অনলাইন
আদালতে সম্রাট, যুবলীগ কর্মীদের বিক্ষোভ (ভিডিও)
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ অক্টোবর ২০১৯, মঙ্গলবার, ১২:১৫ অপরাহ্ন
ক্যাসিনো সম্রাট খ্যাত ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী ওরফে সম্রাটকে রিমান্ড শুনানির জন্য ঢাকা মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে হাজির করা হয়েছে।
আজ দুপুর পৌনে ১২টায় তাকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করে পুলিশ।
এ সময় তার সমর্থকরা সিএমএম কোর্টের সামনে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ গেটে তালা লাগিয়ে দেয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনো তারা বিক্ষোভ মিছিল করছে।
অস্ত্র ও মাদক আইনের দুই মামলায় ১০ দিন করে মোট ২০ দিনের রিমান্ড শুনানির জন্য আজ দুপুরে সম্রাটকে আদালতে নেয়া হয়।
সম্রাটকে আদালতে আনার খবরে সকাল থেকেই পুরান ঢাকার আদালত পাড়ায় ভিড় করছেন সম্রাটের কর্মী-সমর্থকরা। এই পরিস্থিতিতে আদালত এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করার কথা জানিয়েছে পুলিশ।
১৮ই সেপ্টেম্বর ঢাকার মতিঝিলের ক্লাবপাড়ায় র্যাবের অভিযানে অবৈধ ক্যাসিনো চলার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পর আত্মগোপনে চলে যান যুবলীগের প্রভাবশালী নেতা সম্রাট। ৭ই আগস্ট কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে সম্রাট ও তার সহযোগি এনামুল হক আরমানকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
পরে সম্রাটকে সঙ্গে নিয়ে কাকরাইলের ভূঁইয়া ট্রেড সেন্টারে তার কার্যালয়ে অভিযান চালানো হয়। প্রায় পাঁচ ঘণ্টা অভিযান শেষে গুলিসহ একটি বিদেশি পিস্তল, ১১৬০টি ইয়াবা, ১৯ বোতল বিদেশি মদ, দুটি ক্যাঙ্গারুর চামড়া এবং ‘নির্যাতন করার’ বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম পাওয়ার কথা জানায় র্যাব।
ক্যাঙ্গারুর চামড়া পাওয়ার কারণে সম্রাটকে তাৎক্ষণিকভাবে বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ) আইনে তাৎক্ষণিকভাবে ছয় মাসের কারাদ- দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত। সেদিনই তাকে পাঠিয়ে দেয়া হয় কেরানীগঞ্জের কারাগারে।
এছাড়া তার বিরুদ্ধে রমনা থানায় দায়ের করা মাদক নিয়ন্ত্রণ ও অস্ত্র আইনে দুটি মামলা। দুই মামলায় তাকে ১০ দিন করে মোট২০ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের আবেদন করা হয় পুলিশের পক্ষ থেকে।
এদিকে কারাগারে নেয়ার দুদিন পর বুকে ব্যাথা অনুভব করলে সম্রাটকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং পরে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে নেয়া হয়। সেখানে চারদিন চিকিৎসা দিয়ে গত ১২ই অক্টোবর আবার কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয় সম্রাটকে।
আজ দুপুর পৌনে ১২টায় তাকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করে পুলিশ।
এ সময় তার সমর্থকরা সিএমএম কোর্টের সামনে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ গেটে তালা লাগিয়ে দেয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনো তারা বিক্ষোভ মিছিল করছে।
অস্ত্র ও মাদক আইনের দুই মামলায় ১০ দিন করে মোট ২০ দিনের রিমান্ড শুনানির জন্য আজ দুপুরে সম্রাটকে আদালতে নেয়া হয়।
সম্রাটকে আদালতে আনার খবরে সকাল থেকেই পুরান ঢাকার আদালত পাড়ায় ভিড় করছেন সম্রাটের কর্মী-সমর্থকরা। এই পরিস্থিতিতে আদালত এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করার কথা জানিয়েছে পুলিশ।
১৮ই সেপ্টেম্বর ঢাকার মতিঝিলের ক্লাবপাড়ায় র্যাবের অভিযানে অবৈধ ক্যাসিনো চলার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পর আত্মগোপনে চলে যান যুবলীগের প্রভাবশালী নেতা সম্রাট। ৭ই আগস্ট কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে সম্রাট ও তার সহযোগি এনামুল হক আরমানকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
পরে সম্রাটকে সঙ্গে নিয়ে কাকরাইলের ভূঁইয়া ট্রেড সেন্টারে তার কার্যালয়ে অভিযান চালানো হয়। প্রায় পাঁচ ঘণ্টা অভিযান শেষে গুলিসহ একটি বিদেশি পিস্তল, ১১৬০টি ইয়াবা, ১৯ বোতল বিদেশি মদ, দুটি ক্যাঙ্গারুর চামড়া এবং ‘নির্যাতন করার’ বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম পাওয়ার কথা জানায় র্যাব।
ক্যাঙ্গারুর চামড়া পাওয়ার কারণে সম্রাটকে তাৎক্ষণিকভাবে বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ) আইনে তাৎক্ষণিকভাবে ছয় মাসের কারাদ- দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত। সেদিনই তাকে পাঠিয়ে দেয়া হয় কেরানীগঞ্জের কারাগারে।
এছাড়া তার বিরুদ্ধে রমনা থানায় দায়ের করা মাদক নিয়ন্ত্রণ ও অস্ত্র আইনে দুটি মামলা। দুই মামলায় তাকে ১০ দিন করে মোট২০ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের আবেদন করা হয় পুলিশের পক্ষ থেকে।
এদিকে কারাগারে নেয়ার দুদিন পর বুকে ব্যাথা অনুভব করলে সম্রাটকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং পরে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে নেয়া হয়। সেখানে চারদিন চিকিৎসা দিয়ে গত ১২ই অক্টোবর আবার কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয় সম্রাটকে।