ছাড়া মাত্র ৫০ শতাংশের জন্য লাইসেন্সের আবেদন করলেও কয়েকগুণ বেশি জমি ব্যবহার করছিল শিপইয়ার্ড কর্তৃপক্ষ। এ সময় নদীর তীর থেকে প্রায় দেড়শ’ ফুট মেপে নদীর জায়গায় লাল রঙের নিশান গেড়ে দেয়া হয়। পরে অবৈধভাবে নদীর জমিতে রাখা নির্মাণাধীন দুইটি পন্টুনের আংশিক, একটি ছোট জাহাজ, একটি স্পিডবোট, একটি টিনশেড ঘর, একটি ওয়ার্কশপের আংশিক, একটি সেমিপাকা ঘরসহ মোট ১১টি স্থাপনা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়। এসময় রেডিয়েন্ট শিপইয়ার্ড কর্তৃপক্ষ মুচলেকা দেন আগামী ২ মাসের মধ্যে নদীর জমিতে থাকা বাকি অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেবেন।