বাংলারজমিন
সুন্দরবনে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ চার বনদস্যু নিহত
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
১৬ অক্টোবর ২০১৯, বুধবার, ৮:৫১ পূর্বাহ্ন
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব-৬) সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দস্যু বাহিনীর প্রধান আমিনুরসহ চারজন নিহত হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে সুন্দরবনের খুলনার কয়রা উপজেলার কয়রার খাল এলাকায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। নিহত বাহিনী প্রধান আমিনুরের (৩৭) বাড়ি সাতক্ষীরার শ্যামনগরের গাবুরা ইউনিয়নের চাঁদনীমুখা গ্রামে, রফিকের (৩৫) বাড়ি কয়রার মহেশ্বরীপুর গ্রামে, মনীষ সাহার (৩৪) বাড়ি বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে আর আক্তারুলের (৩৪) বাড়ি খুলনার ফুলতলায়। বন্দুকযুদ্ধের পর সুন্দরবনের কয়রা খাল সংলগ্ন এলাকা থেকে তিনটি আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় সৌরভ ও নাহিদ নামে র্যাবের দুই সদস্য আহত হয়েছে বলে র্যাব-৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সৈয়দ মোহাম্মদ নূরুস সালেহীন ইউসুফ জানিয়েছেন।
র্যাব-৬ এর স্পেশাল কোম্পানির ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার সহকারী পুলিশ সুপার মো. তোফাজ্জল হোসেন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, বনদস্যু আমিনুর বাহিনীর সদস্যরা সুন্দরবনের শিবসা নদীর কয়রা খালে নৌকায় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে অবস্থান করছে- এ খবর পেয়ে র্যাব সদস্যরা মঙ্গলবার ভোররাতে ওই এলাকায় গিয়ে অবস্থান নেন। এক পর্যায়ে আমিনুর বাহিনীকে শনাক্ত করার পর র্যাব সদস্যরা তাদের ধাওয়া করেন। এ সময় দস্যুরা র্যাব সদস্যদের দিকে গুলি ছোড়ে। এ অবস্থায় র্যাব সদস্যরাও পাল্টা গুলি ছোড়েন। অনেকক্ষণ ধরে গুলিবিনিময়ের এক পর্যায়ে দস্যুরা পিছু হটে যায়। এরপর সেখানে চার দস্যুকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। সেখানে তিনটি আগ্নেয়াস্ত্র ও বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদও পড়েছিল। গুলিবিদ্ধ দস্যুদের উদ্ধার করে কয়রা হাসপাতালে নেয়ার পর সেখানকার চিকিৎসক তাদেরকে মৃত ঘোষণা করেন। এই বন্দুকযুদ্ধের সময় র্যাবের সদস্য সৌরভ ও নাহিদ আহত হন। কয়রা হাসপাতালে তাদেরকে প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা দেয়া হয়। লাশগুলো কয়রা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়েছে।
র্যাব-৬ এর স্পেশাল কোম্পানির ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার সহকারী পুলিশ সুপার মো. তোফাজ্জল হোসেন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, বনদস্যু আমিনুর বাহিনীর সদস্যরা সুন্দরবনের শিবসা নদীর কয়রা খালে নৌকায় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে অবস্থান করছে- এ খবর পেয়ে র্যাব সদস্যরা মঙ্গলবার ভোররাতে ওই এলাকায় গিয়ে অবস্থান নেন। এক পর্যায়ে আমিনুর বাহিনীকে শনাক্ত করার পর র্যাব সদস্যরা তাদের ধাওয়া করেন। এ সময় দস্যুরা র্যাব সদস্যদের দিকে গুলি ছোড়ে। এ অবস্থায় র্যাব সদস্যরাও পাল্টা গুলি ছোড়েন। অনেকক্ষণ ধরে গুলিবিনিময়ের এক পর্যায়ে দস্যুরা পিছু হটে যায়। এরপর সেখানে চার দস্যুকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। সেখানে তিনটি আগ্নেয়াস্ত্র ও বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদও পড়েছিল। গুলিবিদ্ধ দস্যুদের উদ্ধার করে কয়রা হাসপাতালে নেয়ার পর সেখানকার চিকিৎসক তাদেরকে মৃত ঘোষণা করেন। এই বন্দুকযুদ্ধের সময় র্যাবের সদস্য সৌরভ ও নাহিদ আহত হন। কয়রা হাসপাতালে তাদেরকে প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা দেয়া হয়। লাশগুলো কয়রা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়েছে।