খেলা
জোড়া মাইলফলকের সামনে নেইমার
স্পোর্টস ডেস্ক
১০ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:০২ পূর্বাহ্ন
ব্রাজিলের ফুটবল ইতিহাসে মাত্র সপ্তম খেলোয়াড় হিসেবে শততম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে যাচ্ছেন নেইমার জুনিয়র। আজ সিঙ্গাপুরে ফিফার প্রীতি ম্যাচে আফ্রিকার দেশ সেনেগালের মুখোমুখি হবে সেলেসাওরা। এ ম্যাচ দিয়েই মাইলফলক ছুঁবেন প্যারিস সেন্ট জার্মেই (পিএসজি) তারকা নেইমার। ম্যাচে এক গোল করলেই নেইমার ব্রাজিলের জার্সিতে দ্বিতীয় সর্বাধিক আন্তর্জাতিক গোলদাতা রোনালদোকে ছুঁয়ে ফেলবেন। এখন পর্যন্ত ৯৯ ম্যাচে ৬১ গোল করেছেন তিনি। আর ৯৮ ম্যাচে ৬২ গোল নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে ‘দ্য ফেনোমেনন’ খ্যাত রোনালদো। ৯২ ম্যাচে ৭৭ গোল করে শীর্ষে কিংবদন্তি পেলে। সবশেষ কলম্বিয়া ও পেরুর বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে মাঠে নামেন নেইমার। এর মধ্যে কলম্বিয়ার বিপক্ষে এক গোল করেছিলেন।
ব্রাজিল মূল দলে ২৭ বছর বয়সী নেইমারের অভিষেক হয় ২০১০ সালে। এরপর নিয়মিতই খেলে গেছেন তিনি। তবে কয়েকবার চোটের কারণে থাকতে হয়েছে মাঠের বাইরে। গত জুনে পায়ের চোটে ঘরের মাঠে কোপা আমেরিকা টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে পড়েন নেইমার। এরপরেও পেলে-রোনালদোর তুলনায় নেইমার অল্প সময়ে বেশি ম্যাচ খেলেছেন। অবশ্য নেইমারের ৯৯ আন্তর্জাতিক ম্যাচের ৬০টিই ফ্রেন্ডলি ম্যাচ। এখন পর্যন্ত ব্রাজিলের জার্সিতে তিন অংকের ম্যাজিক্যাল ফিগার ছুঁয়েছেন রবিনহো (১০০), ক্লদিও তাফারেল (১০১), লুসিও (১০৫), দানি আলভেজ (১১৬), রবার্তো কার্লোস (১২৫) ও কাফু (১৪২)। এদের মধ্যে রবিনহো ছাড়া বাকি সবাই ডিফেন্ডার। যা মানে হলো দ্বিতীয় ফরোয়ার্ড হিসেবে ব্রাজিলের জার্সিতে শততম ম্যাচ খেলতে যাচ্ছে নেইমার।
১৩ই অক্টোবর নাইজেরিয়ার বিপক্ষে আরেকটি প্রীতি ম্যাচ রয়েছে পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলের। ম্যাচ দুটি সামনে রেখে ইতিমধ্যেই এক ছাদের নিচে একত্রিত হয়েছেন ব্রাজিলিয়ান ফুটবলাররা। প্রীত ম্যাচকেও তারা ক্লাবের খেলার মতোই গুরুত্ব দিচ্ছেন। সংবাদ সম্মেলনে পিএসজি তাকার মার্কুইনহস বলেন, ‘খেলোয়াড়রা জাতীয় দলের হয়ে খেলতে যান, ক্লাব কোচ আর সমর্থকরা হয়তো পছন্দ করেন না। তবে আমাদের জাতীয় দলের কোচ তিতের কথাও ভাবতে হবে। জাতীয় দলে তিনি কীভাবে দলের খেলোয়াড়দের পরীক্ষা আর একতাবদ্ধ করবেন? তার জন্য এমন প্রীতি ম্যাচ দরকার।’
ব্রাজিল মূল দলে ২৭ বছর বয়সী নেইমারের অভিষেক হয় ২০১০ সালে। এরপর নিয়মিতই খেলে গেছেন তিনি। তবে কয়েকবার চোটের কারণে থাকতে হয়েছে মাঠের বাইরে। গত জুনে পায়ের চোটে ঘরের মাঠে কোপা আমেরিকা টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে পড়েন নেইমার। এরপরেও পেলে-রোনালদোর তুলনায় নেইমার অল্প সময়ে বেশি ম্যাচ খেলেছেন। অবশ্য নেইমারের ৯৯ আন্তর্জাতিক ম্যাচের ৬০টিই ফ্রেন্ডলি ম্যাচ। এখন পর্যন্ত ব্রাজিলের জার্সিতে তিন অংকের ম্যাজিক্যাল ফিগার ছুঁয়েছেন রবিনহো (১০০), ক্লদিও তাফারেল (১০১), লুসিও (১০৫), দানি আলভেজ (১১৬), রবার্তো কার্লোস (১২৫) ও কাফু (১৪২)। এদের মধ্যে রবিনহো ছাড়া বাকি সবাই ডিফেন্ডার। যা মানে হলো দ্বিতীয় ফরোয়ার্ড হিসেবে ব্রাজিলের জার্সিতে শততম ম্যাচ খেলতে যাচ্ছে নেইমার।
১৩ই অক্টোবর নাইজেরিয়ার বিপক্ষে আরেকটি প্রীতি ম্যাচ রয়েছে পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলের। ম্যাচ দুটি সামনে রেখে ইতিমধ্যেই এক ছাদের নিচে একত্রিত হয়েছেন ব্রাজিলিয়ান ফুটবলাররা। প্রীত ম্যাচকেও তারা ক্লাবের খেলার মতোই গুরুত্ব দিচ্ছেন। সংবাদ সম্মেলনে পিএসজি তাকার মার্কুইনহস বলেন, ‘খেলোয়াড়রা জাতীয় দলের হয়ে খেলতে যান, ক্লাব কোচ আর সমর্থকরা হয়তো পছন্দ করেন না। তবে আমাদের জাতীয় দলের কোচ তিতের কথাও ভাবতে হবে। জাতীয় দলে তিনি কীভাবে দলের খেলোয়াড়দের পরীক্ষা আর একতাবদ্ধ করবেন? তার জন্য এমন প্রীতি ম্যাচ দরকার।’