শেষের পাতা
এনু-রূপণের ৩৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
স্টাফ রিপোর্টার
২৩ অক্টোবর ২০১৯, বুধবার, ৮:৫৯ পূর্বাহ্ন
গেণ্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এনামুল হক এনু ও তার ভাই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রূপণ ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে পৃথক মামলার অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এনুর বিরুদ্ধে দেয়া অনুমোদিত মামলায় তার দুই সহযোগী হারুনুর রশীদ ও আবুল কালাম আজাদকে আসামি করা হয়েছে। অবৈধ সম্পদ অর্জন করার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গতকাল কমিশন থেকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। আজ দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ মামলা দুটি দায়ের করা হবে।
সূত্র জানায়, এনামুল হক এনু ও তার দুই সহযোগীদের বিরুদ্ধে পরস্পর যোগসাজশে অবৈধ উপায়ে বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসার মাধ্যমে ২১ কোটি ৮৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকার সম্পদের অভিযোগ আনা হয়েছে। এর মধ্যে হারুনুর রশীদ ও আবুল কালাম আজাদ প্রায় চার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনে সহযোগিতা করেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে দুদক আইন ২৭(১) এবং দন্ডবিধির ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। দুদকের সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরি অনুসন্ধান কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করছেন।
এ ছাড়া অপর অনুসন্ধান প্রতিবেদনে গেন্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রূপণ ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে ১৪ কোটি ২১ লাখ টাকার জ্ঞাত আয় বহিভূর্ত সম্পদের প্রমাণ পাওয়া গেছে। অনুসন্ধান কর্মকর্তা উপসহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নেয়ামুল আহসান গাজী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করবেন। এর আগে গতকাল কথিত যুবলীগ নেতা গোলাম কিবরিয়া শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তার এবং বহিস্কৃত যুবলীগ সভাপতি খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অভিযোগে মামলা করে সংস্থাটি। গত ১৮ই সেপ্টেম্বর ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরু করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। অভিযানে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের বেশ কয়েকজন নেতার ক্যাসিনো ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়। এর পরপরই গত ৩০শে সেপ্টেম্বর অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়ে কাজ শুরু করে সংস্থাটির পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন। তার নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের টিম অনুসন্ধানের কাজ করছে। টিমের অপর সদস্যরা হলেন- উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গির আলম, সালাউদ্দিন আহমেদ, সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরি ও মোহাম্মদ নেয়ামুল আহসান গাজী।
সূত্র জানায়, এনামুল হক এনু ও তার দুই সহযোগীদের বিরুদ্ধে পরস্পর যোগসাজশে অবৈধ উপায়ে বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসার মাধ্যমে ২১ কোটি ৮৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকার সম্পদের অভিযোগ আনা হয়েছে। এর মধ্যে হারুনুর রশীদ ও আবুল কালাম আজাদ প্রায় চার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনে সহযোগিতা করেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে দুদক আইন ২৭(১) এবং দন্ডবিধির ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। দুদকের সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরি অনুসন্ধান কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করছেন।
এ ছাড়া অপর অনুসন্ধান প্রতিবেদনে গেন্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রূপণ ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে ১৪ কোটি ২১ লাখ টাকার জ্ঞাত আয় বহিভূর্ত সম্পদের প্রমাণ পাওয়া গেছে। অনুসন্ধান কর্মকর্তা উপসহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নেয়ামুল আহসান গাজী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করবেন। এর আগে গতকাল কথিত যুবলীগ নেতা গোলাম কিবরিয়া শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তার এবং বহিস্কৃত যুবলীগ সভাপতি খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অভিযোগে মামলা করে সংস্থাটি। গত ১৮ই সেপ্টেম্বর ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরু করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। অভিযানে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের বেশ কয়েকজন নেতার ক্যাসিনো ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়। এর পরপরই গত ৩০শে সেপ্টেম্বর অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়ে কাজ শুরু করে সংস্থাটির পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন। তার নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের টিম অনুসন্ধানের কাজ করছে। টিমের অপর সদস্যরা হলেন- উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গির আলম, সালাউদ্দিন আহমেদ, সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরি ও মোহাম্মদ নেয়ামুল আহসান গাজী।