বিশ্বজমিন
নেপালে বাস নদীতে পড়ে শিশুসহ নিহত ১৭
মানবজমিন ডেস্ক
৪ নভেম্বর ২০১৯, সোমবার, ১১:০২ পূর্বাহ্ন
নেপালে একটি যাত্রীবাহী বাস পাহাড়ি হাইওয়ে থেকে ছিটকে নদীতে পড়ে গিয়ে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে আরো ৫০ জন। নিহতদের মধ্যে সাত শিশু ছিল। ধারণ ক্ষমতার চেয়ে অনেক বেশি মানুষ ছিল। যান্ত্রিক ত্রুটির জন্যই রোববার হাইওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে বাসটি। স্থানীয় পুলিশের বরাত দিয়ে এ খবর দিয়েছে আল জাজিরা।
খবরে বলা হয়, রোববার কাঠমান্ডু থেকে ১২০ কিলোমিটার পূবে সিন্ধুপালচক জেলায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। বাসের যাত্রীরা বেশিরভাগই তিহার (দীপাবলি) উৎসব শেষে কাজে যোগ দেয়ার জন্য শহরে ফিরছিলেন। স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা মাধব কাফলে জানান, নদীতে ছিটকে পড়ার আগ দিয়ে বাসটিতে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিয়েছিল। যাত্রীরা আচমকা একটি বিকট আওয়াজ শোনেন। এর পরপরই বাসটির ‘স্টিয়ারিং’ কাজ করা বন্ধ করে দেয়। যাত্রীসহ সোজা সুনকোশি নদীতে গিয়ে পড়ে গাড়িটি। তিনি জানান, আহতদের মধ্যে ২১ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নেপালে বাস দুর্ঘটনা প্রায়ই ঘটে। মূলত পাহাড়ি অঞ্চলগুলোর গাড়ির কন্ডিশন এবং দুর্গম ও মেরামতহীন রাস্তাই এসব দুর্ঘটনার মূল কারণ। গত মাসে অপর একটি বাস নদীতে পড়ে গিয়ে ১১ জনের মৃত্যু হয়। আহত হন শতাধিক।
খবরে বলা হয়, রোববার কাঠমান্ডু থেকে ১২০ কিলোমিটার পূবে সিন্ধুপালচক জেলায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। বাসের যাত্রীরা বেশিরভাগই তিহার (দীপাবলি) উৎসব শেষে কাজে যোগ দেয়ার জন্য শহরে ফিরছিলেন। স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা মাধব কাফলে জানান, নদীতে ছিটকে পড়ার আগ দিয়ে বাসটিতে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিয়েছিল। যাত্রীরা আচমকা একটি বিকট আওয়াজ শোনেন। এর পরপরই বাসটির ‘স্টিয়ারিং’ কাজ করা বন্ধ করে দেয়। যাত্রীসহ সোজা সুনকোশি নদীতে গিয়ে পড়ে গাড়িটি। তিনি জানান, আহতদের মধ্যে ২১ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নেপালে বাস দুর্ঘটনা প্রায়ই ঘটে। মূলত পাহাড়ি অঞ্চলগুলোর গাড়ির কন্ডিশন এবং দুর্গম ও মেরামতহীন রাস্তাই এসব দুর্ঘটনার মূল কারণ। গত মাসে অপর একটি বাস নদীতে পড়ে গিয়ে ১১ জনের মৃত্যু হয়। আহত হন শতাধিক।