অনলাইন
‘শিবির সন্দেহেই আবরারকে পিটিয়ে হত্যা’
স্টাফ রিপোর্টার
১৪ অক্টোবর ২০১৯, সোমবার, ১:১৭ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে শিবির সন্দেহেই পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের প্রধান মনিরুল ইসলাম। আজ সোমবার ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, আবরার হত্যা মামলায় আমাদের কাছে এজাহারভুুক্ত ১৫ জন ও এজাহারের বাইরে ৪ জনসহ মোট ১৯ জন গ্রেপ্তার আছে। এর মধ্যে চারজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। যারা জবানবন্দি দিয়েছে, তারা জানিয়েছে শিবির সন্দেহেই তাকে মারধর করা হয়। তবে তাকে হত্যার উদ্দেশ্য মারা হয়েছে কি না তা এখনি বলা যাচ্ছে না। বাকি আসামিদের জবানবন্দি, তথ্য প্রযুক্তি বিশ্লেষণ করে সেটি নিশ্চিত হতে হবে। তবে ওই চারজনের জবানবন্দি থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে আবরারকে শিবির সন্দেহে মারা হয়েছে।
মনিরুল বলেন, বাকি আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। আশা করছি নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত কাজ শেষ হবে। তারপর চার্জশিট দেয়া হবে।
তিনি বলেন, আবরার হত্যা মামলায় আমাদের কাছে এজাহারভুুক্ত ১৫ জন ও এজাহারের বাইরে ৪ জনসহ মোট ১৯ জন গ্রেপ্তার আছে। এর মধ্যে চারজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। যারা জবানবন্দি দিয়েছে, তারা জানিয়েছে শিবির সন্দেহেই তাকে মারধর করা হয়। তবে তাকে হত্যার উদ্দেশ্য মারা হয়েছে কি না তা এখনি বলা যাচ্ছে না। বাকি আসামিদের জবানবন্দি, তথ্য প্রযুক্তি বিশ্লেষণ করে সেটি নিশ্চিত হতে হবে। তবে ওই চারজনের জবানবন্দি থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে আবরারকে শিবির সন্দেহে মারা হয়েছে।
মনিরুল বলেন, বাকি আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। আশা করছি নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত কাজ শেষ হবে। তারপর চার্জশিট দেয়া হবে।