খেলা
সিপিএলে চ্যাম্পিয়ন সাকিবের বার্বাডোজ
স্পোর্টস ডেস্ক
১৩ অক্টোবর ২০১৯, রবিবার, ১০:০৬ পূর্বাহ্ন
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লীগে (সিপিএল) দ্বিতীয় সাফল্য পেলেন সাকিব আল হাসান। শনিবার রাতে অনুষ্ঠিত ফাইনালে সাকিবের দল বার্বাডোজ ট্রাইডেন্টস ২৭ রানে হারায় গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্সকে। সিপিএলে এটি বার্বাডোজের দ্বিতীয় শিরোপা। ২০১৪ সালে দ্বিতীয় আসরে প্রথম সাফল্য পায় দলটি। আর সাকিব এর আগে জ্যামাইকা তাহলাওয়াসের হয়ে ট্রফি জিতেছিলেন। সেবারও প্রতিপক্ষ ছিল গায়ানা। এ নিয়ে ৭ আসরে পাঁচবারই রানার্সআপ হলো গায়ানা অ্যামাজন।
আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৭১/৬ সংগ্রহ করে বার্বাডোজ। ওপেনার জনসন চার্লস ২২ বলে ৩৯, আলেক্স হেলস ২৪ বলে ২৮ রান করেন। সাকিব ১৫ বলে ১৫ রান করে আউট হন। এরপর ঝড় তোলেন জোনাথন কার্টার। মাত্র ২৭ বলে ৫০ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। সমান ৪টি করে চার-ছক্কা হাঁকান কার্টার। অ্যাশলে নার্স ১৫ বলে ১৯ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন। গায়ানার হয়ে ইমরান তাহির, বেন লাফিন, কেমো পল, রোমারিও শেফার্ড ১টি করে উইকেট নেন।
১৭২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৪৪ রানে থামে গায়ানা অ্যামাজন। সর্বোচ্চ ৪৩ রান করেন ওপেনার ব্রেন্ডন কিং। টপ অর্ডারের অন্য ব্যাটসম্যানরা ব্যর্থ। চন্দরপল হেমরাজ ১, শিমরন হেটমায়ার ৯ ও অধিনায়ক শোয়েব মালিক করেন মাত্র ৪ রান। নিকোলাস পুরান ২৫ বলে ২৪ ও কেমো পল ১৪ বলে ২৫ রানের ইনিংস খেলেন। যা কেবল হারের ব্যবধানই কমিয়েছে।
৪ ওভারে ২৪ রান খরচায় ৪ উইকেট নেন রেমন্ড রেইফার। অ্যাশলে নার্স ১৭ রানের বিনিময়ে ২টি ও হ্যারি গারনি ২৪ রানে নেন ২ উইকেট।
ম্যাচসেরা হন জোনাথন কার্টার। সিরিজসেরার পুরস্কার জেতেন বার্বাডোজের আরেক খেলোয়াড় হেইডেন ওয়ালশ।
রোল অব অনার
২০১৩- চ্যাম্পিয়ন: জ্যামাইকা তাহলাওয়াস, রানারআপ: গায়ানা অ্যামাজন
২০১৪- চ্যাম্পিয়ন: বার্বাডোজ ট্রাইডেন্টস, রানারআপ: গায়ানা অ্যামাজন
২০১৫- চ্যাম্পিয়ন: ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো রেড স্টিল, রানারআপ: বার্বাডোজ ট্রাইডেন্টস
২০১৬- চ্যাম্পিয়ন: জ্যামাইকা তাহলাওয়াস, রানারআপ: গায়ানা অ্যামাজন
২০১৭- চ্যাম্পিয়ন: ত্রিনবাগো নাইট রাইডার্স, রানারআপ: সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিল প্যাট্রিয়টস
২০১৮- চ্যম্পিয়ন: ত্রিনবাগো নাইট রাইডার্স, রানারআপ: গায়ানা অ্যামাজন
২০১৯- চ্যাম্পিয়ন: বার্বাডোজ ট্রাইডেন্টস, রানারআপ: গায়ানা অ্যামাজন।
আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৭১/৬ সংগ্রহ করে বার্বাডোজ। ওপেনার জনসন চার্লস ২২ বলে ৩৯, আলেক্স হেলস ২৪ বলে ২৮ রান করেন। সাকিব ১৫ বলে ১৫ রান করে আউট হন। এরপর ঝড় তোলেন জোনাথন কার্টার। মাত্র ২৭ বলে ৫০ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। সমান ৪টি করে চার-ছক্কা হাঁকান কার্টার। অ্যাশলে নার্স ১৫ বলে ১৯ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন। গায়ানার হয়ে ইমরান তাহির, বেন লাফিন, কেমো পল, রোমারিও শেফার্ড ১টি করে উইকেট নেন।
১৭২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৪৪ রানে থামে গায়ানা অ্যামাজন। সর্বোচ্চ ৪৩ রান করেন ওপেনার ব্রেন্ডন কিং। টপ অর্ডারের অন্য ব্যাটসম্যানরা ব্যর্থ। চন্দরপল হেমরাজ ১, শিমরন হেটমায়ার ৯ ও অধিনায়ক শোয়েব মালিক করেন মাত্র ৪ রান। নিকোলাস পুরান ২৫ বলে ২৪ ও কেমো পল ১৪ বলে ২৫ রানের ইনিংস খেলেন। যা কেবল হারের ব্যবধানই কমিয়েছে।
৪ ওভারে ২৪ রান খরচায় ৪ উইকেট নেন রেমন্ড রেইফার। অ্যাশলে নার্স ১৭ রানের বিনিময়ে ২টি ও হ্যারি গারনি ২৪ রানে নেন ২ উইকেট।
ম্যাচসেরা হন জোনাথন কার্টার। সিরিজসেরার পুরস্কার জেতেন বার্বাডোজের আরেক খেলোয়াড় হেইডেন ওয়ালশ।
রোল অব অনার
২০১৩- চ্যাম্পিয়ন: জ্যামাইকা তাহলাওয়াস, রানারআপ: গায়ানা অ্যামাজন
২০১৪- চ্যাম্পিয়ন: বার্বাডোজ ট্রাইডেন্টস, রানারআপ: গায়ানা অ্যামাজন
২০১৫- চ্যাম্পিয়ন: ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো রেড স্টিল, রানারআপ: বার্বাডোজ ট্রাইডেন্টস
২০১৬- চ্যাম্পিয়ন: জ্যামাইকা তাহলাওয়াস, রানারআপ: গায়ানা অ্যামাজন
২০১৭- চ্যাম্পিয়ন: ত্রিনবাগো নাইট রাইডার্স, রানারআপ: সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিল প্যাট্রিয়টস
২০১৮- চ্যম্পিয়ন: ত্রিনবাগো নাইট রাইডার্স, রানারআপ: গায়ানা অ্যামাজন
২০১৯- চ্যাম্পিয়ন: বার্বাডোজ ট্রাইডেন্টস, রানারআপ: গায়ানা অ্যামাজন।