খেলা
প্রথম নারী অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ বাংলাদেশে
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৬ অক্টোবর ২০১৯, বুধবার, ৯:০৫ পূর্বাহ্ন
প্রথমবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। আর প্রথম আসরে স্বাগতিক দল হিসেবে থাকছে বাংলাদেশ। এ টুর্নামেন্ট আয়োজনের সুযোগ পেয়ে আনন্দিত বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক জালাল ইউনুস। সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘এটা আমাদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ। এমন সুযোগ দেয়ার জন্য আইসিসিকে ধন্যবাদ। মেয়েদের ক্রিকেটের উন্নয়নে আইসিসি চমৎকার উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা সফলভাবে টুর্নামেন্ট আয়োজনের সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। আশা করি, এই টুর্নামেন্টকে সামনে রেখে মেয়েরা ক্রিকেটের প্রতি আরো আগ্রহী হয়ে উঠবে।’
গত সোমবার দুবাইয়ে আইসিসির বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০২১ সালে অনুষ্ঠিত হবে মেয়েদের অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসর। দুই বছর পর পর অনুষ্ঠিত হবে এই প্রতিযোগিতা। আইসিসির প্রধান নির্বাহী মানু সাওহনে বলেন, ‘নারীদের খেলাকে উন্নত করতে এবং ছড়িয়ে দেয়ার বৃহৎ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে পুরুষ ও নারীদের ক্রিকেটে সমতা আনার প্রতিশ্রুতির কথা আমরা আগেই ব্যক্ত করেছি। নারীদের ক্রিকেটের জন্য আমরা দীর্ঘমেয়াদি টেকসই ভিত গড়তে চাই যা কেবল পুরস্কারের অর্থের চেয়ে অনেক বেশি কিছু। আমরা এমন একটা ইভেন্ট তৈরি করতে চাই যা দর্শকরা দেখতে চাইবে, শিশুরা ভবিষ্যতে (পেশা হিসেবে) গ্রহণ করতে চাইবে এবং যার সঙ্গে স্পন্সর ও সমপ্রচারকারী প্রতিষ্ঠানগুলো যুক্ত হতে চাইবে।’ আইসিসির সভাপতি শশাঙ্ক মনোহর বলেন, ‘বিভিন্ন ধরনের বিকল্প নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর, বোর্ড অনুভব করেছে যে, দ্বিপাক্ষিক সিরিজের পাশাপাশি প্রতি বছর পুরুষ ও নারীদের জন্য বড় আসর আয়োজন করলে আমাদের বার্ষিক সূচিতে ধারাবাহিকতা আসবে এবং ভবিষ্যতের জন্য আমাদের ভিত শক্ত হবে।’ইতিমধ্যেই মেয়েদের ক্রিকেটে প্রাইজমানি অনেক বাড়িয়েছে আইসিসি। আগামী বছর অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠেয় নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রাইজমানি ৩২০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
জাতীয় ও ‘এ’ দল ছাড়া বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের ‘স্কুল টিম’ একটা দল রয়েছে। অনূর্ধ্ব-১৫, অনূর্ধ্ব-১৯ এ ধরণের বয়সভিত্তিক কোনো দল নেই। আইসিসির টুর্নামেন্ট সামনে রেখে তাই মেয়েদের বয়সভিত্তিত দল তৈরি হবে। বিষয়টি নারী ক্রিকেটের প্রসারের জন্য নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল নিকট অতীতে এশিয়া কাপে সাফল্য পেয়েছে। যা বাংলাদেশের পুরুষ দল এখনো পারেনি। এছাড়া আইসিসি ইভেন্টগুলোতে নিয়মিতই অংশ নিচ্ছে টাইগ্রেসরা। দেশের মাটিতে অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ তাদের জন্য বড় সুযোগই।
গত সোমবার দুবাইয়ে আইসিসির বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০২১ সালে অনুষ্ঠিত হবে মেয়েদের অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম আসর। দুই বছর পর পর অনুষ্ঠিত হবে এই প্রতিযোগিতা। আইসিসির প্রধান নির্বাহী মানু সাওহনে বলেন, ‘নারীদের খেলাকে উন্নত করতে এবং ছড়িয়ে দেয়ার বৃহৎ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে পুরুষ ও নারীদের ক্রিকেটে সমতা আনার প্রতিশ্রুতির কথা আমরা আগেই ব্যক্ত করেছি। নারীদের ক্রিকেটের জন্য আমরা দীর্ঘমেয়াদি টেকসই ভিত গড়তে চাই যা কেবল পুরস্কারের অর্থের চেয়ে অনেক বেশি কিছু। আমরা এমন একটা ইভেন্ট তৈরি করতে চাই যা দর্শকরা দেখতে চাইবে, শিশুরা ভবিষ্যতে (পেশা হিসেবে) গ্রহণ করতে চাইবে এবং যার সঙ্গে স্পন্সর ও সমপ্রচারকারী প্রতিষ্ঠানগুলো যুক্ত হতে চাইবে।’ আইসিসির সভাপতি শশাঙ্ক মনোহর বলেন, ‘বিভিন্ন ধরনের বিকল্প নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর, বোর্ড অনুভব করেছে যে, দ্বিপাক্ষিক সিরিজের পাশাপাশি প্রতি বছর পুরুষ ও নারীদের জন্য বড় আসর আয়োজন করলে আমাদের বার্ষিক সূচিতে ধারাবাহিকতা আসবে এবং ভবিষ্যতের জন্য আমাদের ভিত শক্ত হবে।’ইতিমধ্যেই মেয়েদের ক্রিকেটে প্রাইজমানি অনেক বাড়িয়েছে আইসিসি। আগামী বছর অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠেয় নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রাইজমানি ৩২০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
জাতীয় ও ‘এ’ দল ছাড়া বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের ‘স্কুল টিম’ একটা দল রয়েছে। অনূর্ধ্ব-১৫, অনূর্ধ্ব-১৯ এ ধরণের বয়সভিত্তিক কোনো দল নেই। আইসিসির টুর্নামেন্ট সামনে রেখে তাই মেয়েদের বয়সভিত্তিত দল তৈরি হবে। বিষয়টি নারী ক্রিকেটের প্রসারের জন্য নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল নিকট অতীতে এশিয়া কাপে সাফল্য পেয়েছে। যা বাংলাদেশের পুরুষ দল এখনো পারেনি। এছাড়া আইসিসি ইভেন্টগুলোতে নিয়মিতই অংশ নিচ্ছে টাইগ্রেসরা। দেশের মাটিতে অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ তাদের জন্য বড় সুযোগই।