শিক্ষাঙ্গন
পদযাত্রায় বাঁধা, বিকাল থেকে শিক্ষকদের অনশন
স্টাফ রিপোর্টার
১৭ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ২:০৭ পূর্বাহ্ন
ফাইল ফটো
এমপিও নীতিমালা সংশোধনের দাবিতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের উদ্দ্যেশ্যে পদযাত্রা করতে গিয়ে পুলিশের বাঁধার মুখে পড়েছেন নন-এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা। পরে ঢাকা কেন্দ্রীয় ঈদগাহের সামনে কিছুক্ষণ বসে থেকে আবারও প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে অবস্থান নেন তারা। আজ সকাল সাড়ে ১১টায় এ ঘটনার পর বিকাল থেকে অনশনে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষকরা।
এ বিষয়ে নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারি ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক গোলাম মাহমুদুন্নবী ডলার বলেন, আমরা সকাল সাড়ে ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উদ্দেশ্যে পদযাত্রা শুরু করি। জাতীয় ঈদগাহের সামনে গেলে পুলিশ আমাদের পদযাত্রায় বাঁধা দেয়। ফলে আমাদের শিক্ষকরা ঈদগাহের সামনে বসে প্রতিবাদ চালিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে আমরা প্রেস ক্লাবের সামনের রাস্তায় এসে বসি।
তিনি আরও বলেন, পদযাত্রায় বাধা দেয়ায় শিক্ষকরা মনঃক্ষুন্ন হয়েছেন। আমরা প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ চাই। বিকেল ৫টায় আমরা পরবর্তী কর্মসূচি হিসেবে আমরণ অনশন কর্মসূচির ঘোষণা করবো।
এদিকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেয়া হলেও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তারা পদযাত্রা শুরু করার সিদ্ধান্ত নেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত করে তারা নীতিমালার অসংঙ্গতি ও বৈষম্যসহ সার্বিক সকল বিষয় তুলে ধরতে চেয়েছিলেন।
বৈষম্যপূর্ণ এমপিও নীতিমালা সংশোধন, স্তরভিত্তিক প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির সিদ্ধান্ত বাতিল ও স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সকল প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্তি করার দাবিতে গত তিনদিন থেকে ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সড়কের পাশে ফুটপাতে বসে শিক্ষক-কর্মচারিরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।
উল্লেখ্য, সর্বশেষ ২০১০ সালে ১ হাজার ৬২৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত হয়েছিল। এরপর থেকে এমপিওভুক্তির দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারিদের আন্দোলন চলছে।
এ বিষয়ে নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারি ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক গোলাম মাহমুদুন্নবী ডলার বলেন, আমরা সকাল সাড়ে ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উদ্দেশ্যে পদযাত্রা শুরু করি। জাতীয় ঈদগাহের সামনে গেলে পুলিশ আমাদের পদযাত্রায় বাঁধা দেয়। ফলে আমাদের শিক্ষকরা ঈদগাহের সামনে বসে প্রতিবাদ চালিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে আমরা প্রেস ক্লাবের সামনের রাস্তায় এসে বসি।
তিনি আরও বলেন, পদযাত্রায় বাধা দেয়ায় শিক্ষকরা মনঃক্ষুন্ন হয়েছেন। আমরা প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ চাই। বিকেল ৫টায় আমরা পরবর্তী কর্মসূচি হিসেবে আমরণ অনশন কর্মসূচির ঘোষণা করবো।
এদিকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেয়া হলেও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তারা পদযাত্রা শুরু করার সিদ্ধান্ত নেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত করে তারা নীতিমালার অসংঙ্গতি ও বৈষম্যসহ সার্বিক সকল বিষয় তুলে ধরতে চেয়েছিলেন।
বৈষম্যপূর্ণ এমপিও নীতিমালা সংশোধন, স্তরভিত্তিক প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির সিদ্ধান্ত বাতিল ও স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সকল প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্তি করার দাবিতে গত তিনদিন থেকে ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সড়কের পাশে ফুটপাতে বসে শিক্ষক-কর্মচারিরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।
উল্লেখ্য, সর্বশেষ ২০১০ সালে ১ হাজার ৬২৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত হয়েছিল। এরপর থেকে এমপিওভুক্তির দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারিদের আন্দোলন চলছে।