খেলা
২১তম এনসিএল প্রথম রাউন্ড
বৃষ্টি-বজ্রপাতের দিনে ব্যর্থ তামিম
স্পোর্টস রিপোর্টার
১১ অক্টোবর ২০১৯, শুক্রবার, ৯:১১ পূর্বাহ্ন
সকাল থেকেই আকাশে মেঘের আনাগোনা নিয়ে শুরু হয় জাতীয় ক্রিকেট লীগের (এনসিএল) ২১তম আসর। খুলনা ও রাজশাজহীতে বৃষ্টির কারণে ম্যাচের প্রথম দিনে মাঠে একটি বলও গড়ায়নি। ঢাকায় মিরপুর শেরবাংলা মাঠে খেলা শুরু হলে সেখানেও বাগড়া দেয় বৃষ্টি। গতকাল প্রথম দিনে ১২টা ২০ মিনিটে মিরপুরে খেলা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর বিকাল ৩টার দিকে আবার মাঠে নামেন ক্রিকেটাররা। কিন্তু হঠাৎ বজ্রপাতের কারণে ক্রিকেটাররা মাঠ ছেড়ে বের হয়ে যান। কারণ খোলা মাঠে বজ্রপাতের ঝুঁকি বেশি। বেশ কিছুক্ষণ পর ম্যাচ শুরু হলেও ফের বৃষ্টিতে বাকি খেলা ভেসে যায়। বিকাল চারটা ৩০ মিনিটে দিনের সমাপ্তি ঘোষণা করেন আম্পায়াররা। আর হতাশা নিয়েই মাঠ ছাড়েন দীর্ঘ দিন পর নিজেকে ফিরে পাবার আশায় মাঠে নামা জাতীয় দলের তারকা ক্রিকেটার তামিম ইকবাল। দেশসেরা ওপেনার এদিন ১০৫ বলে চট্টগ্রাম বিভাগের হয়ে করেন মাত্র ৩০ রান। তবে বল হাতে উজ্জ্বল ছিলেন ঢাকা মেট্রোর জাতীয় তারকা মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। তারকা এই অলরাউন্ডার বল হাতে তামিম ছাড়াও চট্টগ্রামের পক্ষে ফিফটি হাঁকানো ওপেনার সাদিকুর রহমান ও ব্যাটিং ভরসা অধিনায়ক মুমিনুল হক সৌরভকে দেখান সাজঘরের পথ। তিন উইকেট হারিয়ে শেষ পর্যন্ত ১৪৭ রানে তোলে চট্টগ্রাম। দিন শেষে অপরাজিত থাকেন তরুণ ব্যাটসম্যান পিনাক ঘোষ (৩০) তাহসামুল হক (১৭)।
ইংল্যান্ড বিশ্বকাপে ব্যাট হাতে ব্যর্থ তামিম ইকবাল। এরপরও তার উপর ভরসা রাখে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। শ্রীলঙ্কায় তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে তাকে অধিনায়কের দায়িত্ব দেয়া হয়। কিন্তু সেখানেও ব্যর্থ তিনি। দলও হোয়াইটওয়াশ হয়ে দেশে ফিরে আসে। এরপরই নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। দেশের মাটিতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট ও ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে বিরত থাকেন তিনি। লম্বা সময় বিশ্রাম নেন। এরপর ফিটনেস ও স্কিল ট্রেনিং চালিয়ে যান পুরোদমে। লক্ষ্য স্থির করেন বিসিএলে ফিরে আসার। অবশেষে গতকাল চট্টগ্রাম বিভাগের হয়ে মাঠে নামেন তিনি। টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন চট্টগ্রামের অধিনায়ক মুমিনুল হক।
অন্যদিকে ম্যাচের শুরু থেকেই ছিল মেঘলা আকাশ ও গুঁড়িগুড়ি বৃষ্টি। এক কথায় পেসারদের জন্য আদর্শ কন্ডিশন। কিন্তু তার সুফল নিতে পারেননি ঢাকা মেট্রোর পেসাররা। দুই পেসার শহিদুল ইসলাম ও মেহরাব হোসেন লাইন-লেংথ ঠিক রেখে বল করতে ব্যর্থ হন। তাই উইকেটও পাননি। দিনের প্রথম ওভারে শহিদুলকে ফ্লিক করে বাউন্ডারি হাঁকান তামিম। কিন্তু এর পর প্রথম সেশনে নিজেকে খোলসবন্ধি করে ফেলেন। তবে অন্য পাশে রানের চাকা সচল রাখেন আহমেদ সাদিকুর রহমান। প্রথম ঘণ্টায় ৪০ রান তোলে চট্টগ্রাম। তখন তামিম করেন ১১, সাদিকুর ২৩। মধ্যাহ্ন বিরতিতে যাওয়ার আগে দলটির সংগ্রহ ছিল ৮৮ রান এক উইকেট হারিয়ে। তার আগে দিনের প্রথম পানি পানের বিরতির পর হাত খুলে খেলছিলেন সাদিকুর। ৬৯ বলে তুলে নেন ৫১ রান। ২৮ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার ৩১তম প্রথম শ্রেণির ম্যাচে চতুর্থ ফিফটি তুলে নেন। ৮০ রানের ওপেনিং জুটি মেট্রোর অধিনায়ক মার্শাল আইযুবকে চিন্তায় ফেলে। জাতীয় দলের অভিজ্ঞ তারকা মাহমুদুল্লাহর হাতে ২২তম ওভারে বল তুলে দেন। তার বলে বেরিয়ে এসে খেলতে চেয়েছিলেন সাদিকুর। কিন্তু বল ব্যাট ছোঁয়াতে পারেননি। ফিরে যান স্টাম্পড হয়ে।
