অনলাইন
আকাশের চিকিৎসা কি বন্ধ হয়ে যাবে?
মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
২২ অক্টোবর ২০১৯, মঙ্গলবার, ১:৪৭ পূর্বাহ্ন
নিতান্তই এক দরিদ্র পরিবারের সন্তান কলেজছাত্র আকাশ (১৮)। উপজেলার আনাইতারা ইউনিয়নের চামারী ফতেপুর গ্রামের তারা মিয়ার চার সন্তানের মধ্যে তৃতীয় সে। আকাশের বাবা তারা মিয়া ঢাকায় বাঁশের চাটাই তৈরির কাজ করেন। আকাশের লেখাপড়ার খরচ বহন করার সামর্থ্য কখনোই ছিল না তার।
কিন্তু অদম্য আকাশ সেই ছোট বেলা থেকেই নিজে উপার্জন করে পড়াশোনা চালিয়ে আসছিলো। ছাত্র হিসেবে মেধাবী আকাশ এসএসসিতে অনেক ভাল রেজাল্ট করার পর টাঙ্গাইলের সরকারি এমএম আলী কলেজ থেকে এবার এইচএসসি শেষ করেছে।
ভর্তি হতে হবে বিশ^বিদ্যালয়ে। তাই রেজাল্টের পরপরই ইলেক্ট্রিকের কাজ জানা আকাশ কাজে নেমে পড়ে। ঢাকার নেইম পাওয়ার নামের একটি কোম্পানির অধীনে কাজ নেয় সে। কোম্পানি থেকে গাজীপুরের ডেল্টা গার্মেন্টসে কাজ করতে গিয়ে গত ২৭শে সেপ্টেম্বর বিকেলে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের আগুনে ঝলসে যায় মুখ থেকে পেট পর্যন্ত।
আকাশ বর্তমানে ঢাকা মেডিকেলের ৪র্থ তলার ১৮ নং কেবিনে চিকিৎসাধীন। চিকিৎসা ব্যয় হিসেবে আকাশের প্রয়োজন বেশ কয়েক লাখ টাকা। চিকিৎসক জানান, আকাশের শরীরের ২৩ ভাগ পুড়ে গেছে। তাকে বাঁচাতে চাইলে চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। তবে কত টাকা লাগবে তা বলা সম্ভব নয় বলেও জানান তিনি।
আকাশের বন্ধু মহলের ঐকান্তিক চেষ্টায় বিভিন্ন জনের কাছ থেকে এ পর্যন্ত প্রায় আড়াই লাখ টাকা সংগ্রহ করেছে। যার মধ্যে ২ লাখ টাকা খরচ হয়ে গেছে। প্রতিদিন আকাশের চিকিৎিসা ব্যয় হিসেবে খরচ হচ্ছে ১০ হাজার টাকার মতো।
আকাশের বন্ধু খন্দকার রিফাত জানান, এলাকাবাসী ও বিদেশে থাকা আমাদের বন্ধু, বড় ভাই ও অন্যান্যরা মিলে আড়াই লাখ টাকার সংগ্রহ করেছি। সংগৃহীত টাকাও প্রায় শেষ। আমরা যেখানে যাকে পাচ্ছি, তার কাছ থেকে টাকা সংগ্রহ করার চেষ্টা করছি। তবে টাকার অভাবে আকাশের চিকিৎসা বন্ধ হয়ে যাবে কিনা আমরা এই নিয়ে শঙ্কায় রয়েছি।
দেশের বিত্তবানদের কাছে আর্থিক সহযোগিতার আবেদন জানিয়েছেন আকাশের বাবা তারা মিয়া।
আকাশকে আর্থিক সহযোগিতা পাঠানোর ব্যাংক হিসাব নাম্বার ১৯৯.১০১.৩৭১৬৪, ডাচ বাংলা ব্যাংক, সোনারগাঁও জনপদ শাখা, উত্তরা, ঢাকা, একাউন্ট হোল্ডারের নাম আতিকুর রহমান খন্দকার। প্রয়োজনে যোগাযোগ: ০১৭৯৩-০৩৩৩১৩।
কিন্তু অদম্য আকাশ সেই ছোট বেলা থেকেই নিজে উপার্জন করে পড়াশোনা চালিয়ে আসছিলো। ছাত্র হিসেবে মেধাবী আকাশ এসএসসিতে অনেক ভাল রেজাল্ট করার পর টাঙ্গাইলের সরকারি এমএম আলী কলেজ থেকে এবার এইচএসসি শেষ করেছে।
ভর্তি হতে হবে বিশ^বিদ্যালয়ে। তাই রেজাল্টের পরপরই ইলেক্ট্রিকের কাজ জানা আকাশ কাজে নেমে পড়ে। ঢাকার নেইম পাওয়ার নামের একটি কোম্পানির অধীনে কাজ নেয় সে। কোম্পানি থেকে গাজীপুরের ডেল্টা গার্মেন্টসে কাজ করতে গিয়ে গত ২৭শে সেপ্টেম্বর বিকেলে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের আগুনে ঝলসে যায় মুখ থেকে পেট পর্যন্ত।
আকাশ বর্তমানে ঢাকা মেডিকেলের ৪র্থ তলার ১৮ নং কেবিনে চিকিৎসাধীন। চিকিৎসা ব্যয় হিসেবে আকাশের প্রয়োজন বেশ কয়েক লাখ টাকা। চিকিৎসক জানান, আকাশের শরীরের ২৩ ভাগ পুড়ে গেছে। তাকে বাঁচাতে চাইলে চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। তবে কত টাকা লাগবে তা বলা সম্ভব নয় বলেও জানান তিনি।
আকাশের বন্ধু মহলের ঐকান্তিক চেষ্টায় বিভিন্ন জনের কাছ থেকে এ পর্যন্ত প্রায় আড়াই লাখ টাকা সংগ্রহ করেছে। যার মধ্যে ২ লাখ টাকা খরচ হয়ে গেছে। প্রতিদিন আকাশের চিকিৎিসা ব্যয় হিসেবে খরচ হচ্ছে ১০ হাজার টাকার মতো।
আকাশের বন্ধু খন্দকার রিফাত জানান, এলাকাবাসী ও বিদেশে থাকা আমাদের বন্ধু, বড় ভাই ও অন্যান্যরা মিলে আড়াই লাখ টাকার সংগ্রহ করেছি। সংগৃহীত টাকাও প্রায় শেষ। আমরা যেখানে যাকে পাচ্ছি, তার কাছ থেকে টাকা সংগ্রহ করার চেষ্টা করছি। তবে টাকার অভাবে আকাশের চিকিৎসা বন্ধ হয়ে যাবে কিনা আমরা এই নিয়ে শঙ্কায় রয়েছি।
দেশের বিত্তবানদের কাছে আর্থিক সহযোগিতার আবেদন জানিয়েছেন আকাশের বাবা তারা মিয়া।
আকাশকে আর্থিক সহযোগিতা পাঠানোর ব্যাংক হিসাব নাম্বার ১৯৯.১০১.৩৭১৬৪, ডাচ বাংলা ব্যাংক, সোনারগাঁও জনপদ শাখা, উত্তরা, ঢাকা, একাউন্ট হোল্ডারের নাম আতিকুর রহমান খন্দকার। প্রয়োজনে যোগাযোগ: ০১৭৯৩-০৩৩৩১৩।