বিশ্বজমিন
বোলপুরে দুই বাংলাদেশি পর্যটক হয়রানির স্বীকার
মানবজমিন ডেস্ক
১৭ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১০:৪২ পূর্বাহ্ন
ভারতে পুলিশি হয়রানির শিকার হয়েছেন ঢাকা শিল্পকলা একাডেমির ফাইন আর্টস বিষয়ক পরিচালক ও ভারতের বোলপুরে একটি প্রাইভেট আর্ট গ্যালারির মালিক সহ দু’ বাংলাদেশি। তারা হলেন শিল্পকলার আশরাফুল আলম পাপলু ও ‘দেশপ্রসঙ্গ’ ম্যাগাজিনের সম্পাদক ইমদাদুল হক সুফি। মঙ্গলবার রাতে তাদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করে বোলপুর পুলিশ স্টেশনের এক কর্মকর্তা। এ খবর দিয়ে অনলাইন টেলিগ্রাফ বলছে, এই দুই বাংলাদেশিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ‘প্রাচী-প্রতীচী’ গ্যালারির মালিক তাপস মল্লিক। তাপস মল্লিক অভিযোগ করেছেন, হয়রানির ওই ঘটনা ঘটে তার ১৪ বছর বয়সী মেয়ের সামনে। আশরাফুল আলম পাপলু, ইমদাদুল হক সুফি ও তাপস মল্লিক বলেছেন, ওই হয়রানির কারণে তারা মানসিক ক্ষতের শিকার হয়েছেন। শান্তিনিকেতনের মতো সংস্কৃতির প্রাণকেন্দ্রে পুলিশের আগ্রাসী ও রূঢ় আচরণে তারা বিস্মিত।
ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, বোলপুরে মার্কেট কমপ্লেক্সের একটি চার তলা ভবনের তৃতীয় তলায় তাদের গ্যালারি। এ প্রসঙ্গে তাপস মল্লিক বলেন, ওই গ্যালারি থেকে আমরা শুনতে পাই নিচতলায় চিৎকার চেঁচামেচির শব্দ। এরপরই আমরা সিঁড়ি দিয়ে নিচে নেমে যাই। নিচে নেমে দেখি কিছু মানুষ। তারা সাধারণ পোশাকে ছিল। যখন আমি চিৎকােেরর কারণ জানতে চাই তখন তারা আমাকে হুমকি দিতে থাকে। নিজেদের পরিচয় দিতে থাকে পুলিশ বলে। এ সময় পুলিশ কর্মকর্তা অনুকুল মাল অন্য পুলিশকে নির্দেশ দেয় আমাদেরকে পাকড়াও করে পুলিশ ভ্যানে তুলতে। পরে আমাদের ছেড়ে দেয়া হয়।
উল্লেখ্য, অনুকুল মাল বোলপুর পুলিশ স্টেশনের একজন সহকারী সাব ইন্সপেক্টর। তিনি ওই রাতে নাইট ডিউটিতে ছিলেন। অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। অনুকুল মাল বলেছেন, আমি ওই মার্কেটের প্রধান গেট খোলা দেখতে পাই। এতে চুরি হওয়ার আশঙ্কা ছিল। এক পর্যায়ে ওই তিনজন বেরিয়ে আসেন এবং আমাকে হুমকি দেন। তারা পরিচয় দেয়ার পর পরই আমি তাদেরকে ছেড়ে দিই। এটা একটা ভুল বোঝাবুঝি ছিল।
ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, বোলপুরে মার্কেট কমপ্লেক্সের একটি চার তলা ভবনের তৃতীয় তলায় তাদের গ্যালারি। এ প্রসঙ্গে তাপস মল্লিক বলেন, ওই গ্যালারি থেকে আমরা শুনতে পাই নিচতলায় চিৎকার চেঁচামেচির শব্দ। এরপরই আমরা সিঁড়ি দিয়ে নিচে নেমে যাই। নিচে নেমে দেখি কিছু মানুষ। তারা সাধারণ পোশাকে ছিল। যখন আমি চিৎকােেরর কারণ জানতে চাই তখন তারা আমাকে হুমকি দিতে থাকে। নিজেদের পরিচয় দিতে থাকে পুলিশ বলে। এ সময় পুলিশ কর্মকর্তা অনুকুল মাল অন্য পুলিশকে নির্দেশ দেয় আমাদেরকে পাকড়াও করে পুলিশ ভ্যানে তুলতে। পরে আমাদের ছেড়ে দেয়া হয়।
উল্লেখ্য, অনুকুল মাল বোলপুর পুলিশ স্টেশনের একজন সহকারী সাব ইন্সপেক্টর। তিনি ওই রাতে নাইট ডিউটিতে ছিলেন। অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। অনুকুল মাল বলেছেন, আমি ওই মার্কেটের প্রধান গেট খোলা দেখতে পাই। এতে চুরি হওয়ার আশঙ্কা ছিল। এক পর্যায়ে ওই তিনজন বেরিয়ে আসেন এবং আমাকে হুমকি দেন। তারা পরিচয় দেয়ার পর পরই আমি তাদেরকে ছেড়ে দিই। এটা একটা ভুল বোঝাবুঝি ছিল।