অবশ্য তখনো ক্রিজে চট্টগ্রামের ভরসা তামিম ইকবাল। অবশ্য মধ্যহ্ন বিরতির পর নিজেকে মেলে ধরার আগেই হন মাহমুদুল্লাহর তৃতীয় শিকার। তামিম শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে মাহমুদউল্লাহকে ফিরতি ক্যাচ দেন। এরপর ক্রিজে আসেন পিনাক ঘোষ। শুরুতেই মাহমুদউল্লাহর বলে নিজের ১ রানে সময় শর্ট লেগে রাকিন আহমেদের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন তিনি। তবে তা লুফে নিতে ব্যর্থ হলে জীবন পান পিনাক। তার সঙ্গে তখন অধিনায়ক মুমিনুল আস্থার সঙ্গে খেলছিলেন। কিন্তু বিদায় নেন বাজে শটে। মাহমুদউল্লাহকে মাথার ওপর দিয়ে ওড়ানোর চেষ্টায় ফিরেন গালিতে শামসুর রহমানকে ক্যাচ দিয়ে।
ইংল্যান্ড বিশ্বকাপে ব্যাট হাতে ব্যর্থ তামিম ইকবাল। এরপরও তার উপর ভরসা রাখে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। শ্রীলঙ্কায় তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে তাকে অধিনায়কের দায়িত্ব দেয়া হয়। কিন্তু সেখানেও ব্যর্থ তিনি। দলও হোয়াইটওয়াশ হয়ে দেশে ফিরে আসে। এরপরই নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। দেশের মাটিতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট ও ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে বিরত থাকেন তিনি। লম্বা সময় বিশ্রাম নেন। এরপর ফিটনেস ও স্কিল ট্রেনিং চালিয়ে যান পুরোদমে। লক্ষ্য স্থির করেন বিসিএলে ফিরে আসার। অবশেষে গতকাল চট্টগ্রাম বিভাগের হয়ে মাঠে নামেন তিনি। টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন চট্টগ্রামের অধিনায়ক মুমিনুল হক।
অন্যদিকে ম্যাচের শুরু থেকেই ছিল মেঘলা আকাশ ও গুঁড়িগুড়ি বৃষ্টি। এক কথায় পেসারদের জন্য আদর্শ কন্ডিশন। কিন্তু তার সুফল নিতে পারেননি ঢাকা মেট্রোর পেসাররা। দুই পেসার শহিদুল ইসলাম ও মেহরাব হোসেন লাইন-লেংথ ঠিক রেখে বল করতে ব্যর্থ হন। তাই উইকেটও পাননি। দিনের প্রথম ওভারে শহিদুলকে ফ্লিক করে বাউন্ডারি হাঁকান তামিম। কিন্তু এর পর প্রথম সেশনে নিজেকে খোলসবন্ধি করে ফেলেন। তবে অন্য পাশে রানের চাকা সচল রাখেন আহমেদ সাদিকুর রহমান। প্রথম ঘণ্টায় ৪০ রান তোলে চট্টগ্রাম। তখন তামিম করেন ১১, সাদিকুর ২৩। মধ্যাহ্ন বিরতিতে যাওয়ার আগে দলটির সংগ্রহ ছিল ৮৮ রান এক উইকেট হারিয়ে। তার আগে দিনের প্রথম পানি পানের বিরতির পর হাত খুলে খেলছিলেন সাদিকুর। ৬৯ বলে তুলে নেন ৫১ রান। ২৮ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার ৩১তম প্রথম শ্রেণির ম্যাচে চতুর্থ ফিফটি তুলে নেন। ৮০ রানের ওপেনিং জুটি মেট্রোর অধিনায়ক মার্শাল আইযুবকে চিন্তায় ফেলে। জাতীয় দলের অভিজ্ঞ তারকা মাহমুদুল্লাহর হাতে ২২তম ওভারে বল তুলে দেন। তার বলে বেরিয়ে এসে খেলতে চেয়েছিলেন সাদিকুর। কিন্তু বল ব্যাট ছোঁয়াতে পারেননি। ফিরে যান স্টাম্পড হয়ে।
অবশ্য তখনো ক্রিজে চট্টগ্রামের ভরসা তামিম ইকবাল। অবশ্য মধ্যহ্ন বিরতির পর নিজেকে মেলে ধরার আগেই হন মাহমুদুল্লাহর তৃতীয় শিকার। তামিম শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে মাহমুদউল্লাহকে ফিরতি ক্যাচ দেন। এরপর ক্রিজে আসেন পিনাক ঘোষ। শুরুতেই মাহমুদউল্লাহর বলে নিজের ১ রানে সময় শর্ট লেগে রাকিন আহমেদের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন তিনি। তবে তা লুফে নিতে ব্যর্থ হলে জীবন পান পিনাক। তার সঙ্গে তখন অধিনায়ক মুমিনুল আস্থার সঙ্গে খেলছিলেন। কিন্তু বিদায় নেন বাজে শটে। মাহমুদউল্লাহকে মাথার ওপর দিয়ে ওড়ানোর চেষ্টায় ফিরেন গালিতে শামসুর রহমানকে ক্যাচ দিয়ে।