অনলাইন
কুষ্টিয়ায় কৃষক হত্যা: স্ত্রীসহ ৪ জনের ফাঁসি
কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
১৬ অক্টোবর ২০১৯, বুধবার, ৩:২৮ পূর্বাহ্ন
কুষ্টিয়া ভেড়ামারা থানায় দায়ের করা কৃষক হানিফ খামারুজ হত্যা মামলায় স্ত্রীসহ ৪ জনের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক অরূপ কুমার গোস্বামী জনাকীর্ণ আদালতে আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
দ-প্রাপ্তরা হলেন, ভেড়ামারা উপজেলার আড়কান্দি গ্রামের লরু কসাই ওরফে জাকির প্রামানিকের ছেলে মো. শ্যামল প্রামানিক (৪০), মৃত বাদশা আলী মন্ডলের ছেলে আসমত আলী মন্ডল (৪৩), নিহতের ভাইপো মৃত মিরাজ উদ্দিন খামারুজের ছেলে মুকুল হোসেন (৩৮) এবং নিহতের ২য় স্ত্রী দোলেনা বেগম।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১০ই এপ্রিল রাতে কে বা কাহারা কৃষক হানিফ খামারুজকে শ্বাসরোধ ও কুপিয়ে হত্যা করে ভেড়ামারা উপজেলার মাধবপুর গ্রামের মাঠের মধ্যে লাশ ফেলে যায়। ১১ই এপ্রিল সকালে নিহতের লাশ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করেন ভেড়ামারা থানা পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের ১ম স্ত্রীর ছেলে আমিনুল ইসলাম আলী বাদি হয়ে ভেড়ামার থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ২০১৭ সালের ১৫ই জুন আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
কুষ্টিয়া জজ কোর্টের সহকারি কৌশুলী এড. অনুপ কুমার নন্দী জানান, তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের পর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ দীর্ঘ স্বাক্ষ্য শুনানী করে সন্দেহাতীত প্রমাণিত হওয়ায় এই রায় ঘোষণা করেন। মামলার বিবাদী পক্ষের কৌশুলী ছিলেন, এড. আবু জাফর সিদ্দিক ও আয়েশা সিদ্দিক।
দ-প্রাপ্তরা হলেন, ভেড়ামারা উপজেলার আড়কান্দি গ্রামের লরু কসাই ওরফে জাকির প্রামানিকের ছেলে মো. শ্যামল প্রামানিক (৪০), মৃত বাদশা আলী মন্ডলের ছেলে আসমত আলী মন্ডল (৪৩), নিহতের ভাইপো মৃত মিরাজ উদ্দিন খামারুজের ছেলে মুকুল হোসেন (৩৮) এবং নিহতের ২য় স্ত্রী দোলেনা বেগম।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১০ই এপ্রিল রাতে কে বা কাহারা কৃষক হানিফ খামারুজকে শ্বাসরোধ ও কুপিয়ে হত্যা করে ভেড়ামারা উপজেলার মাধবপুর গ্রামের মাঠের মধ্যে লাশ ফেলে যায়। ১১ই এপ্রিল সকালে নিহতের লাশ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করেন ভেড়ামারা থানা পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের ১ম স্ত্রীর ছেলে আমিনুল ইসলাম আলী বাদি হয়ে ভেড়ামার থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ২০১৭ সালের ১৫ই জুন আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
কুষ্টিয়া জজ কোর্টের সহকারি কৌশুলী এড. অনুপ কুমার নন্দী জানান, তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের পর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ দীর্ঘ স্বাক্ষ্য শুনানী করে সন্দেহাতীত প্রমাণিত হওয়ায় এই রায় ঘোষণা করেন। মামলার বিবাদী পক্ষের কৌশুলী ছিলেন, এড. আবু জাফর সিদ্দিক ও আয়েশা সিদ্দিক।