বিশ্বজমিন
হংকংয়ে আন্দোলনকারী নেতার মাথায় হাতুড়ি দিয়ে হামলা
মানবজমিন ডেস্ক
১৭ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১:৩৫ পূর্বাহ্ন
হাতুড়ি দিয়ে হামলা চালানো হয়েছে হংকং বিক্ষোভের নেতা জিমি শ্যামের ওপর। গণতন্ত্রের পক্ষে লড়াই করা শ্যামকে নেয়া হয়েছে হাসপাতালে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে দেখা যাচ্ছে, রাস্তায় পড়ে আছেন সিভিল হিউম্যান রাইটস ফ্রন্টের (সিএইচআরএফ) নেতা জিমি শ্যাম। এ সময় তার শরীর রক্তে সয়লাব। তবে হাসপাতালে নেয়ার পর তিনি বলেছেন, তিনি এখনও শান্তিপূর্ণ ও অহিংস আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি।
জুনে শুরু হওয়া হংকং বিক্ষোভ বন্ধ হওয়ার মতো কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সেখানে বৃহত্তর গণতন্ত্রের দাবিতে গণবিক্ষোভ চলছে। বুধবার পার্লামেন্টে বার্ষিক স্টেট অব দ্য ইউনিয়ন বক্তব্য দেয়ার চেষ্টা প- হয়ে যায় প্রধান নির্বাহী ক্যারি লামের। এদিন পার্লামেন্টে তিনি বক্তব্য রাখার চেষ্টা করলে বিরোধী দলীয় সদস্যরা তাতে বাধা সৃষ্টি করেন। হট্টগোলে বাধ্য হয়ে অধিবেশন মুলতবি হয়ে যায়। এর কয়েক ঘন্টা পরে শ্যামের ওপর ওই হামলা হয়।
সিএইচআরএফ বলেছে, কাউলুন অঞ্চলের মং কোক এলাকায় হাতুড়ি সহ কমপক্ষে ৫ জনের একটি গ্রুপ হামলা চালায় শ্যামের ওপর। এতে তার মাথায় বড় ধরনের আঘাত লাগে। এতে তিনি অচেতন হয়ে পড়েছিলেন। তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়। তারপর তিনি স্থিতিশীল রয়েছেন। এ নিয়ে বিক্ষোভ শুরুর পরে দ্বিতীয়বার হামলার শিকার হলেন শ্যাম। এ জন্য সরকারপন্থি সমর্থকদের দায়ী করেছে সিএইচআরএফ। তাদের অভিযোগ সরকারপন্থিরা সাম্প্রতিক সময়ে গণতন্ত্রপন্থি বিক্ষোভকারীদের অবমাননা করছে। এর মধ্য দিয়ে বৈধ অধিকারের দাবি থেকে ফিরে যেতে হুমকি দেয়া হচ্ছে।
হংকংয়ে দীর্ঘদিন রাজনৈতিক কর্মী জিমি শ্যাম। তিনি এলজিবিটি বা সমকামীদের অধিকারের পক্ষে প্রচারণাকারী বলেই বেশি পরিচিত। জুন থেকে হংকংয়ে যে অহিংস বিশাল বিক্ষোভ চলছে তাতে যুক্ত গুরুত্বপূর্ণ গ্রুপগুলোর মধ্যে তার সিএইচআরএফ অন্যতম। গ্রুপটি বলেছে, রোববার তারা নতুন করে বিক্ষোভ করতে চায়। তার অনুমতির জন্য তারা আবেদন করেছে পুলিশে।
জুনে শুরু হওয়া হংকং বিক্ষোভ বন্ধ হওয়ার মতো কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সেখানে বৃহত্তর গণতন্ত্রের দাবিতে গণবিক্ষোভ চলছে। বুধবার পার্লামেন্টে বার্ষিক স্টেট অব দ্য ইউনিয়ন বক্তব্য দেয়ার চেষ্টা প- হয়ে যায় প্রধান নির্বাহী ক্যারি লামের। এদিন পার্লামেন্টে তিনি বক্তব্য রাখার চেষ্টা করলে বিরোধী দলীয় সদস্যরা তাতে বাধা সৃষ্টি করেন। হট্টগোলে বাধ্য হয়ে অধিবেশন মুলতবি হয়ে যায়। এর কয়েক ঘন্টা পরে শ্যামের ওপর ওই হামলা হয়।
সিএইচআরএফ বলেছে, কাউলুন অঞ্চলের মং কোক এলাকায় হাতুড়ি সহ কমপক্ষে ৫ জনের একটি গ্রুপ হামলা চালায় শ্যামের ওপর। এতে তার মাথায় বড় ধরনের আঘাত লাগে। এতে তিনি অচেতন হয়ে পড়েছিলেন। তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়। তারপর তিনি স্থিতিশীল রয়েছেন। এ নিয়ে বিক্ষোভ শুরুর পরে দ্বিতীয়বার হামলার শিকার হলেন শ্যাম। এ জন্য সরকারপন্থি সমর্থকদের দায়ী করেছে সিএইচআরএফ। তাদের অভিযোগ সরকারপন্থিরা সাম্প্রতিক সময়ে গণতন্ত্রপন্থি বিক্ষোভকারীদের অবমাননা করছে। এর মধ্য দিয়ে বৈধ অধিকারের দাবি থেকে ফিরে যেতে হুমকি দেয়া হচ্ছে।
হংকংয়ে দীর্ঘদিন রাজনৈতিক কর্মী জিমি শ্যাম। তিনি এলজিবিটি বা সমকামীদের অধিকারের পক্ষে প্রচারণাকারী বলেই বেশি পরিচিত। জুন থেকে হংকংয়ে যে অহিংস বিশাল বিক্ষোভ চলছে তাতে যুক্ত গুরুত্বপূর্ণ গ্রুপগুলোর মধ্যে তার সিএইচআরএফ অন্যতম। গ্রুপটি বলেছে, রোববার তারা নতুন করে বিক্ষোভ করতে চায়। তার অনুমতির জন্য তারা আবেদন করেছে পুলিশে।