বিশ্বজমিন
চিলির বিক্ষোভে নিহত ৩, জরুরি অবস্থা
মানবজমিন ডেস্ক
২০ অক্টোবর ২০১৯, রবিবার, ১২:৪৬ অপরাহ্ন
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ চিলিতে সংঘর্ষ অব্যাহত রয়েছে। সান্তিয়াগোতে একটি সুপার মার্কেটের ভিতরে গুলিতে নিহত হয়েছেন কমপক্ষে তিনজন। বিক্ষোভের দ্বিতীয় রাতে এমন ঘটনা ঘটেছে সেখানে। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন দু’জন। হাসপাতালে নেয়ার পর মারা গেছেন একজন। সাংবাদিকদের কাছে এ কথা বলেছেন মেয়র কারলা রুবিলার। উল্লেখ্য, মেট্রোর ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদে প্রেসিডেন্ট সেবাস্তিয়ান পিনেরার বিরুদ্ধে এই বিক্ষোভের সূচনা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় তিনি জরুরি অবস্থা জারি করেন। রাতে কারফিউ দেন। মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী ও ট্যাঙ্ক। পরে মেট্রোর ভাড়া বৃদ্ধি স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট। কিন্তু তাতেও বিক্ষোভ দমছে না।
চিলিকে বলা হয় দক্ষিণ বা লাতিন আমেরিকার সবচেয়ে স্থিতিশীল দেশগুলোর একটি। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে সেখানে জীবনধারণের ব্যয় বেড়ে গেছে। এতে জনসাধারণের মধ্যে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়েছে। সেই অসন্তোষ যোগ হয়েছে এই বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে। কয়েক দশকের মধ্যে এমন বিক্ষোভ হয় নি এ দেশটিতে। এতে বিভক্ত হয়ে পড়েছে দেশটি। সান্তিয়াগোর বিভিন্ন স্থানে ১৯৯০ সালের পর প্রথম মোতায়েন করা হয়েছে শত শত সেনা সদস্যকে। স্বৈরাচার অগাস্টো পিনোচেটের কাছ থেকে চিলিতে গণতন্ত্র ফেরে সেই ১৯৯০ সালে।
বিক্ষোভের দ্বিতীয় দিনে শনিবার বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন স্থানে সহিংস বিক্ষোভ করেন। ব্যারিকেট সৃষ্টি করেন। বেশ কিছু বাসে আগুন দেন। জবাবে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে ও জলকামান থেকে গরম পানি ছিটায়। শহরের কেন্দ্রীয় অঞ্চলে সংঘর্ষ বেশি হয়। এসব ঘটনায় কমপক্ষে ৩০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আহত হয়েছে ১৫৬ জন।
চিলিকে বলা হয় দক্ষিণ বা লাতিন আমেরিকার সবচেয়ে স্থিতিশীল দেশগুলোর একটি। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে সেখানে জীবনধারণের ব্যয় বেড়ে গেছে। এতে জনসাধারণের মধ্যে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়েছে। সেই অসন্তোষ যোগ হয়েছে এই বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে। কয়েক দশকের মধ্যে এমন বিক্ষোভ হয় নি এ দেশটিতে। এতে বিভক্ত হয়ে পড়েছে দেশটি। সান্তিয়াগোর বিভিন্ন স্থানে ১৯৯০ সালের পর প্রথম মোতায়েন করা হয়েছে শত শত সেনা সদস্যকে। স্বৈরাচার অগাস্টো পিনোচেটের কাছ থেকে চিলিতে গণতন্ত্র ফেরে সেই ১৯৯০ সালে।
বিক্ষোভের দ্বিতীয় দিনে শনিবার বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন স্থানে সহিংস বিক্ষোভ করেন। ব্যারিকেট সৃষ্টি করেন। বেশ কিছু বাসে আগুন দেন। জবাবে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে ও জলকামান থেকে গরম পানি ছিটায়। শহরের কেন্দ্রীয় অঞ্চলে সংঘর্ষ বেশি হয়। এসব ঘটনায় কমপক্ষে ৩০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আহত হয়েছে ১৫৬ জন।